সত্য কথার জন্য আইজিপিকে ধন্যবাদ by প্রকৌশলী রুমা রহমান
আইজিপি
শহীদুল হককে ধন্যবাদ। গত ২৭ জানুয়ারি রাতে বাংলাদেশ টেলিভিশনের এক আলোচনা
অনুষ্ঠানে তিনি যে সত্য কথাগুলো বলেছেন তার জন্য তিনি যথার্থই ধন্যবাদ
প্রাপ্য। অনুষ্ঠানের পুরোটা দেখতে না পারলেও শেষ দিকের যে অংশটুকু দেখেছি
তাতে করেই তাকে ধন্যবাদ দেয়ার ইচ্ছেটা জাগ্রত হয়েছে।
তিনি বলেছেন, বাংলাদেশে বামপন্থীরা সর্বপ্রথম সমাজতন্ত্রের নামে জঙ্গি তৎপরতা শুরু করে। বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নামেও অনেক জঙ্গি তৎপরতা চালানো হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ ওইসব জঙ্গি তৎপরতাকে সমর্থন জানায়নি বলেই তাদের সেই তৎপরতা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। এমনকি জাসদের সভাপতি মেজর জলিলও দলের ভুল রাজনীতির বিষয়টি উপলদ্ধি করেই হাফেজ্জী হুজুরের সাথে যোগ দিয়েছিলেন।
আইজিপির এই বক্তব্য নিঃসন্দেহে সাহসিকতাপূর্ণ। কারণ ক্ষমতাসীন মহাজোটের মন্ত্রীরা যখন বাংলাদেশের রাজনৈতিতে জঙ্গিবাদী তৎপরতা ঢোকানোর জন্য বিএনপি-জামায়াত জোটকে দায়ী করেন সেখানে আইজিপির এই বক্তব্য তাদের সেই দাবিকে নাকচ করে দেয়। শুধু যে নাকচ করে দেয় তাই নয়; উল্টো অভিযোগের আঙুলটি তাদের দিকেই উত্তোলিত হয়।
বাংলাদেশে কারা সর্বপ্রথম জঙ্গি তৎপরতা শুরু করে তা নিয়ে বিতর্ক আছে। কেউ কেউ মনে করেন, সিরাজ শিকদারের নেতৃত্বে চীনপন্থী সর্বহারা পার্টিই সবার আগে অস্ত্রের রাজনীতি শুরু করে। আবার কারো কারো মত হচ্ছে, সিরাজুল হক খানের নেতৃত্বে জাসদই সর্বপ্রথম প্রচলিত ধারার রাজনীতির সাথে অস্ত্রের রাজনীতির সংমিশ্রণ ঘটায় গণবাহিনী গঠনের মাধ্যমে। বর্তমান তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু ছিলেন সেই গণবাহিনীর শীর্ষ কমান্ডার। সত্তরের দশকে গণবাহিনীর হাতে আওয়ামী লীগের অনেক নেতাকর্মী নিহত হন, যা এখন আর তেমন আলোচিত হয় না।
আইজিপি কওমি মাদরাসা সম্পর্কে বলেছেন, কওমি মাদরাসাগুলো জঙ্গি প্রজননের ক্ষেত্র- এই কথাটা সত্য নয়। কারণ জঙ্গি তৎপরতা সাথে যুক্ত সবাই যে মাদরাসায় পড়েছে বা পড়ছে এমন কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। মাদরাসায় যারা পড়েনি এমন অনেক লোক জঙ্গি তৎপরতার সাথে সম্পৃক্ত।
জনাব শহীদুল হকের এই কথাটাও কোনো কোনো মন্ত্রীর বক্তব্যের সাথে মেলে না। কোনো কোনো মন্ত্রীর ধারণা, মাদরাসা থেকেই জঙ্গি উৎপাদন হয়; সমাজের অন্য কোনো অংশ থেকে নয়। যদিও বাংলা ভাইদের মতো লোকেরা স্কুল-কলেজেই পড়াশোনা করেছেন। জঙ্গি উৎপাদনের জন্য কওমি মাদরাসাগুলোকে দায়ী করে কেউ কেউ মাদরাসা বন্ধের দাবি তুললেও অতীতে জঙ্গি সমাজতন্ত্রী সৃষ্টির জন্য কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে দায়ী করে সেগুলো বন্ধের দাবি উঠেছে বলে জানা যায়নি।
