ইস্টার্ন ঘৌটায় হামলা অব্যাহত, নিহত ৩০
সিরিয়ার
ইস্টার্ন ঘৌটায় বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত শহরগুলোতে হামলা অব্যাহত রেখেছে
সরকারি বাহিনী। শনিবার সরকারি বাহিনী ও এর মিত্রদের চালানো বিমান হামলায় ৩০
বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। এতে আহত হয়েছে আরো কয়েক ডজন মানুষ। আগের দিন
শুক্রবার নিহত হয়েছে ৭৮ জন। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স ও দ্য
গার্ডিয়ান।
খবরে বলা হয়, শনিবার বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত জামালকা শহরে হামলা চালায় সরকারি বাহিনী। এতে ৩০ জন নিহত হয়। নিহতরা ইস্টার্ন ঘৌটা ছেড়ে সরকার নিয়ন্ত্রিত শহরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। তবে সরকারি বাহিনীর দাবি, তারা শুধু সশস্ত্র জঙ্গিদের ওপর হামলা চালিয়েছে। এদিকে, শনিবার প্রায় ১০ হাজার মানুষ সরকার নিয়ন্ত্রিত শহরের উদ্দেশ্যে ঘৌটা ত্যাগ করেছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি পর্যবেক্ষণ সংস্থা। এর আগে শুক্রবার কাফার বাতনা শহরে হামলা চালিয়ে ৭৮ জন বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে সরকারি বাহিনী। এর মধ্যে ১৩ শিশুও রয়েছে। পর্যবেক্ষণ সংস্থা বলছে, নিহতের এই সংখ্যা আরো বাড়তে পারে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, ধ্বংসস্তূপের নিচে আরো মরদেহ চাপা পড়ে আছে। আহতদের চিকিৎসায় নিয়োজিত ইস্টার্ন ঘৌটার একজন ডাক্তার বলেন, আমি ঘৌটাকে বাঁচাতে বলছি না। আমি বলতে চাই, মানবতাকে বাঁচান। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ ২০ দিন আগে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব পাস করেছে। কিন্তু আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নীরব থাকায় এই যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব কোনো কাজে আসছে না। সব দেশ ও সংস্থা মানবাধিকারের কথা বলছে। কিন্তু তা শুধু বলার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে। উল্লেখ্য, তিন সপ্তাহ ধরে চালানো বিমান হামলায় নিহতের সংখ্যা প্রায় ১৫শ তে পৌঁছেছে। এই অঞ্চলের হাজার হাজার অধিবাসী প্রাণ বাঁচাতে সরকার নিয়ন্ত্রিত শহরগুলোতে আশ্রয় নিচ্ছে। বৃহস্পতিবার প্রায় ১২ হাজার মানুষ ঘৌটা ছেড়েছে। এদের মধ্যে বেশির ভাগই নারী, শিশু ও বৃদ্ধ। অধিবাসীদের ঘৌটা ছেড়ে যাওয়ার ঘটনা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
খবরে বলা হয়, শনিবার বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত জামালকা শহরে হামলা চালায় সরকারি বাহিনী। এতে ৩০ জন নিহত হয়। নিহতরা ইস্টার্ন ঘৌটা ছেড়ে সরকার নিয়ন্ত্রিত শহরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। তবে সরকারি বাহিনীর দাবি, তারা শুধু সশস্ত্র জঙ্গিদের ওপর হামলা চালিয়েছে। এদিকে, শনিবার প্রায় ১০ হাজার মানুষ সরকার নিয়ন্ত্রিত শহরের উদ্দেশ্যে ঘৌটা ত্যাগ করেছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি পর্যবেক্ষণ সংস্থা। এর আগে শুক্রবার কাফার বাতনা শহরে হামলা চালিয়ে ৭৮ জন বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে সরকারি বাহিনী। এর মধ্যে ১৩ শিশুও রয়েছে। পর্যবেক্ষণ সংস্থা বলছে, নিহতের এই সংখ্যা আরো বাড়তে পারে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, ধ্বংসস্তূপের নিচে আরো মরদেহ চাপা পড়ে আছে। আহতদের চিকিৎসায় নিয়োজিত ইস্টার্ন ঘৌটার একজন ডাক্তার বলেন, আমি ঘৌটাকে বাঁচাতে বলছি না। আমি বলতে চাই, মানবতাকে বাঁচান। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ ২০ দিন আগে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব পাস করেছে। কিন্তু আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নীরব থাকায় এই যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব কোনো কাজে আসছে না। সব দেশ ও সংস্থা মানবাধিকারের কথা বলছে। কিন্তু তা শুধু বলার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে। উল্লেখ্য, তিন সপ্তাহ ধরে চালানো বিমান হামলায় নিহতের সংখ্যা প্রায় ১৫শ তে পৌঁছেছে। এই অঞ্চলের হাজার হাজার অধিবাসী প্রাণ বাঁচাতে সরকার নিয়ন্ত্রিত শহরগুলোতে আশ্রয় নিচ্ছে। বৃহস্পতিবার প্রায় ১২ হাজার মানুষ ঘৌটা ছেড়েছে। এদের মধ্যে বেশির ভাগই নারী, শিশু ও বৃদ্ধ। অধিবাসীদের ঘৌটা ছেড়ে যাওয়ার ঘটনা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
No comments