জাতীয় মসজিদের এ কী হাল! by ফয়েজ উল্লাহ ভূঁইয়া
বায়তুল
মোকাররম জাতীয় মসজিদের টয়লেট ও অজুখানায় গেলে যে কারো দম বন্ধ হয়ে আসার
উপক্রম হবে। টয়লেটগুলো চরম অস্বাস্থ্যকর। দুর্গন্ধে আশপাশ দিয়ে হেঁটে
যাওয়াও কষ্টকর। বেশির ভাগই ব্যবহার অনুপযোগী। অধিকাংশের দরজা নেই অথবা
ভাঙা। ভেঙে গেছে কমোডও। দরজা থাকলেও নেই ছিটকিনি। পানির ট্যাপ আছে তো বদনা
নেই, আবার বদনা আছে তো ট্যাপ নেই। কমোড ভর্তি হয়ে আছে ময়লায়। টিস্যু ও
হ্যান্ড ওয়াশের কোনো ব্যবস্থা তো নেই-ই। টয়লেটগুলোর লাগোয়া অজুখানাতেও নেই
পরিচ্ছন্নতার কোনো বালাই। পড়ে থাকে খাদ্যের উচ্ছিষ্ট-ময়লা। অজুখানার অনেক
ট্যাপই আবার ভাঙা অথবা অকেজো। সুতলি দিয়ে বাঁধা ট্যাপও রয়েছে। দুর্গন্ধ আর
অপরিচ্ছন্নতার মধ্যেই দম বন্ধ করে অজু করে নামাজে যেতে হচ্ছে মুসল্লিদের।
ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে অভিযোগ পাওয়ার পর সরেজমিন ঘুরে জাতীয় মসজিদের দু’টি শৌচাগারের এই বেহাল দশা লক্ষ করা যায় গত সোমবার বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে সাড়ে ৫টা পর্যন্ত। তিন দফায় গিয়ে টয়লেটগুলো পরিষ্কার কিংবা দেখভাল করতে কাউকে দেখা যায়নি। তবে ইসলামিক ফাউন্ডেশন সূত্রে জানা গেছে, ‘মীম ট্রেডার্স’ নামে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ১৫ জন লোক প্রতিদিন টয়লেটগুলো পরিষ্কারের দায়িত্বে রয়েছে।
শৌচাগারের বেহাল দশা কেন- জানার জন্য যোগাযোগ করলে মসজিদ পরিচালনার দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বায়তুল মোকাররম মসজিদ ও মার্কেট বিভাগের পরিচালক মহীউদ্দিন মজুমদার লোকবল সঙ্কট ও দীর্ঘ দিন ধরে মসজিদের সংস্কারের উদ্যোগ না থাকার অভিযোগ করেন। এ ছাড়া বাইরের ভবঘুরে ও মাদকাসক্ত এবং মুসল্লিদের পাশাপাশি বিশাল মার্কেটের কয়েক শ’ দোকানদার ও কর্মচারী সারা দিনই টয়লেটগুলো ব্যবহার করার কারণেই এই অবস্থা বলে জানান।
বায়তুল মোকাররম মসজিদের নিচতলার পূর্ব ও দক্ষিণ-পশ্চিম পাশে আলাদা দু’টি শৌচাগার ও অজুখানা রয়েছে। এ ছাড়া দ্বিতীয়তলায় মসজিদের পূর্ব দিকে উত্তর ও দক্ষিণ পাশে রয়েছে আলাদা দু’টি অজুখানা। নিচতলায় মার্কেটের বিভিন্ন দোকানের পাশে স্থাপিত শৌচাগার ও অজুখানা দু’টির মধ্যে পূর্ব পাশেরটির অবস্থা বেশি খারাপ। দু’টি শৌচাগার মিলে ১৫০টির মতো টয়লেট রয়েছে। দক্ষিণ পাশের টয়লেট সৌদি অর্থায়নে বায়তুল মোকাররমের সংস্কার কাজের সাথে ২০১০ সালে নির্মিত হয়। সেখানকার অজুখানার ট্যাপগুলো অত্যাধুনিক ছিল। কিন্তু এখন সেগুলোর বেশির ভাগই ভাঙা অথবা পরে সাধারণ ট্যাপ লাগানো হয়েছে। তবে টয়লেটগুলোর অবস্থা পূর্ব পাশের তুলনায় কম হলেও চরম অস্বাস্থ্যকর। এখানে ব্যবহার অনুপোযোগী অনেকগুলো টয়লেট দেখা গেছে। দুয়েকটির দরজায় বাঁশ রাখা আছে। নিচের দু’টিসহ চারটি অজুখানারই অনেকগুলো ট্যাপ ভাঙা এবং কিছু ট্যাপ সুতলি দিয়ে বাঁধাও লক্ষ্য করা যায়।
পূর্বপাশের অজুখানায় অজু করে বের হয়ে মসজিদের দিকে যাচ্ছিলেন আব্দুল মজিদ নামে একজন। টয়লেটের অবস্থার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, দেখতেই পাচ্ছেন কী অবস্থা। এই পর্যন্ত দুর্গন্ধ আসছে। এটি জাতীয় মসজিদের টয়লেট ভাবা যায়?