আইজিপি জানিয়েছেন, জামায়াত ও শিবিরের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিলেন এমন বেশ কিছু লোক জঙ্গি তৎপরতার সাথে জড়িয়ে পড়েছে। কারণ তারা মনে করেছে, জামায়াত যে রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে তাতে তারা সফল হবে না। তিনি আরো জানান, শায়খ আবদুর রহমানের পর জেএমবির নেতৃত্বে আসেন হবিগঞ্জের সাইদুর রহমান। সাইদুর রহমান এক সময় হবিগঞ্জ জামায়াতের নেতা ছিলেন এবং পরবর্তী সময়ে জেএমবিতে যোগ দেন। পুলিশ কর্তৃপক্ষ জেলে আটক জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামী ও দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মুখোমুখি করিয়েছিলেন সাইদুর রহমানকে এবং তাদের মধ্যে প্রচুর বিতর্কও হয়েছিল।
আইজিপির এ কথা থেকে যা বোঝা যায় তা হচ্ছে, জামায়াত জঙ্গি তৎপরতা চালিয়ে ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষপাতী নয়। অর্থাৎ তারা মনে করেন নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সম্মতি নিয়েই ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা উচিত, গায়ের জোরে বা বলপ্রয়োগের মাধ্যমে নয়। এ কথার অর্থ হচ্ছে, জামায়াত জঙ্গি তৎপরতার সাথে কোনোভাবেই জড়িত নয় এবং এ ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তারা বিরোধীও বটে।
বর্তমানে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার জন্য বামপন্থীদের পক্ষ থেকে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এমনকি জামায়াতের সাথে সংশ্লিষ্টদের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোও বাজেয়াপ্ত করার দাবি তোলা হচ্ছে। এখন প্রশ্ন হলো, জামায়াতের সমর্থক এমন ভোটারের সংখ্যা যেখানে শতকরা ১০ ভাগ সেখানে জামায়াতকে যদি নিষিদ্ধ করা হয় তাহলে তারা কী করবে? তারা তো আওয়ামী লীগের দিকে যাবে না। হয় তারা বিএনপিতে যোগ দেবে, নতুবা নতুন কোনো দল প্রতিষ্ঠা করবে অথবা জেএমবির মতো জঙ্গি কোনো সংগঠনের সাথে একাত্ম হয়ে যাবে। জেএমবির লোকেরা তখন তাদেরকে এ কথা বলতে পারবে যে, গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠার চেষ্টা যে ভুল এ কথা তারা অনেক আগেই বুঝতে পেরেছিলেন।
আইজিপি আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন তা হচ্ছে, জঙ্গিরা মৃত্যুকে ভয় পায় না, অতএব তাদেরকে ভয় দেখিয়ে কাবু করা যাবে না। তাদেরকে বুঝিয়ে-সুজিয়ে জঙ্গি তৎপরতা থেকে বিরত রাখতে হবে। জামায়াতকে নিষিদ্ধ করে, ধর্মীয় রাজনীতির অবসান দাবি করে তাদেরকে গণতন্ত্রের পথে যে ফিরিয়ে আনা যাবে না- এ কথা বোঝার মতো পরিপক্বতা নিশ্চয়ই বর্তমান সরকারের আছে।
নিকোলো ম্যাকিয়াভেলি তার ‘দি প্রিন্স’ বইয়ে বলেছিলেন মানুষ তার পিতা ও ভাইয়ের শোক ভুলতে পারে কিন্তু সম্পদের শোক ভুলতে পারে না। যারা জামায়াতের সাথে সংশ্লিষ্টদের ব্যবসায়িক ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান বাজেয়াপ্ত করার কথা বলছেন তারা হয়তো এ কথা ভুলে গেছেন, যারা জামায়াত করে তারা এ দেশের সন্তান। তারা এ দেশেই থাকবে। তাদের আত্মীয়স্বজনেরাই আওয়ামী লীগ, বিএনপি করে। তারা দেশত্যাগী সংখ্যালঘু সম্প্রদায় বা জেনেভা ক্যাম্পে বসবাসকারী উর্দুভাষীদের মতো নয় যে সমাজে তার কোনো প্রতিক্রিয়া হবে না। সমাজে তার একটি প্রতিক্রিয়া হবেই। সেটা হয়তো আমাদেরকে দীর্ঘস্থায়ী সঙ্ঘাত ও গোলযোগের দিকে ঠেলেও দিতে পারে। অতএব বিষয়টি নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করা উচিত। কথায় আছে- ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিও না।
