তারুণ্যের সামাজিক দায় by ফিরোজ আহমাদ
যুবকই
শক্তি। যুবকেরা সমাজের প্রাণ। যুবকদের হাতের পরশে মরিচাধরা সমাজে পরিবর্তন
আসে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের চাকা এগিয়ে যায়। আমাদের সমাজের উন্নয়ন ও
অগ্রগতিতে যুবকদের গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রয়েছে। এই দেশে ইসলামি দাওয়াতি
কার্যক্রমে যুবকদের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রয়েছে। হজরত শাহজালাল রহ: যখন
ইসলামের দাওয়াত নিয়ে বাংলার ভূখণ্ডে আসেন, তখন তার বয়স ছিল মাত্র ৩০ বছর।
ইসলামের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, যুবকেরা ইসলামের দাওয়াতি
কর্যক্রম ও ধর্মের আনুষ্ঠানিকতা পালনে বয়োবৃদ্ধদের তুলনায় অনেক বেশি এগিয়ে
রয়েছে। নবীজীর কাছে যখন হজরত আবুবকর রা:, হজরত ওমর রা: ও হজরত উসমান রা:
ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। তারা সবাই যুবক ছিলেন। তাদের মধ্যে হজরত আলী রা:
কিশোর ছিলেন। সূরা কাহাফের ১০ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘কিছু যুবক যখন
গুহায় আশ্রয় নিলো, অতঃপর তারা প্রার্থনা করল, হে আমাদের প্রভু! একান্ত
তোমার কাছ থেকে আমাদের ওপর তুমি অনুগ্রহ দান করো, আমাদের কাজকর্মে তুমি
সঠিক পথ দেখাও।’ আল কুরআনের এ আয়াতে যুবকদের সম্মান ও মর্যাদার স্বীকৃতি
প্রকাশ পেয়েছে। এ ছাড়া হজরত রাসূল সা: যখন হেরা পাহাড়ের গুহায় ধ্যান করতেন
তখন তিনিও ছিলেন যুবক।
আমাদের গ্রামগঞ্জ ও পাড়া-মহল্লার ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন, প্রচার, মাইকিং, পোস্টারিং ও মাহফিলের সৌন্দর্য বর্ধনের ক্ষেত্রে যুবকদের উপস্থিতি প্রশংসনীয়। শুক্রবার জুমার নামাজের সময় যুবকদের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো। সূরা কাহাফের আয়াতের মর্ম বিশ্লেষণে দেখা যায়। সে সময় একদল যুবক ইসলামের দাওয়াত, ধর্মের আত্মিক ও সামাজিক গুরুত্ব বোঝার জন্য নিজেরা উদ্বুদ্ধ হয়ে দলবদ্ধভাবে বেরিয়ে ছিলেন। সম্মিলিতভাবে নির্জন গুহায় বসে পরস্পর বছরের পর বছর মোরাকাবা-মোশাহেদার মাধ্যমে নিজের মধ্যে আপন প্রভুর উপস্থিতি খোঁজার চেষ্টা করেছেন। সে সময় থেকে আজ পর্যন্ত যুবকেরা কায়মনোবাক্যে স্রষ্টার পরিচয় লাভের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। সূরা কাহাফের ১১-১২ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর গুহার ভেতর তাদের কানে বহু বছর ধরে (ঘুমের) পর্দা লাগিয়ে রাখলাম। তারপর আমি তাদের (নির্দিষ্ট সময় পর) জাগিয়ে দিলাম, যাতে করে আমি এ কথা জেনে নিতে পারি (তাদের) দুই দলের মধ্যে কোন দলটি ঠিক করে বলতে পারে যে, তারা কত দিন সেখানে (গুহায়) অবস্থান করেছিল।’
