অধ্যাপক শফিউল হত্যাকাণ্ড: ফের রিমান্ডে ৫ আসামি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. একেএম শফিউল ইসলাম হত্যা মামলায় র্যাবের হাতে আটক ৫ জনকে আবারও দুই দিনের রিমান্ডে নেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে রাজশাহী মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৩ এর বিচারক শারমিন আখতার শুনানি শেষে এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। একই সময় আদালতে সাগর ও জিন্নাত আলীর পক্ষে জামিনের আবেদন করা হয়। তবে শুনানি শেষে তা নামঞ্জুর করেন ম্যাজিস্ট্রেট।
এদিকে রাবি শিক্ষক শফিউল হত্যার ১৭ দিনেও প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তার না করে নৃশংস হত্যাকা-টি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ ওঠেছে। আজ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ব্যানারে আয়োজিত মানবন্ধনোত্তর সমাবেশে বক্তারা এ অভিযোগ তুলেন।
এসময় বক্তারা বলেন, হত্যাকান্ডের ১৭দিন পরেও আমাদের অন্ধকারে রাখা হয়েছে। প্রকৃত হত্যাকারীদের এখনও চিহ্নিত করতে পারেনি পুলিশ। অপরাধীদের ধরতে তাদের কোন তৎপরতায় এখন চোখে পড়ছে না। পুলিশের গড়িমসিতে প্রকৃত অপরাধীরা আড়ালে থেকে যাচ্ছে। আমরা প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তার দেখতে চাই, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
রিমান্ডে নেয়া আসামিরা হলেন- আরফিুল ইসলাম মানিক, আব্দুস সামাদ পিন্টু, সবুজ শেখ, কালু ও মামুন। এর আগে র্যাবের হাতে আটক ছয়জনকে ২৫ নভেম্বর ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেয়ার জন্য আদালতে হাজির করা হলে তারা জাবানবন্দি দিতে অস্বীকৃতি জানায়। পরে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
আদালত সূত্র আরও জানায়, পুলিশের হাতে প্রথম দফায় আটক আরিফের ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছিলো। কিন্তু এরআগে তিনদফা রিমান্ডে নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করায় আদালত এ আবেদন নামঞ্জুর করেন। এরআগে গত ২৭ নভেম্বর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য র্যাবের হাতে আটক ৫ জনকে ১০ দিনের এবং পুলিশের হাতে আটক ১ জনকে ৭ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠায় পুলিশ। পরে আদালত শুনানির দিন ধার্য করে আসামিদের জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) মুখপাত্র ও নগর পুলিশের সহকারী কমিশনার ইফতেখায়ের আলম জানান, এই হত্যাকান্ডের প্রকৃত রহস্য উদঘাটনে তদন্তের স্বার্থে র্যাবের হাতে গ্রেপ্তারকৃতদের রিমান্ডে নেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে থেকেই তাদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়েছে।
এদিকে রাবি শিক্ষক শফিউল হত্যার ১৭ দিনেও প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তার না করে নৃশংস হত্যাকা-টি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ ওঠেছে। আজ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ব্যানারে আয়োজিত মানবন্ধনোত্তর সমাবেশে বক্তারা এ অভিযোগ তুলেন।
এসময় বক্তারা বলেন, হত্যাকান্ডের ১৭দিন পরেও আমাদের অন্ধকারে রাখা হয়েছে। প্রকৃত হত্যাকারীদের এখনও চিহ্নিত করতে পারেনি পুলিশ। অপরাধীদের ধরতে তাদের কোন তৎপরতায় এখন চোখে পড়ছে না। পুলিশের গড়িমসিতে প্রকৃত অপরাধীরা আড়ালে থেকে যাচ্ছে। আমরা প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তার দেখতে চাই, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
রিমান্ডে নেয়া আসামিরা হলেন- আরফিুল ইসলাম মানিক, আব্দুস সামাদ পিন্টু, সবুজ শেখ, কালু ও মামুন। এর আগে র্যাবের হাতে আটক ছয়জনকে ২৫ নভেম্বর ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেয়ার জন্য আদালতে হাজির করা হলে তারা জাবানবন্দি দিতে অস্বীকৃতি জানায়। পরে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
আদালত সূত্র আরও জানায়, পুলিশের হাতে প্রথম দফায় আটক আরিফের ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছিলো। কিন্তু এরআগে তিনদফা রিমান্ডে নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করায় আদালত এ আবেদন নামঞ্জুর করেন। এরআগে গত ২৭ নভেম্বর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য র্যাবের হাতে আটক ৫ জনকে ১০ দিনের এবং পুলিশের হাতে আটক ১ জনকে ৭ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠায় পুলিশ। পরে আদালত শুনানির দিন ধার্য করে আসামিদের জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) মুখপাত্র ও নগর পুলিশের সহকারী কমিশনার ইফতেখায়ের আলম জানান, এই হত্যাকান্ডের প্রকৃত রহস্য উদঘাটনে তদন্তের স্বার্থে র্যাবের হাতে গ্রেপ্তারকৃতদের রিমান্ডে নেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে থেকেই তাদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়েছে।
No comments