কোটা সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভ অব্যাহত
সরকারি
চাকরিতে কোটা সংস্কারের পাঁচ দফা দাবিতে বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছে
শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার সকাল ১০টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয়
গ্রন্থাগারের সামনে জড়ো হন আন্দোলনকারীরা। সেখান থেকে একটি মিছিল নিয়ে
ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে রাজু ভাস্কর্যের সামনে অবস্থান নেয়
তারা। মিছিলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা কলেজ,
ইডেন কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের হাজার হাজার শিক্ষার্থী অংশ নেয়।
এসময় আন্দোলনকারীরা শাহবাগ থানায় তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা
প্রত্যাহারের দাবি জানান। অবস্থান কর্মসূচি থেকে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন
আন্দোলনকারীরা।
আগামী ২৫শে মার্চ গলায়, কাঁধে বা হাতে সব শিক্ষা সনদ নিয়ে রাজু ভাস্কর্য থেকে শহীদ মিনারে যাওয়ার রাস্তা ঝাড়ু দিয়ে পরিষ্কার করবেন তারা।
পাঁচ দফা দাবি হলো- কোটাব্যবস্থা সংস্কার করে ৫৬ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশে নিয়ে আসা, কোটায় যোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে মেধা থেকে শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়া, কোটায় কোনো ধরনের বিশেষ পরীক্ষা না নেওয়া, সরকারি চাকরিতে সবার জন্য অভিন্ন বয়সসীমা এবং চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় কোটাসুবিধা একাধিকবার ব্যবহার না করা।
উল্লেখ্য, বেশ কয়েকদিন ধরে কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে শিক্ষার্থীরা। ১৪ই মার্চ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি দিতে যাওয়ার সময় পুলিশ আন্দোলনকারীদের ওপর লাঠিচার্জ ও টিয়াশেল নিক্ষেপ করে। আটক করে বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারীকে। পরে আন্দোলনকারীরা শাহবাগ মোড় অবরোধ করে। তাদের দাবির মুখে আটকৃতদের ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় পুলিশ। পরের দিন পুলিশ বাদী হয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ৭০০/৮০০ জনের বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায় মামলা দায়ের করে।
আগামী ২৫শে মার্চ গলায়, কাঁধে বা হাতে সব শিক্ষা সনদ নিয়ে রাজু ভাস্কর্য থেকে শহীদ মিনারে যাওয়ার রাস্তা ঝাড়ু দিয়ে পরিষ্কার করবেন তারা।
পাঁচ দফা দাবি হলো- কোটাব্যবস্থা সংস্কার করে ৫৬ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশে নিয়ে আসা, কোটায় যোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে মেধা থেকে শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়া, কোটায় কোনো ধরনের বিশেষ পরীক্ষা না নেওয়া, সরকারি চাকরিতে সবার জন্য অভিন্ন বয়সসীমা এবং চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় কোটাসুবিধা একাধিকবার ব্যবহার না করা।
উল্লেখ্য, বেশ কয়েকদিন ধরে কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে শিক্ষার্থীরা। ১৪ই মার্চ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি দিতে যাওয়ার সময় পুলিশ আন্দোলনকারীদের ওপর লাঠিচার্জ ও টিয়াশেল নিক্ষেপ করে। আটক করে বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারীকে। পরে আন্দোলনকারীরা শাহবাগ মোড় অবরোধ করে। তাদের দাবির মুখে আটকৃতদের ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় পুলিশ। পরের দিন পুলিশ বাদী হয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ৭০০/৮০০ জনের বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায় মামলা দায়ের করে।
No comments