সিএনজি অটোরিকশার ভাড়া নিয়ে নৈরাজ্য by জিয়াউল হক মিজান
যাত্রীর সাথে সিএনজিচালকের দরকষাকষি |
নৈরাজ্য
ঠেকাতে সিএনজিচালিত অটোরিকশার মালিক ও শ্রমিকদের সাথে পরামর্শ করেই
নভেম্বরে ভাড়া বাড়িয়েছে সরকার। প্রথম দুই কিলোমিটারের ভাড়া ২৫ টাকা থেকে
বাড়িয়ে করা হয় ৪০ টাকা। পরবর্তী প্রতি কিলোমিটার ৭ টাকা ৬৪ পয়সা থেকে
বাড়িয়ে করা হয় ১২ টাকা। বিরতির জন্য প্রতি মিনিট ১ টাকা ৪০ পয়সা থেকে
বাড়িয়ে করা হয় ২ টাকা। একই সাথে যেকোনো দূরত্বে যাত্রী পরিবহনে বাধ্যতামূলক
করে নীতিমালা প্রণয়ন করেছে সরকার। কিন্তু এর সবই এখন ফাইলবন্দী।
খিলগাঁও সি ব্লক থেকে সপরিবারে রাজধানীর টিটি পাড়ায় অবস্থিত স্টার লাইন সার্ভিসের কাউন্টারে যাবেন বেসরকারি সংস্থার কর্মকর্তা মিনার। সকাল বেলায় অনেক সিএনজিচালিত অটোরিকশা দাঁড়িয়ে। ১৫-২০ জন চালকের সাথে কথা বলেও কাউকে রাজি করাতে পারলেন না তিনি। ‘বাড়িয়ে দেয়ার প্রস্তাবেও’ কাজ না হলে বাধ্য হয়ে ১২০ টাকায় ভাড়া চুকিয়ে গন্তব্যে পৌঁছান তিনি। যদিও গাড়ি স্টার্ট দিয়েই চালকের অনুরোধ, ‘ভাইজান, ট্রাফিক জিগাইলে বলবেন, মিটারে যাচ্ছি।’ অবশ্য এতে যাত্রীর ক্ষোভ আরো বেড়ে যায়, যখন গন্তব্যে পৌঁছে তিনি দেখলেন, মিটারে মাত্র ৬৮ টাকা বিল উঠেছে। অথচ তাকে গুনতে হয়েছে ১২০ টাকা।
আইন অমান্য করে মিটারের পরিবর্তে নির্ধারিত ভাড়ায় যেতে যাত্রীদের বাধ্য করা প্রসঙ্গে সিএনজিচালক জুয়েলের জবাব অবশ্য আঁতকে ওঠার মতো। তার ভাষায়, ‘এই দ্যাশে কেডায় আইন মানে? দ্যাশের কোন জায়গায় আইন আছে? আইন কি শুধু সিএনজি ড্রাইভারগো লাইগ্যা?’ আরো এক ধাপ বাড়িয়ে জুয়েল প্রশ্ন করেন, ‘সরকার যে ক্ষমতায় আছে, তারা কি আইন মাইন্যা ক্ষমতায় আইছে?’ তার মতে, রাস্তায় দাঁড় করিয়ে পুলিশ-সন্ত্রাসীরা যে চাঁদা আদায় করে সে টাকা তো যাত্রীদের কাছ থেকেই নিতে হবে। তা ছাড়া দিনের অর্ধেক অংশ যানজটে বসে থাকতে হয়। মালিককেও বাড়তি ভাড়া দিতে হয়। সবকিছুর দাম বেশি, রাস্তায় খরচও বেড়ে গেছে। সব মিলিয়ে বাড়তি ভাড়া নেয়া ছাড়া উপায় নেই বলে জানান জুয়েল।
ভুক্তভোগী যাত্রীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, সিএনজিচালকেরা মূলত কোনো আইনই মানছেন না। উল্টো মিটারের পরিবর্তে নির্ধারিত ভাড়ায় যেতে বাধ্য করা এবং মনোপূত না হলে সে গন্তব্যে না যাওয়াটাই যেন আইন। এ ছাড়া কথায় কথায় যাত্রী হয়রানি, সুযোগ পেলেই বিপদে ফেলে বাড়তি টাকা আদায়, ছিনতাইকারীদের সাথে আঁতাতসহ অসংখ্য অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে। এসব অভিযোগ খতিয়ে দেখার দায়িত্বে নিয়োজিত ট্রাফিক বিভাগে অভিযোগ করেও কাজ হচ্ছে না। অভিযোগ পেলেও ব্যবস্থা নিচ্ছে না ট্রাফিক ও টহল পুলিশ। উল্টো যাত্রীদের নাজেহাল হতে হচ্ছে।