বর্তমানে কিছু যুবক আসহাবে কাহাফের যুবকদের আদর্শ ও কুরআনের আলো থেকে দূরে সরে গিয়ে মদ, গাঁজা, হেরোইন সেবন; চোরাচালানি, অপহরণ, খুন, ধর্ষণ, এসিড নিক্ষেপ ও নারী নির্যাতনের মতো মন্দ-অশ্লীল কাজে জড়িত। অপরাধের ধরন ও শতকরা হার বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে যুবকেরা সবচেয়ে বেশি জড়িত। এসব যুবকের কেউ অভাবের দায়ে পড়ে আবার কেউ অভ্যাসের দায়ে কিংবা অসৎসঙ্গের পরামর্শে অনৈতিক কুরুচিপূর্ণ কাজে নিজে জড়িয়ে সমাজ থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়ছে। যে বয়সে যুবকদের হাতে কুরআন থাকার কথা, সেই সময় তাদের হাতে বিভিন্ন রকমের আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে। সূরা আল ইমরানের ১০৪ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্য থেকে একটি দল থাকা উচিত, যারা আহ্বান জানাবে সৎকর্মের প্রতি, নির্দেশ দেবে ভালো কাজের এবং বারণ করবে অন্যায় কাজ থেকে, আর তারাই হলো সফলকাম।’ কিছুসংখ্যক যুবক বাদ দিলে বেশির ভাগ যুবক রক্তদান কর্মসূচি, বৃক্ষরোপণ, শীতবস্ত্র বিতরণ, বন্যার্তদের সাহায্য প্রদান, পরিবেশ সংরক্ষণ ও নারী-শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে সমাজসচেতনতামূলক কার্যক্রমে জোরালো ভূমিকা রেখে যাচ্ছে। সমাজের নানা ত্রুটিবিচ্যুতি দূরীকরণে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে। কুরআনে বলা হয়েছে, ‘তুমি নিজের জন্য যা পছন্দ করবে, তোমার ভাইয়ের জন্য তা পছন্দ করবে।’ এর ব্যত্যয় ঘটলে মুমিন হওয়া যাবে না। মাদকাসক্ত, চোরাচালান, খুন, ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের সাথে জড়িতরা সমাজের একটি অংশ। তাদেরকে মন্দ পথ থেকে ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে যুবকদের করণীয় রয়েছে। সূরা জিলজালের ৭-৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, অতঃপর কেউ অণু পরিমাণ সৎকর্ম করলে তা দেখতে পাবে এবং কেউ অণু পরিমাণ অসৎকর্ম করলে তা-ও দেখতে পাবে। আমরা কে কখন মৃত্যুবরণ করব তা কেউ বলতে পারবে না। আজকের একটি সৎকর্ম কাল কিয়ামতের দিন নাজাতের ফায়সালা হয়ে যেতে পারে। আগামী দিন ভালো করব ভেবে অনেক কাজ আমাদের করা হয় না। অবহেলা-অযত্ন করি। সূরা কাহাফের ২৩ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘(হে নবী) কখনো কোনো কাজের ব্যাপারে এ কথা বলবেন না, (এ কাজটি) আমি আগামীকাল করব।’ সুতরাং যুবক বয়সে শরীরে শক্তি থাকে। যুবক বয়সে আল্লাহর নিদর্শনগুলো ঘুরে দেখার উত্তম সময়। আমাদের শেখার জন্য আল্লাহ তাঁর সৃষ্টির মধ্যে অনেক নিদর্শন তৈরি করে রেখেছেন। ভালো কাজের উদাহরণগুলো বিপথগামী যুবকদের হেদায়াতের জন্য বারবার উপস্থাপন করতে হবে। উচ্ছৃঙ্খল যুবকদের সৎকর্মের প্রতি আহ্বান অব্যাহত রাখতে হবে। সূরা আনয়ামের ১৬০ নম্বর আয়াতে আল্লাহ ঘোষণা করেন, কেউ কোনো সৎ কাজ করলে সে তার দশ গুণ পাবে, আর কেউ যদি অসৎ কাজ করে তবে তাকে তারই প্রতিফল দেয়া হবে, আর তাদের প্রতি কোনো জুলুম করা হবে না। আমাদের যুবসমাজকে মদ, গাঁজা ও অশ্লীল মন্দ কাজ ছেড়ে আল্লাহর দিকে ধাবিত হতে হবে। বিপথগামীদের রাসূলের আদর্শের প্রতি দাওয়াত দিতে হবে। সূরা বাকারার ১১২ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, যে নিজের সত্তাকে সমর্পণ করে দেবে সে হবে নিশ্চয়ই একজন নেককার মানুষ, তার জন্য তার প্রভুর কাছে বিনিময় রয়েছে, তাদের কোনো ভয় নেই, আর তারা চিন্তিত হবে না। আল কুরআনে ঘোষণা করা হয়েছে- হজরত রাসূল সা:-এর মধ্যে আমাদের সর্বোত্তম আদর্শ রয়েছে। যুবকদের রাসূল সা:-এর মতো জীবন যাপন করতে হবে। তাহলে জীবনে সার্থকতা আসবে। সূরা নিসার ৮৫ নম্বর আয়াতে ঘোষণা করা হয়েছে, ‘কেউ কোনো ভালো কাজের সুপারিশ করলে তাতে তার অংশ থাকবে এবং কেউ কোনো মন্দ কাজের সুপারিশ করলে তাতেও তার অংশ থাকবে।’ যুবকদের বেশি সৎকর্ম পরকালে সাফল্য নিয়ে আসবে। বৃদ্ধ বয়সে সৎকর্মের ইচ্ছা থাকলেও শারীরিক শক্তি ও সামর্থ্যরে অভাবে করা যায় না। যুবক বয়সের দাওয়াতি কার্যক্রম জীবনের অন্তিম সময়ে কাজে লাগবে। শেষ সময়ের আমলের ঘাটতি কমিয়ে দেবে। দাওয়াতি কার্যক্রমের সওয়াব মৃত্যুর পরও আমলনামায় লেখা হতে থাকবে।
লেখক : প্রবন্ধকার
আমাদের গ্রামগঞ্জ ও পাড়া-মহল্লার ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন, প্রচার, মাইকিং, পোস্টারিং ও মাহফিলের সৌন্দর্য বর্ধনের ক্ষেত্রে যুবকদের উপস্থিতি প্রশংসনীয়। শুক্রবার জুমার নামাজের সময় যুবকদের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো। সূরা কাহাফের আয়াতের মর্ম বিশ্লেষণে দেখা যায়। সে সময় একদল যুবক ইসলামের দাওয়াত, ধর্মের আত্মিক ও সামাজিক গুরুত্ব বোঝার জন্য নিজেরা উদ্বুদ্ধ হয়ে দলবদ্ধভাবে বেরিয়ে ছিলেন। সম্মিলিতভাবে নির্জন গুহায় বসে পরস্পর বছরের পর বছর মোরাকাবা-মোশাহেদার মাধ্যমে নিজের মধ্যে আপন প্রভুর উপস্থিতি খোঁজার চেষ্টা করেছেন। সে সময় থেকে আজ পর্যন্ত যুবকেরা কায়মনোবাক্যে স্রষ্টার পরিচয় লাভের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। সূরা কাহাফের ১১-১২ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর গুহার ভেতর তাদের কানে বহু বছর ধরে (ঘুমের) পর্দা লাগিয়ে রাখলাম। তারপর আমি তাদের (নির্দিষ্ট সময় পর) জাগিয়ে দিলাম, যাতে করে আমি এ কথা জেনে নিতে পারি (তাদের) দুই দলের মধ্যে কোন দলটি ঠিক করে বলতে পারে যে, তারা কত দিন সেখানে (গুহায়) অবস্থান করেছিল।’
বর্তমানে কিছু যুবক আসহাবে কাহাফের যুবকদের আদর্শ ও কুরআনের আলো থেকে দূরে সরে গিয়ে মদ, গাঁজা, হেরোইন সেবন; চোরাচালানি, অপহরণ, খুন, ধর্ষণ, এসিড নিক্ষেপ ও নারী নির্যাতনের মতো মন্দ-অশ্লীল কাজে জড়িত। অপরাধের ধরন ও শতকরা হার বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে যুবকেরা সবচেয়ে বেশি জড়িত। এসব যুবকের কেউ অভাবের দায়ে পড়ে আবার কেউ অভ্যাসের দায়ে কিংবা অসৎসঙ্গের পরামর্শে অনৈতিক কুরুচিপূর্ণ কাজে নিজে জড়িয়ে সমাজ থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়ছে। যে বয়সে যুবকদের হাতে কুরআন থাকার কথা, সেই সময় তাদের হাতে বিভিন্ন রকমের আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে। সূরা আল ইমরানের ১০৪ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্য থেকে একটি দল থাকা উচিত, যারা আহ্বান জানাবে সৎকর্মের প্রতি, নির্দেশ দেবে ভালো কাজের এবং বারণ করবে অন্যায় কাজ থেকে, আর তারাই হলো সফলকাম।’ কিছুসংখ্যক যুবক বাদ দিলে বেশির ভাগ যুবক রক্তদান কর্মসূচি, বৃক্ষরোপণ, শীতবস্ত্র বিতরণ, বন্যার্তদের সাহায্য প্রদান, পরিবেশ সংরক্ষণ ও নারী-শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে সমাজসচেতনতামূলক কার্যক্রমে জোরালো ভূমিকা রেখে যাচ্ছে। সমাজের নানা ত্রুটিবিচ্যুতি দূরীকরণে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে। কুরআনে বলা হয়েছে, ‘তুমি নিজের জন্য যা পছন্দ করবে, তোমার ভাইয়ের জন্য তা পছন্দ করবে।’ এর ব্যত্যয় ঘটলে মুমিন হওয়া যাবে না। মাদকাসক্ত, চোরাচালান, খুন, ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের সাথে জড়িতরা সমাজের একটি অংশ। তাদেরকে মন্দ পথ থেকে ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে যুবকদের করণীয় রয়েছে। সূরা জিলজালের ৭-৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, অতঃপর কেউ অণু পরিমাণ সৎকর্ম করলে তা দেখতে পাবে এবং কেউ অণু পরিমাণ অসৎকর্ম করলে তা-ও দেখতে পাবে। আমরা কে কখন মৃত্যুবরণ করব তা কেউ বলতে পারবে না। আজকের একটি সৎকর্ম কাল কিয়ামতের দিন নাজাতের ফায়সালা হয়ে যেতে পারে। আগামী দিন ভালো করব ভেবে অনেক কাজ আমাদের করা হয় না। অবহেলা-অযত্ন করি। সূরা কাহাফের ২৩ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘(হে নবী) কখনো কোনো কাজের ব্যাপারে এ কথা বলবেন না, (এ কাজটি) আমি আগামীকাল করব।’ সুতরাং যুবক বয়সে শরীরে শক্তি থাকে। যুবক বয়সে আল্লাহর নিদর্শনগুলো ঘুরে দেখার উত্তম সময়। আমাদের শেখার জন্য আল্লাহ তাঁর সৃষ্টির মধ্যে অনেক নিদর্শন তৈরি করে রেখেছেন। ভালো কাজের উদাহরণগুলো বিপথগামী যুবকদের হেদায়াতের জন্য বারবার উপস্থাপন করতে হবে। উচ্ছৃঙ্খল যুবকদের সৎকর্মের প্রতি আহ্বান অব্যাহত রাখতে হবে। সূরা আনয়ামের ১৬০ নম্বর আয়াতে আল্লাহ ঘোষণা করেন, কেউ কোনো সৎ কাজ করলে সে তার দশ গুণ পাবে, আর কেউ যদি অসৎ কাজ করে তবে তাকে তারই প্রতিফল দেয়া হবে, আর তাদের প্রতি কোনো জুলুম করা হবে না। আমাদের যুবসমাজকে মদ, গাঁজা ও অশ্লীল মন্দ কাজ ছেড়ে আল্লাহর দিকে ধাবিত হতে হবে। বিপথগামীদের রাসূলের আদর্শের প্রতি দাওয়াত দিতে হবে। সূরা বাকারার ১১২ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, যে নিজের সত্তাকে সমর্পণ করে দেবে সে হবে নিশ্চয়ই একজন নেককার মানুষ, তার জন্য তার প্রভুর কাছে বিনিময় রয়েছে, তাদের কোনো ভয় নেই, আর তারা চিন্তিত হবে না। আল কুরআনে ঘোষণা করা হয়েছে- হজরত রাসূল সা:-এর মধ্যে আমাদের সর্বোত্তম আদর্শ রয়েছে। যুবকদের রাসূল সা:-এর মতো জীবন যাপন করতে হবে। তাহলে জীবনে সার্থকতা আসবে। সূরা নিসার ৮৫ নম্বর আয়াতে ঘোষণা করা হয়েছে, ‘কেউ কোনো ভালো কাজের সুপারিশ করলে তাতে তার অংশ থাকবে এবং কেউ কোনো মন্দ কাজের সুপারিশ করলে তাতেও তার অংশ থাকবে।’ যুবকদের বেশি সৎকর্ম পরকালে সাফল্য নিয়ে আসবে। বৃদ্ধ বয়সে সৎকর্মের ইচ্ছা থাকলেও শারীরিক শক্তি ও সামর্থ্যরে অভাবে করা যায় না। যুবক বয়সের দাওয়াতি কার্যক্রম জীবনের অন্তিম সময়ে কাজে লাগবে। শেষ সময়ের আমলের ঘাটতি কমিয়ে দেবে। দাওয়াতি কার্যক্রমের সওয়াব মৃত্যুর পরও আমলনামায় লেখা হতে থাকবে।
লেখক : প্রবন্ধকার
No comments