সায়েন্স ফিকশন নিয়ে চলচ্চিত্র হোক: জাফর ইকবাল
মেলায়
ছিলেন বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির চরিত্র ‘আয়রন ম্যান’ ও ‘রোবোকপ’সহ আরও কিছু
চরিত্র। আমন্ত্রিত অতিথি হয়ে ভিনগ্রহ থেকে এসেছিলেন ‘নিটি’। ‘নিটি’ এবং
বাংলাদেশের শিক্ষাবিদ মুহম্মদ জাফর ইকবাল একসঙ্গে উদ্বোধন করলেন ‘সায়েন্স
ফিকশন বইমেলা ২০১৫’।
বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির বইয়ের কোনো ঘটনা নয়। বরং দেশের বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির লেখকদের একমঞ্চে নিয়ে আসার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ সায়েন্স ফিকশন সোসাইটি এই বইমেলার আয়োজন করে। শাহবাগের গণগ্রন্থাগার প্রাঙ্গণে আজ শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া এ মেলা চলবে ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত। মেলা চলবে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি মুহম্মদ জাফর ইকবাল বলেন, ‘বিজ্ঞান শুধু কিছু বৈজ্ঞানিকের মধ্যে, সফিস্টিকেটেড ল্যাবরেটরিতে সীমাবদ্ধ থাকুক, আমি এর পক্ষপাতী নই।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের নতুন প্রজন্ম সাহিত্যের এ ধারাকে গ্রহণ করুক। সায়েন্স ফিকশন পড়ুক, সায়েন্স ফিকশন লিখুক, সায়েন্সকে ভালোবাসুক।’
জাফর ইকবাল তাঁর স্বপ্নের কথা বলতে গিয়ে বলেন, ‘আমাদের দেশে যেমন সুন্দর সুন্দর সায়েন্স ফিকশনের বই আছে। আমি চাই তেমনি সায়েন্স ফিকশন নিয়ে সুন্দর এবং ভালো কিছু ছবি তৈরি হোক।’ তিনি বলেন, ‘বিজ্ঞানকে জনপ্রিয় করার জন্য আমি বহুদিন ধরে চেষ্টা করে আসছি। আমার পাশে আরেকটি শক্তি হয়েছে দেখে আমি আনন্দিত।’
দুই মেয়ে জাবিন তানজিন ও জাফরিন তাহসিনকে নিয়ে মেলায় ঘুরতে এসেছেন সরকারি কর্মকর্তা জাহিরুল ইসলাম। তিনজনেই জাফর ইকবালের বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির ভক্ত। একই সঙ্গে প্রিয় লেখক এবং লেখকের বই পেয়ে উচ্ছ্বাস যেন থামছেই না তাঁদের। কখনো ছবি তুলছেন প্রিয় লেখকের সঙ্গে তো কখনো অটোগ্রাফ নিচ্ছেন বইয়ে। জাবিন বলেন, ‘বিজ্ঞান নিয়ে কিছু করতে চাই। এরকম প্রোগ্রাম আরও হলে ভালো হয়, আগ্রহ পাচ্ছি কিছু একটা করার।’
সায়েন্স ফিকশন সোসাইটির সদস্য হওয়ার সুযোগ আছে মেলায় আসা ব্যক্তিদের। সদস্য ফরম পূরণ করছিলেন হোসাইন মো. শরীফ, রাসেল বোখারী, ফেরদৌসি আক্তার, শাবনাজ ও তানজিনা আক্তারদের মতো অনেকেই। এর মধ্যে ফেরদৌসি আক্তার বলেন, ‘এরকম কিছু আরও আগে করা উচিত ছিল। বিজ্ঞান নিয়ে লেখালেখি করতে চাই। সুযোগ পেলে নাটক ও সিনেমাও তৈরি করার ইচ্ছা আছে।’
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি মনোরোগ চিকিৎসক মোহিত কামাল বলেন, ‘এ ধরনের আয়োজনের মাধ্যমে শিশুদের আগ্রহ, উৎসাহ ও উদ্দীপনাগুলোকে ধরা যায়। এতে শিশুরা মোটিভেটেড হয়। এ ধরনের মোটিভেশনের মাধ্যমে সায়েন্স ফিকশনের মধ্য দিয়ে ধীরে ধীরে শিশুদের মূল সাহিত্যমুখী করা যাবে।’
বাংলাদেশ সায়েন্স ফিকশন সোসাইটির উদ্দেশ্য সম্পর্কে সোসাইটির সভাপতি মোশতাক আহমেদ বলেন, বিজ্ঞানচর্চায় উৎসাহিত করা, বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করা, বিজ্ঞান শিক্ষা বিস্তারে সহায়তা করা এবং বিজ্ঞান বিনোদনের প্রসার সৃষ্টি করা। তিনি বলেন, ‘আমরা শুধু একটি বিষয়ই জানি, বিজ্ঞান এবং আনন্দ, আনন্দ এবং বিজ্ঞান।’