পাশের এক ব্যবসায়ী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দেখেন পাশেই ব্যবসায়ী মলিকদের জন্য আলাদা একটি টয়লেট রয়েছে। সেটি কত পরিষ্কার। সেখানে একজন সবসময় পাহারা দেয়। দোকান মালিক ছাড়া অন্য কাউকে সেটি ব্যবহার করতে দেয়া হয় না। অথচ বায়তুল মোকাররমের এই টয়লেটগুলো যেন দেখারই কেউ নেই। তিনি বলেন, এই মসজিদ দেখার জন্য বাইরের পর্যটকও আসে। কিন্তু প্রাকৃতিক প্রয়োজনে তারা যদি টয়লেটগুলোতে আসেন তাহলে কী অভিজ্ঞতা নিয়ে যাবেন? তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এই টয়লেটগুলোর দুর্গন্ধে দোকানদাররাও অতিষ্ঠ।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মসজিদ বিভাগের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই প্রতিবেদককে বলেন, বায়তুল মোকাররমের মতো এত বড় প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনার জন্য পর্যাপ্ত লোকবল নেই, থাকে না পর্যাপ্ত বরাদ্দও। তিনি বলেন, এখানে দুই বছর ধরে স্যানিটারি অফিসারের পদ শূন্য। পাঁচজন স্থায়ী ক্লিনার রয়েছেন, যাদের পক্ষে মার্কেটসহ পুরো স্থাপনা পরিষ্কার রাখা কি সম্ভব? যেখানে ৩০ জনের মতো গার্ড প্রয়োজন সেখানে রয়েছে মাত্র ১২ জন। তারা ৮ঘণ্টা হিসেবে পালাক্রমে দায়িত্ব পালন করে। খাদেমের সংখ্যাও মাত্র ১৫ জন। আবার এই খাদেমদেরও অনেকের বয়স হয়েছে। তিনি বলেন, শুধু টয়লেট কেন, মসজিদের ভেতরের দেয়ালের প্লাস্টারও অনেক জায়গায় খসে পড়েছে দেখবেন। মসজিদের মেঝের মার্বেল পাথরগুলো ক্ষয় হয়ে গেছে। পূর্ব পাশের সিঁড়িসহ অনেক কাজই অসমাপ্ত পড়ে আছে। পূর্বগেটের বিশাল জায়গা বছরের পর বছর পড়ে আছে। অথচ সেটিই মসজিদের প্রধান গেট হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এগুলো সংস্কারের জন্য বার বার ঊর্র্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানানো হলেও কাজ হচ্ছে না।
এসব ব্যাপারে মসজিদের পরিচালক মহীউদ্দিন মজুমদার বলেন, আমাদের উপপরিচালক আছেন তিনি প্রায়ই টয়লেটগুলোসহ পুরো স্থাপনা ঘুরে দেখেন। আমি নিজেও মাঝে মধ্যে পরিদর্শন করে আসি। কিন্তু প্রতিদিন একটি টয়লেট গড়ে ১০০ জনেরও বেশি লোক ব্যবহার করে। এর মধ্যে ট্যাপ চুরি হয়ে যায়। মাদকাসক্ত অনেকে কমোডে নানা কিছু ফেলে ভেঙে ফেলে। এসব সমস্যার মধ্যেই দুই-এক দিন পরপরই বদনা, ট্যাপ ইত্যাদি দেয়া হয়, দরজা লাগানো হয় কিন্তু থাকে না। যারা পরিচ্ছন্নতার দায়িত্বে রয়েছে তাদের তদারকি এবং মাদকাসক্তদের অনিষ্ট থেকে টয়লেটগুলো রক্ষায় গার্ডদের কাজে লাগানো হচ্ছে কি না- প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, লাগানো হচ্ছে কিন্তু লোকবল কম হওয়ায় যেভাবে হওয়া দরকার হয়তো সেভাবে হচ্ছে না। তারপরও এখন থেকে তদারকি আরো জোরদার ও টয়লেটগুলো পরিষ্কার রাখতে আরো সচেষ্ট হবেন বলে জানান তিনি।