জানা যায়, এর আগেও সিএনজিচালিত অটোরিকশার ভাড়া বৃদ্ধি করা হয়েছিল। তখনো সরকার আইন করে মিটারের ভাড়া বাড়িয়ে দিয়েছিল, যাতে যাত্রীদের ভোগান্তি না হয়। কিন্তু সে আইন বেশিদিন বলবৎ করা যায়নি, সিএনজিচালকেরা তখনো ইচ্ছেমতো ভাড়া চাইতেন। কয়েক দিন আইন মানার পর চালকেরা আবার আইন ভঙ্গ করে আগের মতো ইচ্ছেমতো ভাড়ায় চলাচল শুরু করেছিলেন। নতুন করে ভাড়া বাড়ানোর পর প্রথম কয়েক দিন সরকার এ ব্যাপারে অভিযান চালায় এবং মোবাইল কোর্টও বসায়। কিন্তু কয়েক দিন পর তা-ও বন্ধ হয়ে যায়। ট্রাফিক পুলিশের এ ব্যাপারে দায়িত্ব থাকলেও তারা দায়িত্ব পালন করে না। বরং তাদের কাছে যাত্রীরা এ নিয়ে অভিযোগ করার পরও প্রায় েেত্রই তারা কোনো ব্যবস্থা নেয় না। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, অটোরিকশা ভাড়া নিয়ে চলমান নৈরাজ্য সরকারের জানার বাইরে না হলেও সরকারের সংশ্লিষ্ট সব সংস্থাই নির্বিকার।
এ দিকে ২০ থেকে ২৮ জানুয়ারি রাজধানীর ১৯টি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ১ হাজার ৯৩টি অটোরিকশার যাত্রীসেবা পর্যবেণ করে যাত্রী কল্যাণ সমিতির তৈরি করা এক সমীায় দেখা গেছে, যাত্রীর পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো গন্তব্যে যাওয়া বাধ্যতামূলক হলেও ৭৩ শতাংশ চালকই যাত্রীর পছন্দের গন্তব্যে যেতে রাজি হচ্ছে না। চালক-মালিকদের চাহিদা মেনে ভাড়া বাড়ানোর পরও ৬২ শতাংশ চালক চুক্তিতে যেতে যাত্রীদের বাধ্য করছেন। নিজেদের পছন্দ হওয়া গন্তব্যে কখনো মিটারে গেলেও বখশিশ দাবি করছে ৮১ শতাংশ চালক। কিছু কিছু চালক মিটারে যাত্রী বহন করেন। তবে তাদের ৮১ শতাংশই যাত্রীদের কাছ থেকে ২০ থেকে ৪০ টাকা বখশিশ আদায় করেন। এ ছাড়া ৩৮ শতাংশ অটোরিকশায় মিটারই নেই। ১ হাজার ১৬০ জন যাত্রীর সাথে কথা বলে এমন ভয়াবহ চিত্র খুঁজে পায় যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
সমিতির পর্যবেক্ষণে বলা হয়, নি¤œ ও মধ্যবিত্তের বাহন হিসেবে প্রাকৃতিক গ্যাসে নামমাত্র খরচে পরিচালিত হচ্ছে অটোরিকশা। এরপরও মালিক, চালক ও সরকার মিলে যাত্রীস্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে গত বছর ১ নভেম্বর থেকে একলাফে এর ভাড়া ৬০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। এ সময় মালিক-শ্রমিক সংগঠনের নেতারা বলেছিলেন, অটোরিকশার দৈনিক জমা ও ভাড়া তাদের মনোপূত হয়েছে। কয়েক দিন মোটামুটি ভালো চললেও এই খাতে আবার নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়েছে। অবশ্য ভাড়া বৃদ্ধির আগেও চালক-মালিকেরা সরকারের সিদ্ধান্ত মেনে অটোরিকশা চালাননি। দীর্ঘ দিন ধরে চালকেরা অভিযোগ করে আসছেন, মালিকেরা সরকারনির্ধারিত হারের দ্বিগুণ জমা নিচ্ছেন। এই সমীাতেও এ অভিযোগ আবার এসেছে।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী এ প্রসঙ্গে বলেন, উড়ালসড়কের টোল ও বিভিন্ন মোড়ে শ্রমিক ইউনিয়নের বা অন্য নানা ছুতোয় যে চাঁদা আদায় করা হয়, তা-ও যাত্রীদের কাছ থেকে আদায় করা হচ্ছে। মালিক-চালকদের এ নৈরাজ্য বন্ধ করা সরকারের সাংবিধানিক দায়িত্ব। এ নৈরাজ্য বন্ধে ট্রাফিক পুলিশ ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপকে (বিআরটিএ) একসাথে অভিযান শুরু করতে হবে। প্রতিটি অটোরিকশা নির্ধারিত ভাড়া ও অভিযোগ করার ফোন নম্বর-সংবলিত নোটিশ টাঙানো বাধ্যতামূলক করতে হবে। এটাও নিশ্চিত করতে হবে, যাত্রী অভিযোগ করার পর এর প্রতিকার পাওয়া যাবে।
