৩৫ বছর বয়সে নতুন করে দেশ খুঁজবেন তিনি!
জ্যাজশিল্পী বুমি থমাস |
জ্যাজশিল্পী
বুমি থমাসের জন্ম যুক্তরাজ্যে। জন্মের পর থেকেই সেই দেশেই বসবাস করছেন
তিনি, শিল্পী হিসেবে প্রতিষ্ঠিতও হয়েছেন। এখন যুক্তরাজ্যের সরকারি
কর্তৃপক্ষ বলছে, বুমি থমাস দেশটির নাগরিক নন। তাঁকে যুক্তরাজ্য থেকে বের
করে দেওয়ার সরকারি নির্দেশও জারি হয়ে গেছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৮৩ সালে গ্লাসগোতে জন্ম নেন বুমি থমাস (৩৫)। ওই সময় জন্মসূত্রেই যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পাওয়ার কথা তাঁর। তখন নিয়ম ছিল, যুক্তরাজ্যে জন্ম নেওয়া শিশুরা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেদেশের নাগরিকত্ব পাবে। কিন্তু বুমির জন্মের ৬ মাস পর এই আইন বদলে যায়। বুমি থমাসের বাবা-মা নতুন আইন সম্পর্কে জানতেন না। তাই বুমিকে ব্রিটিশ নাগরিকের মর্যাদা পেতে বাড়তি যেসব আনুষ্ঠানিকতা প্রয়োজন ছিল, সেগুলো তাঁরা করেননি। ভেবেছিলেন, বড় মেয়ের মতো ছোট মেয়েটিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্রিটিশ নাগরিকত্ব পেয়ে গেছে।
কিন্তু আদতে তা হয়নি। ফলে নাগরিক হিসেবে নথিবদ্ধ হতে পারেননি বুমি থমাস। একপর্যায়ে তিনি জানতে পারেন, যুক্তরাজ্য তাঁকে নাগরিকত্ব দেবে না। এর পর থেকেই শুরু হয় তাঁর নাগরিকত্ব পাওয়ার লড়াই। সরকারি কর্তৃপক্ষের তরফে বলা হচ্ছে, যুক্তরাজ্য ছেড়ে চলে যেতে হবে বুমি থমাসকে। আজন্ম যুক্তরাজ্যে থেকেও দেশটির নাগরিক নন তিনি। গত মাসে যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাঁকে ১৪ দিনের মধ্যে দেশ ছাড়ার নির্দেশ দেয়। বলা হচ্ছে, বুমি জন্মগতভাবে স্কটল্যান্ডের নাগরিক। তাঁকে যুক্তরাজ্য ছেড়ে চলে যেতে হবে।
জানা গেছে, বুমির বাবা-মা ছিলেন নাইজেরিয়ার নাগরিক। পরবর্তীতে তাঁরা যুক্তরাজ্যে আবাস গড়েন। এদিকে এই সরকারি সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন বুমি। চলতি বছরের অক্টোবর মাসে এর শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।
স্থানীয় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, জ্যাজশিল্পী বুমি থমাসের পক্ষে যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়েছে। তাতে অনেক মানুষ সমর্থনও জানিয়েছে। এরই মধ্যে সেই আরজিতে ১৩ হাজার মানুষ সাক্ষর করেছেন।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৮৩ সালে গ্লাসগোতে জন্ম নেন বুমি থমাস (৩৫)। ওই সময় জন্মসূত্রেই যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পাওয়ার কথা তাঁর। তখন নিয়ম ছিল, যুক্তরাজ্যে জন্ম নেওয়া শিশুরা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেদেশের নাগরিকত্ব পাবে। কিন্তু বুমির জন্মের ৬ মাস পর এই আইন বদলে যায়। বুমি থমাসের বাবা-মা নতুন আইন সম্পর্কে জানতেন না। তাই বুমিকে ব্রিটিশ নাগরিকের মর্যাদা পেতে বাড়তি যেসব আনুষ্ঠানিকতা প্রয়োজন ছিল, সেগুলো তাঁরা করেননি। ভেবেছিলেন, বড় মেয়ের মতো ছোট মেয়েটিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্রিটিশ নাগরিকত্ব পেয়ে গেছে।
কিন্তু আদতে তা হয়নি। ফলে নাগরিক হিসেবে নথিবদ্ধ হতে পারেননি বুমি থমাস। একপর্যায়ে তিনি জানতে পারেন, যুক্তরাজ্য তাঁকে নাগরিকত্ব দেবে না। এর পর থেকেই শুরু হয় তাঁর নাগরিকত্ব পাওয়ার লড়াই। সরকারি কর্তৃপক্ষের তরফে বলা হচ্ছে, যুক্তরাজ্য ছেড়ে চলে যেতে হবে বুমি থমাসকে। আজন্ম যুক্তরাজ্যে থেকেও দেশটির নাগরিক নন তিনি। গত মাসে যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাঁকে ১৪ দিনের মধ্যে দেশ ছাড়ার নির্দেশ দেয়। বলা হচ্ছে, বুমি জন্মগতভাবে স্কটল্যান্ডের নাগরিক। তাঁকে যুক্তরাজ্য ছেড়ে চলে যেতে হবে।
জানা গেছে, বুমির বাবা-মা ছিলেন নাইজেরিয়ার নাগরিক। পরবর্তীতে তাঁরা যুক্তরাজ্যে আবাস গড়েন। এদিকে এই সরকারি সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন বুমি। চলতি বছরের অক্টোবর মাসে এর শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।
স্থানীয় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, জ্যাজশিল্পী বুমি থমাসের পক্ষে যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়েছে। তাতে অনেক মানুষ সমর্থনও জানিয়েছে। এরই মধ্যে সেই আরজিতে ১৩ হাজার মানুষ সাক্ষর করেছেন।
>>> ছবি: বিবিসির সৌজন্যে
No comments