সাকিব ও নুরুলের সাজা, তীব্র ভর্ৎসনা ম্যাচ রেফারির
কলম্বোতে
শুক্রবার ম্যাচের সময় আচরণবিধি ভঙ্গের জন্য সাকিব আল হাসান এবং নুরুল
হাসানের ম্যাচ ফি'র ২৫ শতাংশ কাটা যাবে। এছাড়া, দুজনই একটি করে 'ডিমেরিট'
পয়েন্ট পেয়েছেন।
কলম্বোতে শুক্রবার নিধাস ট্রফির এক ম্যাচের সময় আচরণবিধি ভঙ্গের জন্য বাংলাদেশের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান এবং রিজার্ভ খেলোয়াড় নুরুল হাসানকে শাস্তি দিয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল বা আইসিসি।
দুজনেরই ম্যাচ ফি'র ২৫ শতাংশ কাটা যাবে। এছাড়া, দুজনেই ঘাড়েই একটি করে 'ডিমেরিট' পয়েন্ট চাপানো হয়েছে।
আইসিসির এক ঘোষণায় বলা হয়েছে, ২০১৬ সালের ২২শে সেপ্টেম্বর শাস্তিমূলক ডিমেরিট পয়েন্ট দেয়ার ব্যবস্থা চালুর পর এই প্রথম দুজন ক্রিকেটারকে এ ধরণের শাস্তি দেওয়া হলো।
শাস্তি ঘোষণার সময় ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রড বলেন, "শুক্রবারের ঘটনা খুবই হতাশাব্যাঞ্জক ছিল। কোনো ধরণের ক্রিকেটেই কোনো ক্রিকেটারের কাছ থেকে এ ধরণের আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়। আমি বুঝতে পারছি খুবই উত্তেজনাকর ম্যাচ ছিল, ফাইনালে যাওয়া না যাওয়ার ব্যাপার ছিল, কিন্তু এই দুইজন ক্রিকেটারের আচরণ কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য ছিলনা... যদিনা ফোর্থ আম্পায়ার সাকিবকে না থামাতেন এবং মাঠের আম্পায়াররা নুরুল এবং থিসারার মধ্যে বিরোধে হস্তক্ষেপ না করতেন, তাহলে পরিস্থিতি আরো খারাপ হতে পারতো।"
বাংলাদেশে ইনিংসের শেষ ওভার চলার সময় আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের প্রতি ক্ষোভ জানিয়ে অধিনায়ক সাকিব আল হাসান বাউন্ডারি লাইনের বাইরে দাঁড়িয়ে ব্যাটসম্যানদের খেলা ছেড়ে চলে আসার ইঙ্গিত দেন।
অন্যদিকে নুরুল হাসান একটি বার্তা নিয়ে ব্যাটসম্যানদের কাছে যাওয়ার সময় মাঠের মধ্যে শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক থিসারা পেরেরার সাথে তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়েন। সেসময় নুরুলকে থিসারার দিকে আঙ্গুল তুলে কথা বলতে দেখা যায়।
দুইজন ফিল্ড আম্পায়ার এবং মাঠের বাইরে আরো দুই আম্পায়ার একযোগে বাংলাদেশের দুই ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগ দায়ের করেন।
ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রড সিদ্ধান্ত দেন - সাকিব আল হাসান 'খেলাধুলোর মূল চেতনা' বিরোধী আচরণ করেছেন যাতে আইসিসি আচরণবিধির ২.১.১ ধারা ভঙ্গ হয়েছে ।
অন্যদিকে নুরুল হাসান তার আচরণে ক্রিকেটের জন্য দুর্নাম বয়ে এনেছেন যেটা আইসিসি আচরণবিধির ২.১.২ ধারার লঙ্ঘন।
আজ (শনিবার) আইসিসির দেওয়া শাস্তি সাকিব এবং নুরুল দুজনেই মেনে নিয়েছেন । ফলে এ নিয়ে কোনো আর কোনো শুনানি হবে না বলে জানিয়েছে আইসিসি। ওদিকে কলম্বো থেকে বিবিসি সিনহলা বিভাগের একজন সংবাদদাতা জানিয়েছেন, গতরাতে ম্যাচের পর বাংলাদেশে ক্রিকেটাররা ড্রেসিং রুমে ভাঙচুর করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
