তাড়াহুড়ো নেই তাসকিনের
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে ফিরেই নেমে পড়েছিলেন বোলিং অ্যাকশন শুদ্ধ করে তোলার প্রক্রিয়ায়। মাঝে কয়েকটি দিনের জন্য ছুটি কাটাতে গিয়েছিলেন দেশের বাইরে। দেশে ফিরে তাসকিন আহমেদ আবারও শুরু করেছেন পুনর্বাসনপ্রক্রিয়া। পুনর্বাসনপ্রক্রিয়ার শুরুটা হয়েছিল হিথ স্ট্রিকের অধীনে। তবে জাতীয় দলের পেস বোলিং কোচ আইপিএলে ব্যস্ত থাকায় বর্তমানে তাসকিনকে নিয়ে কাজ করছেন বিসিবির স্থানীয় কোচ মাহবুব আলী জাকি। স্ট্রিক ভারতে যাওয়ার আগে জানিয়ে গেছেন, তাসকিন এক-দেড় মাসের মধ্যে পরীক্ষার জন্য তৈরি হয়ে যাবেন। তবে মাহবুব সময়টাকে আরেকটু বাড়িয়ে ধরছেন, ‘আমার বিশ্বাস, ৮ থেকে ১০ সপ্তাহের মধ্যে তার বোলিং অ্যাকশন ঠিক করে ফেলা যাবে।’ বোলিং অ্যাকশন শুধরে দেড়-দুই মাসের মধ্যে তাসকিনকে পরীক্ষাগারে পাঠানো যাবে কি না, তা নিয়ে অবশ্য একটু সংশয় আছে। কারণ এই সময়ে তিনি খেলবেন ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে, যা শুরু হবে ২২ এপ্রিল থেকে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বোলিং নিষিদ্ধ হলেও নিয়ম অনুযায়ী ঘরোয়া ক্রিকেট খেলতে বাধা নেই তাসকিনের। তবে পুনর্বাসনপ্রক্রিয়া চলার সময় তাঁর লিগ খেলার সিদ্ধান্তে ক্রিকেট অঙ্গনে একটু উদ্বেগও আছে। বলা হচ্ছে, তাসকিনের পুনর্বাসনে এ পর্যন্ত মাত্র তিনটি সেশন হয়েছে। আসল কাজ অর্থাৎ বোলিং নিয়েই কাজ করাটা বাকি। লিগ শুরু হয়ে গেলে ওই কাজটা আর হবে?
তাসকিনকে যে ‘হোমওয়ার্ক’ দেওয়া হচ্ছে, সেগুলো তিনি ঠিকঠাক করছেন বলেই জানা গেছে। তবে লিগ চলার সময় বাংলাদেশ দলের এই পেসারের পরীক্ষাগারে যাওয়ার সম্ভাবনা কমই। পরীক্ষা নিয়ে খুব একটা তাড়াহুড়ো করতে চান না তাসকিন নিজেও, ‘আপাতত ওটা (অ্যাকশন) নিয়ে তেমন চিন্তা করছি না। বিসিবি যে পরিকল্পনা দিয়েছে, সে অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছি। বিসিবি যখন মনে করবে পাঠাবে, তখন গিয়ে পরীক্ষা দিয়ে আসব। আর পরীক্ষা দিলেই তো হবে না। ইতিবাচক ফলও আসতে হবে। এ কারণে পরীক্ষা নিয়ে আপাতত তাড়াহুড়ো নেই।’ প্রিমিয়ার লিগে ‘প্লেয়ার ড্রাফট’ পদ্ধতিতে এবার তাসকিনকে নিয়েছে আবাহনী। শৈশব থেকেই তাঁর স্বপ্ন ছিল দেশের একটি ঐতিহ্যবাহী দলে খেলবেন। সেই স্বপ্নপূরণ হওয়ায় ভীষণ খুশি তিনি। গত মৌসুমে তাসকিন খেলেছেন চ্যাম্পিয়ন দল প্রাইম ব্যাংক স্পোর্টিং ক্লাবে। এবার আবাহনীকেও শিরোপা এনে দিতে চান ২১ বছর বয়সী পেসার, ‘লক্ষ্য থাকবে অবশ্যই সেরাটা দেওয়ার। ছোটবেলা থেকে আবাহনী-মোহামেডানের নাম শুনে আসছি। এবার আবাহনীতে সুযোগ পেয়েছি। এটা একটা স্বপ্নপূরণও বলতে পারেন। এখন পর্যন্ত আবাহনীতে খেলা হয়নি। চেষ্টা করব ভালো করতে। দলে অবদান রাখতে।’ প্রিমিয়ার লিগে এবার শক্তিশালী দলই গড়েছে আবাহনী। তবে কাগজে-কলমে এগিয়ে থেকেও অতীতে পথ হারানোর উদাহরণ তো কম নেই। তাসকিন তাই প্রমাণ করতে চান, শুধু কাগজে-কলমেই নয়, মাঠেও তাঁর দল সেরা।
তাসকিনকে যে ‘হোমওয়ার্ক’ দেওয়া হচ্ছে, সেগুলো তিনি ঠিকঠাক করছেন বলেই জানা গেছে। তবে লিগ চলার সময় বাংলাদেশ দলের এই পেসারের পরীক্ষাগারে যাওয়ার সম্ভাবনা কমই। পরীক্ষা নিয়ে খুব একটা তাড়াহুড়ো করতে চান না তাসকিন নিজেও, ‘আপাতত ওটা (অ্যাকশন) নিয়ে তেমন চিন্তা করছি না। বিসিবি যে পরিকল্পনা দিয়েছে, সে অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছি। বিসিবি যখন মনে করবে পাঠাবে, তখন গিয়ে পরীক্ষা দিয়ে আসব। আর পরীক্ষা দিলেই তো হবে না। ইতিবাচক ফলও আসতে হবে। এ কারণে পরীক্ষা নিয়ে আপাতত তাড়াহুড়ো নেই।’ প্রিমিয়ার লিগে ‘প্লেয়ার ড্রাফট’ পদ্ধতিতে এবার তাসকিনকে নিয়েছে আবাহনী। শৈশব থেকেই তাঁর স্বপ্ন ছিল দেশের একটি ঐতিহ্যবাহী দলে খেলবেন। সেই স্বপ্নপূরণ হওয়ায় ভীষণ খুশি তিনি। গত মৌসুমে তাসকিন খেলেছেন চ্যাম্পিয়ন দল প্রাইম ব্যাংক স্পোর্টিং ক্লাবে। এবার আবাহনীকেও শিরোপা এনে দিতে চান ২১ বছর বয়সী পেসার, ‘লক্ষ্য থাকবে অবশ্যই সেরাটা দেওয়ার। ছোটবেলা থেকে আবাহনী-মোহামেডানের নাম শুনে আসছি। এবার আবাহনীতে সুযোগ পেয়েছি। এটা একটা স্বপ্নপূরণও বলতে পারেন। এখন পর্যন্ত আবাহনীতে খেলা হয়নি। চেষ্টা করব ভালো করতে। দলে অবদান রাখতে।’ প্রিমিয়ার লিগে এবার শক্তিশালী দলই গড়েছে আবাহনী। তবে কাগজে-কলমে এগিয়ে থেকেও অতীতে পথ হারানোর উদাহরণ তো কম নেই। তাসকিন তাই প্রমাণ করতে চান, শুধু কাগজে-কলমেই নয়, মাঠেও তাঁর দল সেরা।
No comments