নাসির–সাব্বিরের লড়াইটা চলছেই!
লড়াইটা
জমল বেশ। ম্যাচ এখনো চলছে বলে শেষ পর্যন্ত তাতে কে জয়ী, সেটা বলা যাচ্ছে
না। তবে নাসির হোসেন বনাম সাব্বির রহমানের ব্যক্তিগত দ্বৈরথটা বেশ
সেয়ানে-সেয়ানেই হয়েছে। দুর্দান্ত ফর্মে থাকা নাসির তুলে নিয়েছেন এবারের
লিগে তাঁর প্রথম সেঞ্চুরি। আর জাতীয় দলে জায়গাটা নিয়ে নাসিরের সঙ্গে
যাঁর লড়াই, সেই সাব্বির তুলে নিয়েছেন ৬ উইকেট।
মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশনের সুপার লিগের ম্যাচে আজ কলবাগান ক্রিকেট একাডেমির বিপক্ষে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে আবাহনী ৯ উইকেটে তুলেছে ২৪৭ রান। জবাবে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কলাবাগান ৭ ওভারে বিনা উইকেটে তুলেছে ৩৬।
আবাহনীর ইনিংসটা পুরোটাই নাসিরের ওপর ভর করে। ফিফটি তো দূরের কথা, দলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চই যে ফরহাদ হোসেনের ব্যাট থেকে আসা ৩৫। ৯৮ বলে ১৩টি চারে ১০৪ রানের ইনিংস খেলে সাব্বিরের বলেই আউট হয়েছেন নাসির। সেটি ছিল এই লেগ স্পিনারের দ্বিতীয় উইকেট। পরে আরও চার ব্যাটসম্যানকে ঝোলায় পুরেছেন সাব্বির। ব্যাটে পুরো লিগে নাসিরের সঙ্গে বেশ ভালোই পাল্লা দিচ্ছিলেন। কিন্তু বোলিংয়ে লড়াইটা ঠিক সমানে-সমান হচ্ছিল না। নাসির নিয়েছেন ১৩ উইকেট। এর আগে লিগে ২ উইকেট নেওয়া সাব্বির যেন এক ম্যাচেই সেটা পুষিয়ে দিতে চাইলেন আজ!
লড়াইটা সত্যিই দারুণ হয়েছে। অভিষেকের পর থেকেই জাতীয় দলে জায়গা প্রায় পাকা করে ফেলা নাসির গত জিম্বাবুয়ে সিরিজে দর্শক হয়ে পড়েন। আর তাঁর জায়গায় ওয়ানডে দলে আসা সাব্বির অভিষেক ম্যাচে ২৫ বলে অপরাজিত ৪৪ রানের ইনিংস খেলে বুঝিয়ে দেন, নাসিরের ফিরে আসা কতটা কঠিন হবে। সেই বার্তা পেয়েই যেন এবারের লিগে দুর্দান্ত খেলেছেন নাসির। বারবার ম্যাচ জিতিয়ে মাঠ ছেড়ে ফর্মের পাশাপাশি ফিরিয়ে এনেছেন নিজের ‘ফিনিশার’ নামটাও।
লিগে সাব্বিরও কিন্তু ভালোমতোই পিছু তাড়া করেছেন নাসিরের। আজকের ম্যাচে দুজনে আক্ষরিক অর্থেই মুখোমুখি হওয়ার আগেও লড়াইটা চলছিল পরিসংখ্যানে, লিগের রানের টেবিলে। ১৩ ইনিংসে ৩ ফিফটিসহ ৩৯১ রান করেছেন নাসির। সাব্বির সমান তিন ফিফটিতে করেছেন ৩৬৫ রান, সেটিও ৯ ইনিংসে। আজকের ১০৪ রানের ইনিংসটা দিয়ে নাসির অনেক এগিয়ে গেলেন। দেখা যাক, সাব্বিরের তো এখনো ব্যাটিংয়ে নামতে বাকি!
মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশনের সুপার লিগের ম্যাচে আজ কলবাগান ক্রিকেট একাডেমির বিপক্ষে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে আবাহনী ৯ উইকেটে তুলেছে ২৪৭ রান। জবাবে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কলাবাগান ৭ ওভারে বিনা উইকেটে তুলেছে ৩৬।
আবাহনীর ইনিংসটা পুরোটাই নাসিরের ওপর ভর করে। ফিফটি তো দূরের কথা, দলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চই যে ফরহাদ হোসেনের ব্যাট থেকে আসা ৩৫। ৯৮ বলে ১৩টি চারে ১০৪ রানের ইনিংস খেলে সাব্বিরের বলেই আউট হয়েছেন নাসির। সেটি ছিল এই লেগ স্পিনারের দ্বিতীয় উইকেট। পরে আরও চার ব্যাটসম্যানকে ঝোলায় পুরেছেন সাব্বির। ব্যাটে পুরো লিগে নাসিরের সঙ্গে বেশ ভালোই পাল্লা দিচ্ছিলেন। কিন্তু বোলিংয়ে লড়াইটা ঠিক সমানে-সমান হচ্ছিল না। নাসির নিয়েছেন ১৩ উইকেট। এর আগে লিগে ২ উইকেট নেওয়া সাব্বির যেন এক ম্যাচেই সেটা পুষিয়ে দিতে চাইলেন আজ!
লড়াইটা সত্যিই দারুণ হয়েছে। অভিষেকের পর থেকেই জাতীয় দলে জায়গা প্রায় পাকা করে ফেলা নাসির গত জিম্বাবুয়ে সিরিজে দর্শক হয়ে পড়েন। আর তাঁর জায়গায় ওয়ানডে দলে আসা সাব্বির অভিষেক ম্যাচে ২৫ বলে অপরাজিত ৪৪ রানের ইনিংস খেলে বুঝিয়ে দেন, নাসিরের ফিরে আসা কতটা কঠিন হবে। সেই বার্তা পেয়েই যেন এবারের লিগে দুর্দান্ত খেলেছেন নাসির। বারবার ম্যাচ জিতিয়ে মাঠ ছেড়ে ফর্মের পাশাপাশি ফিরিয়ে এনেছেন নিজের ‘ফিনিশার’ নামটাও।
লিগে সাব্বিরও কিন্তু ভালোমতোই পিছু তাড়া করেছেন নাসিরের। আজকের ম্যাচে দুজনে আক্ষরিক অর্থেই মুখোমুখি হওয়ার আগেও লড়াইটা চলছিল পরিসংখ্যানে, লিগের রানের টেবিলে। ১৩ ইনিংসে ৩ ফিফটিসহ ৩৯১ রান করেছেন নাসির। সাব্বির সমান তিন ফিফটিতে করেছেন ৩৬৫ রান, সেটিও ৯ ইনিংসে। আজকের ১০৪ রানের ইনিংসটা দিয়ে নাসির অনেক এগিয়ে গেলেন। দেখা যাক, সাব্বিরের তো এখনো ব্যাটিংয়ে নামতে বাকি!
No comments