ভিডিও ফুটেজ এবং ছবিতে দেখা গেছে, বাংলাদেশ দলের ড্রেসিং রুমের দেয়ালের কাঁচ ভাঙ্গা। মেঝেতে কাঁচের টুকরো ছড়িয়ে রয়েছে।
সূত্রঃ বিবিসি
কলম্বোতে শুক্রবার নিধাস ট্রফির এক ম্যাচের সময় আচরণবিধি ভঙ্গের জন্য বাংলাদেশের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান এবং রিজার্ভ খেলোয়াড় নুরুল হাসানকে শাস্তি দিয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল বা আইসিসি।
দুজনেরই ম্যাচ ফি'র ২৫ শতাংশ কাটা যাবে। এছাড়া, দুজনেই ঘাড়েই একটি করে 'ডিমেরিট' পয়েন্ট চাপানো হয়েছে।
আইসিসির এক ঘোষণায় বলা হয়েছে, ২০১৬ সালের ২২শে সেপ্টেম্বর শাস্তিমূলক ডিমেরিট পয়েন্ট দেয়ার ব্যবস্থা চালুর পর এই প্রথম দুজন ক্রিকেটারকে এ ধরণের শাস্তি দেওয়া হলো।
শাস্তি ঘোষণার সময় ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রড বলেন, "শুক্রবারের ঘটনা খুবই হতাশাব্যাঞ্জক ছিল। কোনো ধরণের ক্রিকেটেই কোনো ক্রিকেটারের কাছ থেকে এ ধরণের আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়। আমি বুঝতে পারছি খুবই উত্তেজনাকর ম্যাচ ছিল, ফাইনালে যাওয়া না যাওয়ার ব্যাপার ছিল, কিন্তু এই দুইজন ক্রিকেটারের আচরণ কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য ছিলনা... যদিনা ফোর্থ আম্পায়ার সাকিবকে না থামাতেন এবং মাঠের আম্পায়াররা নুরুল এবং থিসারার মধ্যে বিরোধে হস্তক্ষেপ না করতেন, তাহলে পরিস্থিতি আরো খারাপ হতে পারতো।"
বাংলাদেশে ইনিংসের শেষ ওভার চলার সময় আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের প্রতি ক্ষোভ জানিয়ে অধিনায়ক সাকিব আল হাসান বাউন্ডারি লাইনের বাইরে দাঁড়িয়ে ব্যাটসম্যানদের খেলা ছেড়ে চলে আসার ইঙ্গিত দেন।
অন্যদিকে নুরুল হাসান একটি বার্তা নিয়ে ব্যাটসম্যানদের কাছে যাওয়ার সময় মাঠের মধ্যে শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক থিসারা পেরেরার সাথে তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়েন। সেসময় নুরুলকে থিসারার দিকে আঙ্গুল তুলে কথা বলতে দেখা যায়।
দুইজন ফিল্ড আম্পায়ার এবং মাঠের বাইরে আরো দুই আম্পায়ার একযোগে বাংলাদেশের দুই ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগ দায়ের করেন।
ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রড সিদ্ধান্ত দেন - সাকিব আল হাসান 'খেলাধুলোর মূল চেতনা' বিরোধী আচরণ করেছেন যাতে আইসিসি আচরণবিধির ২.১.১ ধারা ভঙ্গ হয়েছে ।
অন্যদিকে নুরুল হাসান তার আচরণে ক্রিকেটের জন্য দুর্নাম বয়ে এনেছেন যেটা আইসিসি আচরণবিধির ২.১.২ ধারার লঙ্ঘন।
আজ (শনিবার) আইসিসির দেওয়া শাস্তি সাকিব এবং নুরুল দুজনেই মেনে নিয়েছেন । ফলে এ নিয়ে কোনো আর কোনো শুনানি হবে না বলে জানিয়েছে আইসিসি। ওদিকে কলম্বো থেকে বিবিসি সিনহলা বিভাগের একজন সংবাদদাতা জানিয়েছেন, গতরাতে ম্যাচের পর বাংলাদেশে ক্রিকেটাররা ড্রেসিং রুমে ভাঙচুর করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
ভিডিও ফুটেজ এবং ছবিতে দেখা গেছে, বাংলাদেশ দলের ড্রেসিং রুমের দেয়ালের কাঁচ ভাঙ্গা। মেঝেতে কাঁচের টুকরো ছড়িয়ে রয়েছে।
সূত্রঃ বিবিসি
No comments