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান।
বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির বইয়ের কোনো ঘটনা নয়। বরং দেশের বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির লেখকদের একমঞ্চে নিয়ে আসার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ সায়েন্স ফিকশন সোসাইটি এই বইমেলার আয়োজন করে। শাহবাগের গণগ্রন্থাগার প্রাঙ্গণে আজ শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া এ মেলা চলবে ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত। মেলা চলবে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি মুহম্মদ জাফর ইকবাল বলেন, ‘বিজ্ঞান শুধু কিছু বৈজ্ঞানিকের মধ্যে, সফিস্টিকেটেড ল্যাবরেটরিতে সীমাবদ্ধ থাকুক, আমি এর পক্ষপাতী নই।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের নতুন প্রজন্ম সাহিত্যের এ ধারাকে গ্রহণ করুক। সায়েন্স ফিকশন পড়ুক, সায়েন্স ফিকশন লিখুক, সায়েন্সকে ভালোবাসুক।’
জাফর ইকবাল তাঁর স্বপ্নের কথা বলতে গিয়ে বলেন, ‘আমাদের দেশে যেমন সুন্দর সুন্দর সায়েন্স ফিকশনের বই আছে। আমি চাই তেমনি সায়েন্স ফিকশন নিয়ে সুন্দর এবং ভালো কিছু ছবি তৈরি হোক।’ তিনি বলেন, ‘বিজ্ঞানকে জনপ্রিয় করার জন্য আমি বহুদিন ধরে চেষ্টা করে আসছি। আমার পাশে আরেকটি শক্তি হয়েছে দেখে আমি আনন্দিত।’
দুই মেয়ে জাবিন তানজিন ও জাফরিন তাহসিনকে নিয়ে মেলায় ঘুরতে এসেছেন সরকারি কর্মকর্তা জাহিরুল ইসলাম। তিনজনেই জাফর ইকবালের বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির ভক্ত। একই সঙ্গে প্রিয় লেখক এবং লেখকের বই পেয়ে উচ্ছ্বাস যেন থামছেই না তাঁদের। কখনো ছবি তুলছেন প্রিয় লেখকের সঙ্গে তো কখনো অটোগ্রাফ নিচ্ছেন বইয়ে। জাবিন বলেন, ‘বিজ্ঞান নিয়ে কিছু করতে চাই। এরকম প্রোগ্রাম আরও হলে ভালো হয়, আগ্রহ পাচ্ছি কিছু একটা করার।’
সায়েন্স ফিকশন সোসাইটির সদস্য হওয়ার সুযোগ আছে মেলায় আসা ব্যক্তিদের। সদস্য ফরম পূরণ করছিলেন হোসাইন মো. শরীফ, রাসেল বোখারী, ফেরদৌসি আক্তার, শাবনাজ ও তানজিনা আক্তারদের মতো অনেকেই। এর মধ্যে ফেরদৌসি আক্তার বলেন, ‘এরকম কিছু আরও আগে করা উচিত ছিল। বিজ্ঞান নিয়ে লেখালেখি করতে চাই। সুযোগ পেলে নাটক ও সিনেমাও তৈরি করার ইচ্ছা আছে।’
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি মনোরোগ চিকিৎসক মোহিত কামাল বলেন, ‘এ ধরনের আয়োজনের মাধ্যমে শিশুদের আগ্রহ, উৎসাহ ও উদ্দীপনাগুলোকে ধরা যায়। এতে শিশুরা মোটিভেটেড হয়। এ ধরনের মোটিভেশনের মাধ্যমে সায়েন্স ফিকশনের মধ্য দিয়ে ধীরে ধীরে শিশুদের মূল সাহিত্যমুখী করা যাবে।’
বাংলাদেশ সায়েন্স ফিকশন সোসাইটির উদ্দেশ্য সম্পর্কে সোসাইটির সভাপতি মোশতাক আহমেদ বলেন, বিজ্ঞানচর্চায় উৎসাহিত করা, বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করা, বিজ্ঞান শিক্ষা বিস্তারে সহায়তা করা এবং বিজ্ঞান বিনোদনের প্রসার সৃষ্টি করা। তিনি বলেন, ‘আমরা শুধু একটি বিষয়ই জানি, বিজ্ঞান এবং আনন্দ, আনন্দ এবং বিজ্ঞান।’
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান।
No comments