মহীউদ্দিন মজুমদার বলেন, ধর্মপ্রতিমন্ত্রী শেখ আব্দুল্লাহ দায়িত্ব নেয়ার পর মসজিদের সংস্কারের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তিনি হজের পরে মসজিদের উন্নয়ন কাজে হাত দেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। সপ্তাহখানেক আগে মসজিদের বিভিন্ন সংস্কার কাজের জন্য লিখিতভাবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে রিকুইজিশন পাঠানো হয়েছে বলেও তিনি জানান।
ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে অভিযোগ পাওয়ার পর সরেজমিন ঘুরে জাতীয় মসজিদের দু’টি শৌচাগারের এই বেহাল দশা লক্ষ করা যায় গত সোমবার বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে সাড়ে ৫টা পর্যন্ত। তিন দফায় গিয়ে টয়লেটগুলো পরিষ্কার কিংবা দেখভাল করতে কাউকে দেখা যায়নি। তবে ইসলামিক ফাউন্ডেশন সূত্রে জানা গেছে, ‘মীম ট্রেডার্স’ নামে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ১৫ জন লোক প্রতিদিন টয়লেটগুলো পরিষ্কারের দায়িত্বে রয়েছে।
শৌচাগারের বেহাল দশা কেন- জানার জন্য যোগাযোগ করলে মসজিদ পরিচালনার দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বায়তুল মোকাররম মসজিদ ও মার্কেট বিভাগের পরিচালক মহীউদ্দিন মজুমদার লোকবল সঙ্কট ও দীর্ঘ দিন ধরে মসজিদের সংস্কারের উদ্যোগ না থাকার অভিযোগ করেন। এ ছাড়া বাইরের ভবঘুরে ও মাদকাসক্ত এবং মুসল্লিদের পাশাপাশি বিশাল মার্কেটের কয়েক শ’ দোকানদার ও কর্মচারী সারা দিনই টয়লেটগুলো ব্যবহার করার কারণেই এই অবস্থা বলে জানান।
বায়তুল মোকাররম মসজিদের নিচতলার পূর্ব ও দক্ষিণ-পশ্চিম পাশে আলাদা দু’টি শৌচাগার ও অজুখানা রয়েছে। এ ছাড়া দ্বিতীয়তলায় মসজিদের পূর্ব দিকে উত্তর ও দক্ষিণ পাশে রয়েছে আলাদা দু’টি অজুখানা। নিচতলায় মার্কেটের বিভিন্ন দোকানের পাশে স্থাপিত শৌচাগার ও অজুখানা দু’টির মধ্যে পূর্ব পাশেরটির অবস্থা বেশি খারাপ। দু’টি শৌচাগার মিলে ১৫০টির মতো টয়লেট রয়েছে। দক্ষিণ পাশের টয়লেট সৌদি অর্থায়নে বায়তুল মোকাররমের সংস্কার কাজের সাথে ২০১০ সালে নির্মিত হয়। সেখানকার অজুখানার ট্যাপগুলো অত্যাধুনিক ছিল। কিন্তু এখন সেগুলোর বেশির ভাগই ভাঙা অথবা পরে সাধারণ ট্যাপ লাগানো হয়েছে। তবে টয়লেটগুলোর অবস্থা পূর্ব পাশের তুলনায় কম হলেও চরম অস্বাস্থ্যকর। এখানে ব্যবহার অনুপোযোগী অনেকগুলো টয়লেট দেখা গেছে। দুয়েকটির দরজায় বাঁশ রাখা আছে। নিচের দু’টিসহ চারটি অজুখানারই অনেকগুলো ট্যাপ ভাঙা এবং কিছু ট্যাপ সুতলি দিয়ে বাঁধাও লক্ষ্য করা যায়।
পূর্বপাশের অজুখানায় অজু করে বের হয়ে মসজিদের দিকে যাচ্ছিলেন আব্দুল মজিদ নামে একজন। টয়লেটের অবস্থার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, দেখতেই পাচ্ছেন কী অবস্থা। এই পর্যন্ত দুর্গন্ধ আসছে। এটি জাতীয় মসজিদের টয়লেট ভাবা যায়?