খিলগাঁও সি ব্লক থেকে সপরিবারে রাজধানীর টিটি পাড়ায় অবস্থিত স্টার লাইন সার্ভিসের কাউন্টারে যাবেন বেসরকারি সংস্থার কর্মকর্তা মিনার। সকাল বেলায় অনেক সিএনজিচালিত অটোরিকশা দাঁড়িয়ে। ১৫-২০ জন চালকের সাথে কথা বলেও কাউকে রাজি করাতে পারলেন না তিনি। ‘বাড়িয়ে দেয়ার প্রস্তাবেও’ কাজ না হলে বাধ্য হয়ে ১২০ টাকায় ভাড়া চুকিয়ে গন্তব্যে পৌঁছান তিনি। যদিও গাড়ি স্টার্ট দিয়েই চালকের অনুরোধ, ‘ভাইজান, ট্রাফিক জিগাইলে বলবেন, মিটারে যাচ্ছি।’ অবশ্য এতে যাত্রীর ক্ষোভ আরো বেড়ে যায়, যখন গন্তব্যে পৌঁছে তিনি দেখলেন, মিটারে মাত্র ৬৮ টাকা বিল উঠেছে। অথচ তাকে গুনতে হয়েছে ১২০ টাকা।
আইন অমান্য করে মিটারের পরিবর্তে নির্ধারিত ভাড়ায় যেতে যাত্রীদের বাধ্য করা প্রসঙ্গে সিএনজিচালক জুয়েলের জবাব অবশ্য আঁতকে ওঠার মতো। তার ভাষায়, ‘এই দ্যাশে কেডায় আইন মানে? দ্যাশের কোন জায়গায় আইন আছে? আইন কি শুধু সিএনজি ড্রাইভারগো লাইগ্যা?’ আরো এক ধাপ বাড়িয়ে জুয়েল প্রশ্ন করেন, ‘সরকার যে ক্ষমতায় আছে, তারা কি আইন মাইন্যা ক্ষমতায় আইছে?’ তার মতে, রাস্তায় দাঁড় করিয়ে পুলিশ-সন্ত্রাসীরা যে চাঁদা আদায় করে সে টাকা তো যাত্রীদের কাছ থেকেই নিতে হবে। তা ছাড়া দিনের অর্ধেক অংশ যানজটে বসে থাকতে হয়। মালিককেও বাড়তি ভাড়া দিতে হয়। সবকিছুর দাম বেশি, রাস্তায় খরচও বেড়ে গেছে। সব মিলিয়ে বাড়তি ভাড়া নেয়া ছাড়া উপায় নেই বলে জানান জুয়েল।
ভুক্তভোগী যাত্রীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, সিএনজিচালকেরা মূলত কোনো আইনই মানছেন না। উল্টো মিটারের পরিবর্তে নির্ধারিত ভাড়ায় যেতে বাধ্য করা এবং মনোপূত না হলে সে গন্তব্যে না যাওয়াটাই যেন আইন। এ ছাড়া কথায় কথায় যাত্রী হয়রানি, সুযোগ পেলেই বিপদে ফেলে বাড়তি টাকা আদায়, ছিনতাইকারীদের সাথে আঁতাতসহ অসংখ্য অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে। এসব অভিযোগ খতিয়ে দেখার দায়িত্বে নিয়োজিত ট্রাফিক বিভাগে অভিযোগ করেও কাজ হচ্ছে না। অভিযোগ পেলেও ব্যবস্থা নিচ্ছে না ট্রাফিক ও টহল পুলিশ। উল্টো যাত্রীদের নাজেহাল হতে হচ্ছে।
জানা যায়, এর আগেও সিএনজিচালিত অটোরিকশার ভাড়া বৃদ্ধি করা হয়েছিল। তখনো সরকার আইন করে মিটারের ভাড়া বাড়িয়ে দিয়েছিল, যাতে যাত্রীদের ভোগান্তি না হয়। কিন্তু সে আইন বেশিদিন বলবৎ করা যায়নি, সিএনজিচালকেরা তখনো ইচ্ছেমতো ভাড়া চাইতেন। কয়েক দিন আইন মানার পর চালকেরা আবার আইন ভঙ্গ করে আগের মতো ইচ্ছেমতো ভাড়ায় চলাচল শুরু করেছিলেন। নতুন করে ভাড়া বাড়ানোর পর প্রথম কয়েক দিন সরকার এ ব্যাপারে অভিযান চালায় এবং মোবাইল কোর্টও বসায়। কিন্তু কয়েক দিন পর তা-ও বন্ধ হয়ে যায়। ট্রাফিক পুলিশের এ ব্যাপারে দায়িত্ব থাকলেও তারা দায়িত্ব পালন করে না। বরং তাদের কাছে যাত্রীরা এ নিয়ে অভিযোগ করার পরও প্রায় েেত্রই তারা কোনো ব্যবস্থা নেয় না। