এক দেশে বাস, আরেক দেশে স্কুল
(সীমান্ত পেরিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে যাচ্ছে মেক্সিকোর শিক্ষার্থীরা) ১৬
বছর বয়সী স্কুলছাত্রী ফেবে আরা বসবাস করে এক দেশে আর তার স্কুল আরেক দেশে।
সে থাকে উত্তর মেক্সিকোর শহর সিউদাদ হুয়ারেযে। প্রতিদিন আন্তর্জাতিক
সীমান্ত পাড়ি দিয়ে সে স্কুল করতে যায় যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের
শহর এল পাসোতে।
‘আমি প্রতিদিন ভোর ৫টায় ঘুম থেকে উঠি, তারপর সাড়ে ৬টার মধ্যে পুল পেরিয়ে ঢুকে যাই আমেরিকায়,’ প্রতিদিনের রুটিন ব্যাখ্যা করে বলছিল ফেবে।
‘এই সেতু অতিক্রম করা অনেকটা অভ্যাসে পরিনত হয়েছে। তবে শীতকালে অভিজ্ঞতাটা একেবারেই উপভোগ করার মতো নয়।’
যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকোর সীমান্ত পেরিয়ে ফেবে এবং তার ১০/১৫ জন বন্ধু যায় এল পাসোর স্কুল লিডিয়া প্যাটারসন ইনস্টিটিউটে, স্থানীয়ভাবে যাকে ডাকা হয় লা লিডিয়া নামে।
লা লিডিয়ায় আসা অনেক শিক্ষার্থীরই পাসপোর্ট মেক্সিকান। যুক্তরাষ্ট্রে যাতায়াতের জন্য তাদের রয়েছে স্টুডেন্ট ভিসা।
‘আমি প্রতিদিন ভোর ৫টায় ঘুম থেকে উঠি, তারপর সাড়ে ৬টার মধ্যে পুল পেরিয়ে ঢুকে যাই আমেরিকায়,’ প্রতিদিনের রুটিন ব্যাখ্যা করে বলছিল ফেবে।
‘এই সেতু অতিক্রম করা অনেকটা অভ্যাসে পরিনত হয়েছে। তবে শীতকালে অভিজ্ঞতাটা একেবারেই উপভোগ করার মতো নয়।’
যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকোর সীমান্ত পেরিয়ে ফেবে এবং তার ১০/১৫ জন বন্ধু যায় এল পাসোর স্কুল লিডিয়া প্যাটারসন ইনস্টিটিউটে, স্থানীয়ভাবে যাকে ডাকা হয় লা লিডিয়া নামে।
লা লিডিয়ায় আসা অনেক শিক্ষার্থীরই পাসপোর্ট মেক্সিকান। যুক্তরাষ্ট্রে যাতায়াতের জন্য তাদের রয়েছে স্টুডেন্ট ভিসা।
No comments