পাশের এক ব্যবসায়ী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দেখেন পাশেই ব্যবসায়ী মলিকদের জন্য আলাদা একটি টয়লেট রয়েছে। সেটি কত পরিষ্কার। সেখানে একজন সবসময় পাহারা দেয়। দোকান মালিক ছাড়া অন্য কাউকে সেটি ব্যবহার করতে দেয়া হয় না। অথচ বায়তুল মোকাররমের এই টয়লেটগুলো যেন দেখারই কেউ নেই। তিনি বলেন, এই মসজিদ দেখার জন্য বাইরের পর্যটকও আসে। কিন্তু প্রাকৃতিক প্রয়োজনে তারা যদি টয়লেটগুলোতে আসেন তাহলে কী অভিজ্ঞতা নিয়ে যাবেন? তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এই টয়লেটগুলোর দুর্গন্ধে দোকানদাররাও অতিষ্ঠ।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মসজিদ বিভাগের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই প্রতিবেদককে বলেন, বায়তুল মোকাররমের মতো এত বড় প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনার জন্য পর্যাপ্ত লোকবল নেই, থাকে না পর্যাপ্ত বরাদ্দও। তিনি বলেন, এখানে দুই বছর ধরে স্যানিটারি অফিসারের পদ শূন্য। পাঁচজন স্থায়ী ক্লিনার রয়েছেন, যাদের পক্ষে মার্কেটসহ পুরো স্থাপনা পরিষ্কার রাখা কি সম্ভব? যেখানে ৩০ জনের মতো গার্ড প্রয়োজন সেখানে রয়েছে মাত্র ১২ জন। তারা ৮ঘণ্টা হিসেবে পালাক্রমে দায়িত্ব পালন করে। খাদেমের সংখ্যাও মাত্র ১৫ জন। আবার এই খাদেমদেরও অনেকের বয়স হয়েছে। তিনি বলেন, শুধু টয়লেট কেন, মসজিদের ভেতরের দেয়ালের প্লাস্টারও অনেক জায়গায় খসে পড়েছে দেখবেন। মসজিদের মেঝের মার্বেল পাথরগুলো ক্ষয় হয়ে গেছে। পূর্ব পাশের সিঁড়িসহ অনেক কাজই অসমাপ্ত পড়ে আছে। পূর্বগেটের বিশাল জায়গা বছরের পর বছর পড়ে আছে। অথচ সেটিই মসজিদের প্রধান গেট হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এগুলো সংস্কারের জন্য বার বার ঊর্র্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানানো হলেও কাজ হচ্ছে না।
এসব ব্যাপারে মসজিদের পরিচালক মহীউদ্দিন মজুমদার বলেন, আমাদের উপপরিচালক আছেন তিনি প্রায়ই টয়লেটগুলোসহ পুরো স্থাপনা ঘুরে দেখেন। আমি নিজেও মাঝে মধ্যে পরিদর্শন করে আসি। কিন্তু প্রতিদিন একটি টয়লেট গড়ে ১০০ জনেরও বেশি লোক ব্যবহার করে। এর মধ্যে ট্যাপ চুরি হয়ে যায়। মাদকাসক্ত অনেকে কমোডে নানা কিছু ফেলে ভেঙে ফেলে। এসব সমস্যার মধ্যেই দুই-এক দিন পরপরই বদনা, ট্যাপ ইত্যাদি দেয়া হয়, দরজা লাগানো হয় কিন্তু থাকে না। যারা পরিচ্ছন্নতার দায়িত্বে রয়েছে তাদের তদারকি এবং মাদকাসক্তদের অনিষ্ট থেকে টয়লেটগুলো রক্ষায় গার্ডদের কাজে লাগানো হচ্ছে কি না- প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, লাগানো হচ্ছে কিন্তু লোকবল কম হওয়ায় যেভাবে হওয়া দরকার হয়তো সেভাবে হচ্ছে না। তারপরও এখন থেকে তদারকি আরো জোরদার ও টয়লেটগুলো পরিষ্কার রাখতে আরো সচেষ্ট হবেন বলে জানান তিনি।
মহীউদ্দিন মজুমদার বলেন, ধর্মপ্রতিমন্ত্রী শেখ আব্দুল্লাহ দায়িত্ব নেয়ার পর মসজিদের সংস্কারের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তিনি হজের পরে মসজিদের উন্নয়ন কাজে হাত দেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। সপ্তাহখানেক আগে মসজিদের বিভিন্ন সংস্কার কাজের জন্য লিখিতভাবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে রিকুইজিশন পাঠানো হয়েছে বলেও তিনি জানান।
No comments