রমনার বটমূলে বসেছে পৌষমেলা
(রমনার
বটমূলে বসেছে পৌষমেলা। সেখানে দলীয় নৃত্য পরিবেশন করেন নৃত্যশ্রী, ধৃতি
নর্তনালয়, বহ্নিশিখা নামের তিনটি সংগঠনেরা শিল্পীরা। ছবি: সাবিনা
ইয়াসমিন) পৌষ-পার্বণে
গ্রামে গ্রামে খোলা মাঠে বসে মেলা। সেখানে দেশজপণ্যের সমাহার আর
লোকজসংস্কৃতির উপস্থাপনা গ্রামীণ জনপদের মানুষগুলোর জীবনে নির্মল আনন্দ
বয়ে আনে। কিন্তু বর্তমানে গ্রামবাংলার সেই মেলা স্থান করে নিয়েছে শহরেও।
পিঠা-পুলি, মুড়ি-মুড়কি, খেজুরের রস, নলের গুড়, শিরনি-পায়েস, মধুসহ
নানান উপাদান নিয়ে রাজধানীর রমনার বটমূলে বসেছে পৌষমেলা। ‘শান্তির পায়রা
উড়ুক পৌষের আকাশে’ এই স্লোগান নিয়ে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী পৌষমেলা।
আজ শুক্রবার সকাল আটটায় আয়লা জ্বালানোর মধ্যদিয়ে মেলার উদ্বোধন করেন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক।
অনুষ্ঠানের ঘোষণা পাঠ করেন পৌষমেলা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক
বিশ্বজিৎ রায়। মেলা চলবে প্রতিদিন সকাল সাতটা থেকে বেলা ১১টা এবং তিনটা
থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত। মেলায় ৪০টি স্টল স্থান পাচ্ছে।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ‘আমাদের ঋতুর বৈচিত্র্য নতুন প্রজন্মকে জানানোর দায়িত্ব আমাদের। আর এ দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে পৌষমেলা উদ্যাপন পরিষদ। আমাদের নিজস্বতা আমাদেরই ধরে রাখতে হবে।’ তাঁরা বলেন, ‘শুধু রমনার বটমূলে নয়, শহরের প্রতিটি প্রান্তে যদি প্রতিটি ঋতু নিয়ে এ ধরনের অনুষ্ঠান করা যায়, তাহলে আমাদের সন্তানেরা নিজেদের সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধ হয়ে বিদেশি সংস্কৃতির আগ্রাসনমুক্ত হবে।’
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরু হয়। শুরুতেই কবিতা আবৃত্তি করেন রফিকুল ইসলাম। দলীয় সংগীত পরিবেশন করে সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠী ও ক্রান্তি শিল্পীগোষ্ঠী। দলীয় নৃত্য পরিবেশন করে নৃত্যশ্রী, ধৃতি নর্তনালয়, বহ্নিশিখা। একক সংগীত গেয়ে শোনান সুজিত মোস্তফা, লিলি ইসলাম ও মাহমুদ সেলিম। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন নাট্যব্যক্তিত্ব ঝুনা চৌধুরী ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক হাসান আরিফ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ‘আমাদের ঋতুর বৈচিত্র্য নতুন প্রজন্মকে জানানোর দায়িত্ব আমাদের। আর এ দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে পৌষমেলা উদ্যাপন পরিষদ। আমাদের নিজস্বতা আমাদেরই ধরে রাখতে হবে।’ তাঁরা বলেন, ‘শুধু রমনার বটমূলে নয়, শহরের প্রতিটি প্রান্তে যদি প্রতিটি ঋতু নিয়ে এ ধরনের অনুষ্ঠান করা যায়, তাহলে আমাদের সন্তানেরা নিজেদের সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধ হয়ে বিদেশি সংস্কৃতির আগ্রাসনমুক্ত হবে।’
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরু হয়। শুরুতেই কবিতা আবৃত্তি করেন রফিকুল ইসলাম। দলীয় সংগীত পরিবেশন করে সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠী ও ক্রান্তি শিল্পীগোষ্ঠী। দলীয় নৃত্য পরিবেশন করে নৃত্যশ্রী, ধৃতি নর্তনালয়, বহ্নিশিখা। একক সংগীত গেয়ে শোনান সুজিত মোস্তফা, লিলি ইসলাম ও মাহমুদ সেলিম। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন নাট্যব্যক্তিত্ব ঝুনা চৌধুরী ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক হাসান আরিফ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ।
No comments