আমরা লজ্জিত ও বিব্রত
![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhp1uuvy6NP93o8IaVOu5zJYHe6LWAfyPU00On873ftIb6qkJWjMJzi2VMeI6rSFPjjf5w7POidvIyxRe-bpLMi2k8VhIYG7bOyZuYVeZmIDqnbOFtpKzZJ3Sbm77nz8HQ1GdyQEVz-EWUh/s400/%25E0%25A6%2586%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25BE+%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%259C%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%259C%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25A4+%25E0%25A6%2593+%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25A4.jpg)
পেসার
রুবেল হোসেনকে দিয়ে শুরু, এরপর আরেক পেসার শাহাদাত হোসেন রাজীব, পেসার আল
আমিন হোসেন, স্পিনার আরাফাত সানি, সাব্বির রহমানের পরে যোগ হলেন পেসার
মোহাম্মদ শহীদ। জাতীয় দলের এসব ক্রিকেটারের বিরুদ্ধেই নারী কেলেঙ্কারির
অভিযোগ, যা নিয়ে কথা বলতেও বোর্ড কর্তারাদের লজ্জায় পড়তে হয়। ক্রিকেটারদের
কেলেঙ্কারি যতবারই শাখা মেলেছে ততবারই বিব্রত হয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড
(বিসিবি)।
বিসিবির মিডিয়া বিভাগের চেয়ারম্যান জালাল ইউনুসের কাছে শহীদের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আর কত বলবো এ নিয়ে, কী করার আছে আমাদের! এসব নিয়েতো ক্রিকেটারদের সঙ্গে কম কথা বলা হচ্ছে না। শাস্তিও দিয়েছি। আসলে আমরা এ ঘটনাগুলোয় ভীষণভাবে বিব্রত। আর একের পর এক ঘটনা আমাদের লজ্জিত ও বিব্রত করেই চলছে।’
ক্রিকেটারদের চারিত্রিক উন্নয়ন ও সামাজিকভাবে চলাফেরা নিয়ে বিসিবির পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন বলে অনেকের অভিমত। সংশ্লিষ্টদের মতে বিসিবি একটু কঠিন হলে কমে আসবে এধরনের ঘটনা। এ প্রসঙ্গে জালাল ইউনুস বলেন, ‘একজন ক্রিকেটার যখন আমাদের কাছাকাছি থাকে যেমন টিম হোটেল, একাডেমিতে তখন তার ওপর আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। আবার আমাদের খেলার মধ্যে থাকা অবস্থায় কার সঙ্গে কেমন আচরণ হবে সেটি ঠিক করতে পারি। কিন্তু কেউ নিজের বাসায় কী করছে সেটিতো আমরা দেখতে পারবো না। অনেক ক্ষেত্রে সেগুলো দেখার অধিকারও আমার নেই। এটি ক্রিকেটারের শিক্ষার বিষয়। তারা যদি দেখে না শেখে তাহলে কীভাবে হবে। মোট কথা ক্রিকেট সংশ্লিষ্ট বিষয় হলে আমরা কেবল আমলে নিতে পারি।’
শহীদের স্ত্রীর অভিযোগ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি বিসিবির মিডিয়া বিভাগের প্রধান। তিনি বলেন, ‘আমি শুনেছি শহীদের স্ত্রী অভিযোগ নিয়ে এসেছিল। যেহেতু আমি ঘটনা জানি না তাই মন্তব্যও করতে চাই না। তবে যতটা শুনেছি সেটি তাদের একান্ত পারিবারিক বিষয়। এমন বিষয়তো বিসিবিতে নিষ্পত্তি করবে না। এ ঘটনা তারা দুই পরিবার বা তারা নিজেরা বসে সমাধান করবে। বিসিবি কেন!’
বিসিবির মিডিয়া বিভাগের চেয়ারম্যান জালাল ইউনুসের কাছে শহীদের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আর কত বলবো এ নিয়ে, কী করার আছে আমাদের! এসব নিয়েতো ক্রিকেটারদের সঙ্গে কম কথা বলা হচ্ছে না। শাস্তিও দিয়েছি। আসলে আমরা এ ঘটনাগুলোয় ভীষণভাবে বিব্রত। আর একের পর এক ঘটনা আমাদের লজ্জিত ও বিব্রত করেই চলছে।’
ক্রিকেটারদের চারিত্রিক উন্নয়ন ও সামাজিকভাবে চলাফেরা নিয়ে বিসিবির পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন বলে অনেকের অভিমত। সংশ্লিষ্টদের মতে বিসিবি একটু কঠিন হলে কমে আসবে এধরনের ঘটনা। এ প্রসঙ্গে জালাল ইউনুস বলেন, ‘একজন ক্রিকেটার যখন আমাদের কাছাকাছি থাকে যেমন টিম হোটেল, একাডেমিতে তখন তার ওপর আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। আবার আমাদের খেলার মধ্যে থাকা অবস্থায় কার সঙ্গে কেমন আচরণ হবে সেটি ঠিক করতে পারি। কিন্তু কেউ নিজের বাসায় কী করছে সেটিতো আমরা দেখতে পারবো না। অনেক ক্ষেত্রে সেগুলো দেখার অধিকারও আমার নেই। এটি ক্রিকেটারের শিক্ষার বিষয়। তারা যদি দেখে না শেখে তাহলে কীভাবে হবে। মোট কথা ক্রিকেট সংশ্লিষ্ট বিষয় হলে আমরা কেবল আমলে নিতে পারি।’
শহীদের স্ত্রীর অভিযোগ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি বিসিবির মিডিয়া বিভাগের প্রধান। তিনি বলেন, ‘আমি শুনেছি শহীদের স্ত্রী অভিযোগ নিয়ে এসেছিল। যেহেতু আমি ঘটনা জানি না তাই মন্তব্যও করতে চাই না। তবে যতটা শুনেছি সেটি তাদের একান্ত পারিবারিক বিষয়। এমন বিষয়তো বিসিবিতে নিষ্পত্তি করবে না। এ ঘটনা তারা দুই পরিবার বা তারা নিজেরা বসে সমাধান করবে। বিসিবি কেন!’
No comments