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, অটোরিকশা ভাড়া নিয়ে চলমান নৈরাজ্য সরকারের জানার বাইরে না হলেও সরকারের সংশ্লিষ্ট সব সংস্থাই নির্বিকার।
এ দিকে ২০ থেকে ২৮ জানুয়ারি রাজধানীর ১৯টি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ১ হাজার ৯৩টি অটোরিকশার যাত্রীসেবা পর্যবেণ করে যাত্রী কল্যাণ সমিতির তৈরি করা এক সমীায় দেখা গেছে, যাত্রীর পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো গন্তব্যে যাওয়া বাধ্যতামূলক হলেও ৭৩ শতাংশ চালকই যাত্রীর পছন্দের গন্তব্যে যেতে রাজি হচ্ছে না। চালক-মালিকদের চাহিদা মেনে ভাড়া বাড়ানোর পরও ৬২ শতাংশ চালক চুক্তিতে যেতে যাত্রীদের বাধ্য করছেন। নিজেদের পছন্দ হওয়া গন্তব্যে কখনো মিটারে গেলেও বখশিশ দাবি করছে ৮১ শতাংশ চালক। কিছু কিছু চালক মিটারে যাত্রী বহন করেন। তবে তাদের ৮১ শতাংশই যাত্রীদের কাছ থেকে ২০ থেকে ৪০ টাকা বখশিশ আদায় করেন। এ ছাড়া ৩৮ শতাংশ অটোরিকশায় মিটারই নেই। ১ হাজার ১৬০ জন যাত্রীর সাথে কথা বলে এমন ভয়াবহ চিত্র খুঁজে পায় যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
সমিতির পর্যবেক্ষণে বলা হয়, নি¤œ ও মধ্যবিত্তের বাহন হিসেবে প্রাকৃতিক গ্যাসে নামমাত্র খরচে পরিচালিত হচ্ছে অটোরিকশা। এরপরও মালিক, চালক ও সরকার মিলে যাত্রীস্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে গত বছর ১ নভেম্বর থেকে একলাফে এর ভাড়া ৬০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। এ সময় মালিক-শ্রমিক সংগঠনের নেতারা বলেছিলেন, অটোরিকশার দৈনিক জমা ও ভাড়া তাদের মনোপূত হয়েছে। কয়েক দিন মোটামুটি ভালো চললেও এই খাতে আবার নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়েছে। অবশ্য ভাড়া বৃদ্ধির আগেও চালক-মালিকেরা সরকারের সিদ্ধান্ত মেনে অটোরিকশা চালাননি। দীর্ঘ দিন ধরে চালকেরা অভিযোগ করে আসছেন, মালিকেরা সরকারনির্ধারিত হারের দ্বিগুণ জমা নিচ্ছেন। এই সমীাতেও এ অভিযোগ আবার এসেছে।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী এ প্রসঙ্গে বলেন, উড়ালসড়কের টোল ও বিভিন্ন মোড়ে শ্রমিক ইউনিয়নের বা অন্য নানা ছুতোয় যে চাঁদা আদায় করা হয়, তা-ও যাত্রীদের কাছ থেকে আদায় করা হচ্ছে। মালিক-চালকদের এ নৈরাজ্য বন্ধ করা সরকারের সাংবিধানিক দায়িত্ব। এ নৈরাজ্য বন্ধে ট্রাফিক পুলিশ ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপকে (বিআরটিএ) একসাথে অভিযান শুরু করতে হবে। প্রতিটি অটোরিকশা নির্ধারিত ভাড়া ও অভিযোগ করার ফোন নম্বর-সংবলিত নোটিশ টাঙানো বাধ্যতামূলক করতে হবে। এটাও নিশ্চিত করতে হবে, যাত্রী অভিযোগ করার পর এর প্রতিকার পাওয়া যাবে।
No comments