তিনি বলেছেন, বাংলাদেশে বামপন্থীরা সর্বপ্রথম সমাজতন্ত্রের নামে জঙ্গি তৎপরতা শুরু করে। বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নামেও অনেক জঙ্গি তৎপরতা চালানো হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ ওইসব জঙ্গি তৎপরতাকে সমর্থন জানায়নি বলেই তাদের সেই তৎপরতা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। এমনকি জাসদের সভাপতি মেজর জলিলও দলের ভুল রাজনীতির বিষয়টি উপলদ্ধি করেই হাফেজ্জী হুজুরের সাথে যোগ দিয়েছিলেন।
আইজিপির এই বক্তব্য নিঃসন্দেহে সাহসিকতাপূর্ণ। কারণ ক্ষমতাসীন মহাজোটের মন্ত্রীরা যখন বাংলাদেশের রাজনৈতিতে জঙ্গিবাদী তৎপরতা ঢোকানোর জন্য বিএনপি-জামায়াত জোটকে দায়ী করেন সেখানে আইজিপির এই বক্তব্য তাদের সেই দাবিকে নাকচ করে দেয়। শুধু যে নাকচ করে দেয় তাই নয়; উল্টো অভিযোগের আঙুলটি তাদের দিকেই উত্তোলিত হয়।
বাংলাদেশে কারা সর্বপ্রথম জঙ্গি তৎপরতা শুরু করে তা নিয়ে বিতর্ক আছে। কেউ কেউ মনে করেন, সিরাজ শিকদারের নেতৃত্বে চীনপন্থী সর্বহারা পার্টিই সবার আগে অস্ত্রের রাজনীতি শুরু করে। আবার কারো কারো মত হচ্ছে, সিরাজুল হক খানের নেতৃত্বে জাসদই সর্বপ্রথম প্রচলিত ধারার রাজনীতির সাথে অস্ত্রের রাজনীতির সংমিশ্রণ ঘটায় গণবাহিনী গঠনের মাধ্যমে। বর্তমান তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু ছিলেন সেই গণবাহিনীর শীর্ষ কমান্ডার। সত্তরের দশকে গণবাহিনীর হাতে আওয়ামী লীগের অনেক নেতাকর্মী নিহত হন, যা এখন আর তেমন আলোচিত হয় না।
আইজিপি কওমি মাদরাসা সম্পর্কে বলেছেন, কওমি মাদরাসাগুলো জঙ্গি প্রজননের ক্ষেত্র- এই কথাটা সত্য নয়। কারণ জঙ্গি তৎপরতা সাথে যুক্ত সবাই যে মাদরাসায় পড়েছে বা পড়ছে এমন কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। মাদরাসায় যারা পড়েনি এমন অনেক লোক জঙ্গি তৎপরতার সাথে সম্পৃক্ত।
জনাব শহীদুল হকের এই কথাটাও কোনো কোনো মন্ত্রীর বক্তব্যের সাথে মেলে না। কোনো কোনো মন্ত্রীর ধারণা, মাদরাসা থেকেই জঙ্গি উৎপাদন হয়; সমাজের অন্য কোনো অংশ থেকে নয়। যদিও বাংলা ভাইদের মতো লোকেরা স্কুল-কলেজেই পড়াশোনা করেছেন। জঙ্গি উৎপাদনের জন্য কওমি মাদরাসাগুলোকে দায়ী করে কেউ কেউ মাদরাসা বন্ধের দাবি তুললেও অতীতে জঙ্গি সমাজতন্ত্রী সৃষ্টির জন্য কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে দায়ী করে সেগুলো বন্ধের দাবি উঠেছে বলে জানা যায়নি।
আইজিপি জানিয়েছেন, জামায়াত ও শিবিরের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিলেন এমন বেশ কিছু লোক জঙ্গি তৎপরতার সাথে জড়িয়ে পড়েছে। কারণ তারা মনে করেছে, জামায়াত যে রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে তাতে তারা সফল হবে না। তিনি আরো জানান, শায়খ আবদুর রহমানের পর জেএমবির নেতৃত্বে আসেন হবিগঞ্জের সাইদুর রহমান। সাইদুর রহমান এক সময় হবিগঞ্জ জামায়াতের নেতা ছিলেন এবং পরবর্তী সময়ে জেএমবিতে যোগ দেন। পুলিশ কর্তৃপক্ষ জেলে আটক জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামী ও দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মুখোমুখি করিয়েছিলেন সাইদুর রহমানকে এবং তাদের মধ্যে প্রচুর বিতর্কও হয়েছিল।
