জেনে নিন স্ট্রোকের লক্ষনসমূহ
ক্রমাগতই বেড়ে যাচ্ছে ব্রেইন স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা। উচ্চ রক্ত
চাপ, মানসিক চাপ, বিষণ্ণতা, কোলেস্টরলের মাত্রা বৃদ্ধি, ডায়াবেটিস অথবা
আরও বিভিন্ন কারনে কার্ডিওভাস্কুলারে সমস্যার সৃষ্টি হয়, এবং দিন দিন
মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা লোপ পেয়ে, মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালনে বাঁধার সৃষ্টি
হয়। আর তখনই দেখা দেয় বেইন স্ট্রোক। ইদানিং কম বয়সী ব্যক্তিরাও এই সমস্যা ভুগে থাকেন। অনেক সময়ই মাইনর ব্রেইন স্ট্রোক দেখা দেয়। এটা তেমন জটিলতার সৃষ্টি না করলেও, অজ্ঞতার কারনে রোগ নির্ণয় করতে না পারায় প্যারালাইসিস থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তাই স্ট্রোকের লক্ষন জেনে রাখা প্রয়োজন। |
মুখমন্ডলের একপাশ ঝুলে পড়াঃ
স্ট্রোকের প্রথম ও প্রধান লক্ষন রোগীর মুখমণ্ডলে ধরা পড়ে। এসময় মুখের বাম পাশের মাংসপেশী ঝুলে পড়ে, যার উপর রোগীর কোন নিয়ন্ত্রণ থাকে না। লক্ষন বুঝতে রোগীকে হাসতে বলুন। রোগী যদি হাসতে না পারে, তবে যত দ্রুত সম্ভব তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।
হাতের দুর্বলতাঃ
হাতের দুর্বলতাকে আমরা বেশির ভাগ সময়েই তেমন গুরুত্ব দেই না। কিন্তু এটাও হতে পারে স্ট্রোকের লক্ষন। স্ট্রোকের আগে রোগীর দুই হাত অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়ে। এসময় রোগীকে হাত মাথার উপরে তুলে ধরতে বলুন। রোগী যদি হাত তুলে ধরতে না পারে তবে, তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।
কথা জড়িয়ে যাওয়াঃ
মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন না হলে স্ট্রোকের সৃষ্টি হয়।স্ট্রোকের আগে রোগীর কথা জড়িয়ে আসে, তাই স্ট্রোকের ভয় হলে, রোগীকে কথা বলতে বলুন। রোগী যদি কথা বলার সময় কথা জড়িয়ে যায়। তবে বুঝতে হবে তার লক্ষণটি স্ট্রোকের।
তীব্র মাথা ব্যাথাঃ
স্ট্রোকের আগে রোগী তীব্র মাথা ব্যাথার শিকার হয়ে থাকে। রোগীর মাইগ্রেনের সমস্যা থাকলে অনেকেই এই ব্যাথাকে মাইগ্রেনের ব্যাথা বলে মনে করে। কিন্তু হঠাৎ করেই কোন কারন ছাড়া মাথার বাম পাশে ব্যাথা শুরু হলে, দেরই না করে রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।
শরীরে নিয়ন্ত্রণ না থাকাঃ
মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালনে বাঁধা সৃষ্টির কারনে, শরীরের সাধারন কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়। তাই এসময় রোগীর নিজের শরীরের উপর কোন নিয়ন্ত্রণ থাকে না। তাই এসময় রোগীকে উঠে দাঁড়াতে বলুন। সে উঠতে না পড়লে বুঝতে হবে, স্ট্রোক অবশ্যম্ভাবী। তাকে সাথে সাথে হাসপাতালে নিয়ে যান।
মেমোরি লসঃ
স্ট্রোকের আগে রোগী তার আপনজন্দের চিনতে পারে না। একে বলা হয়, শর্ট-টার্ম মেমোরি লস। তাই এসময় রোগীকে নিজের নাম জিজ্ঞাসা করুন এবং পরিবারের সদস্যদের চিনতে বলুন। রোগী চিনতে না পারলে তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যান।
স্ট্রোক একটি মারাত্মক সমস্যা। প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ এই সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তাই আর লক্ষন সম্পর্কে সকলের জ্ঞান থাকা উচিত।
স্ট্রোকের প্রথম ও প্রধান লক্ষন রোগীর মুখমণ্ডলে ধরা পড়ে। এসময় মুখের বাম পাশের মাংসপেশী ঝুলে পড়ে, যার উপর রোগীর কোন নিয়ন্ত্রণ থাকে না। লক্ষন বুঝতে রোগীকে হাসতে বলুন। রোগী যদি হাসতে না পারে, তবে যত দ্রুত সম্ভব তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।
হাতের দুর্বলতাঃ
হাতের দুর্বলতাকে আমরা বেশির ভাগ সময়েই তেমন গুরুত্ব দেই না। কিন্তু এটাও হতে পারে স্ট্রোকের লক্ষন। স্ট্রোকের আগে রোগীর দুই হাত অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়ে। এসময় রোগীকে হাত মাথার উপরে তুলে ধরতে বলুন। রোগী যদি হাত তুলে ধরতে না পারে তবে, তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।
কথা জড়িয়ে যাওয়াঃ
মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন না হলে স্ট্রোকের সৃষ্টি হয়।স্ট্রোকের আগে রোগীর কথা জড়িয়ে আসে, তাই স্ট্রোকের ভয় হলে, রোগীকে কথা বলতে বলুন। রোগী যদি কথা বলার সময় কথা জড়িয়ে যায়। তবে বুঝতে হবে তার লক্ষণটি স্ট্রোকের।
তীব্র মাথা ব্যাথাঃ
স্ট্রোকের আগে রোগী তীব্র মাথা ব্যাথার শিকার হয়ে থাকে। রোগীর মাইগ্রেনের সমস্যা থাকলে অনেকেই এই ব্যাথাকে মাইগ্রেনের ব্যাথা বলে মনে করে। কিন্তু হঠাৎ করেই কোন কারন ছাড়া মাথার বাম পাশে ব্যাথা শুরু হলে, দেরই না করে রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।
শরীরে নিয়ন্ত্রণ না থাকাঃ
মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালনে বাঁধা সৃষ্টির কারনে, শরীরের সাধারন কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়। তাই এসময় রোগীর নিজের শরীরের উপর কোন নিয়ন্ত্রণ থাকে না। তাই এসময় রোগীকে উঠে দাঁড়াতে বলুন। সে উঠতে না পড়লে বুঝতে হবে, স্ট্রোক অবশ্যম্ভাবী। তাকে সাথে সাথে হাসপাতালে নিয়ে যান।
মেমোরি লসঃ
স্ট্রোকের আগে রোগী তার আপনজন্দের চিনতে পারে না। একে বলা হয়, শর্ট-টার্ম মেমোরি লস। তাই এসময় রোগীকে নিজের নাম জিজ্ঞাসা করুন এবং পরিবারের সদস্যদের চিনতে বলুন। রোগী চিনতে না পারলে তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যান।
স্ট্রোক একটি মারাত্মক সমস্যা। প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ এই সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তাই আর লক্ষন সম্পর্কে সকলের জ্ঞান থাকা উচিত।
No comments