আইজিপির এ কথা থেকে যা বোঝা যায় তা হচ্ছে, জামায়াত জঙ্গি তৎপরতা চালিয়ে ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষপাতী নয়। অর্থাৎ তারা মনে করেন নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সম্মতি নিয়েই ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা উচিত, গায়ের জোরে বা বলপ্রয়োগের মাধ্যমে নয়। এ কথার অর্থ হচ্ছে, জামায়াত জঙ্গি তৎপরতার সাথে কোনোভাবেই জড়িত নয় এবং এ ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তারা বিরোধীও বটে।
বর্তমানে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার জন্য বামপন্থীদের পক্ষ থেকে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এমনকি জামায়াতের সাথে সংশ্লিষ্টদের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোও বাজেয়াপ্ত করার দাবি তোলা হচ্ছে। এখন প্রশ্ন হলো, জামায়াতের সমর্থক এমন ভোটারের সংখ্যা যেখানে শতকরা ১০ ভাগ সেখানে জামায়াতকে যদি নিষিদ্ধ করা হয় তাহলে তারা কী করবে? তারা তো আওয়ামী লীগের দিকে যাবে না। হয় তারা বিএনপিতে যোগ দেবে, নতুবা নতুন কোনো দল প্রতিষ্ঠা করবে অথবা জেএমবির মতো জঙ্গি কোনো সংগঠনের সাথে একাত্ম হয়ে যাবে। জেএমবির লোকেরা তখন তাদেরকে এ কথা বলতে পারবে যে, গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠার চেষ্টা যে ভুল এ কথা তারা অনেক আগেই বুঝতে পেরেছিলেন।
আইজিপি আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন তা হচ্ছে, জঙ্গিরা মৃত্যুকে ভয় পায় না, অতএব তাদেরকে ভয় দেখিয়ে কাবু করা যাবে না। তাদেরকে বুঝিয়ে-সুজিয়ে জঙ্গি তৎপরতা থেকে বিরত রাখতে হবে। জামায়াতকে নিষিদ্ধ করে, ধর্মীয় রাজনীতির অবসান দাবি করে তাদেরকে গণতন্ত্রের পথে যে ফিরিয়ে আনা যাবে না- এ কথা বোঝার মতো পরিপক্বতা নিশ্চয়ই বর্তমান সরকারের আছে।
নিকোলো ম্যাকিয়াভেলি তার ‘দি প্রিন্স’ বইয়ে বলেছিলেন মানুষ তার পিতা ও ভাইয়ের শোক ভুলতে পারে কিন্তু সম্পদের শোক ভুলতে পারে না। যারা জামায়াতের সাথে সংশ্লিষ্টদের ব্যবসায়িক ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান বাজেয়াপ্ত করার কথা বলছেন তারা হয়তো এ কথা ভুলে গেছেন, যারা জামায়াত করে তারা এ দেশের সন্তান। তারা এ দেশেই থাকবে। তাদের আত্মীয়স্বজনেরাই আওয়ামী লীগ, বিএনপি করে। তারা দেশত্যাগী সংখ্যালঘু সম্প্রদায় বা জেনেভা ক্যাম্পে বসবাসকারী উর্দুভাষীদের মতো নয় যে সমাজে তার কোনো প্রতিক্রিয়া হবে না। সমাজে তার একটি প্রতিক্রিয়া হবেই। সেটা হয়তো আমাদেরকে দীর্ঘস্থায়ী সঙ্ঘাত ও গোলযোগের দিকে ঠেলেও দিতে পারে। অতএব বিষয়টি নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করা উচিত। কথায় আছে- ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিও না।
No comments