বিজয়ের মাসে ৫-০ তে জয়
কৃষকের
ঘরে ধান ওঠে নব্বান্ন উৎসবের মধ্য দিয়ে। সেই উৎসবে শুধুই আনন্দের রেণু।
অগ্রহায়ণের শীত-সন্ধ্যায় সোমবারের মিরপুর যুগপৎ বিশ্বরেকর্ড এবং ৫-০-তে
জিম্বাবুয়েকে হোয়াইটওয়াশ করার আলো ঝলমলে মঞ্চ হয়ে উঠল। সেই মঞ্চে থোকা থোকা
লাল-সবুজ ফুল। সেই ফুলের মাঝে তাইজুল। অভিষেকেই হ্যাটট্রিক করে
বিশ্বরেকর্ড গড়া লাজুক-ছেলে। ছবিতে আর কোনো রঙের প্রলেপ দিতে বাকি রইল না।
বছরটা কাটতে যাচ্ছিল খরায়। ৩-০-র পর ৫-০, জিম্বাবুয়েকে টানা দু’বার
হোয়াইওয়াশ করে শাওন ধারা ঝরল অবিরাম। একদিনের ক্রিকেট ইতিহাসে অভিষেকে এর
আগে কারও হ্যাটট্রিক ছিল না। সেই বিশ্বরেকর্ড কাল গড়লেন বাংলাদেশের স্পিনার
তাউজুল ইসলাম। সেই কৌলীন্যে বাড়ল জিম্বাবুয়ের গ্লানি। একটি জয়ের জন্য
তৃষ্ণার্ত অতিথিরা ৩০ ওভারেই মাত্র ১২৮ রানে অলআউট। আরেকটি প্রতিরোধহীন
ম্যাচে ২৬ ওভারের মধ্যে পাঁচ উইকেটে পঞ্চম ওয়ানডে জিতে মাশরাফিরা সিরিজ
নিজেদের করে নিলেন ৫-০-তে। মাহমুদউল্লাহ আবারও ফিফটি (৫১) করে অপরাজিত।
জিম্বাবুয়ে আবারও হোয়াইটওয়াশ। বিশ্বকাপের আগে আÍবিশ্বাসের জ্বালানি পেয়ে
গেল বাংলাদেশ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে একে একে ট্রফি নিলেন টেস্ট অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম, ওয়ানডে দলপতি মশরাফি মুর্তজা, ম্যাচসেরা তাইজুল এবং সিরিজসেরা মুশফিকুর। ফ্লাডলাইট নেভার পরও অনেকক্ষণ আলোকিত ছিল মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম। যেখান থেকে প্রথম টেস্ট জয়ের মধ্য দিয়ে সিরিজ শুরু। এরপর খুলনা ও চট্টগ্রাম হয়ে সেই মিরপুরে শেষ। সফলতার বিনিসুতো মালায় গাঁথা সূচনা ও সমাপ্তির এমন মেলবন্ধন কবে দেখেছিল বাংলাদেশের ক্রিকেট? কবে এমন পুষ্পিত উদ্যান মুশফিকুর, মাশরাফিদের ‘সংসার’? কবে জুবায়ের, তাইজুলরা ফুল হয়ে ফুটেছিলেন। পূর্ণিমার চাঁদ যেন এই সিরিজ। বিশ্বরেকর্ড দিয়ে শেষ। এমন সমাপ্তি আগামীদিনে সাফল্যের সারথি হওয়ার সুরভি ছড়াবে টাইগারদের পথচলায়।
সাদা ও রঙিনের মিশেলে টানা আট জয়। টেস্ট অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডানপাশে, বাঁ-পাশে ওয়ানডে অধিনায়ক মাশরাফি মুর্তজা। দু’জনের হাতে দুটি সিরিজ জয়ের ঝাঁ চকচকে ট্রফি আগেই তুলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। মুশফিককে বারবার পিঠ চাপড়ে কী যেন বললেন, এরপর মাশরাফিকে ডেকে নিলেন, তাকেও পিঠ চাপড়ে বীরত্বের পুরস্কারই দিলেন প্রধানমন্ত্রী। টানা আট জয়ে শেষ হল বাংলাদেশের জয়যাত্রা।
সারা বছর যেখানে শুধু ব্যর্থতার গল্প শুনাতে হয়েছে মুশফিকদের, কাল সেই মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ওয়ানডে সিরিজ শেষে টেস্ট অধিনায়ক মুশফিক ও ওয়ানডে অধিনায়ক মাশরাফি শুনিয়েছেন সাফল্যগাথার গল্প। অনেক প্রাপ্তির এই সিরিজে জিম্বাবুয়েকে দ্বিতীয়বার ৫-০-তে বাংলাওয়াশ করল মাশরাফিরা। এর আগে জিম্বাবুয়েকে বাংলাদেশ প্রথমবার ৫-০-তে হারিয়েছিল ২০০৬ সালে। চট্টগ্রামে টেস্ট সিরিজ জয়ের পরও ট্রফি না দেয়ার কারণ তখনই অনুমেয় ছিল। ওয়ানডে সিরিজ শেষে এক সঙ্গে দুটি ট্রফি দেয়া হবে। অনুমেয় ছিল মাঠে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তৃতীয় ম্যাচেই বাংলাদেশের ওয়ানডে সিরিজ জয় নিশ্চিত হয়েছে। এরপ নিয়মরক্ষার বাকি দুটি ম্যাচে জিতেও পাঁচে পাঁচ করল স্বাগতিকরা। মাঠে বসেই বাংলাদেশের শেষ জয় দেখলেন শেখ হাসিনা। প্রায় দুই ঘণ্টার মতো মাঠে ছিলেন তিনি। বাংলাদেশের দুর্দন্ত সাফল্যের পর প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে ট্রফি গ্রহণ। পুরস্কার দেয়ার সময় বারবার করতালি দিয়ে অভিনন্দন জানিয়ে ঘরে ফিরিছেন ক্রিকেটপাগল দর্শকরা। অধিনায়ক মাশরাফিও জানালেন, ‘এই জয়ের সঙ্গে আপনারা সব সময়ই ছিলেন। আমাদের অনুপ্রেরণা দিয়েছেন। আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ।’
সিরিজের প্রথম ম্যাচেই সেঞ্চুরি ও চার উইকেট নিয়ে অন্য এক রেকর্ড গড়েছিলেন সাকিব আল হাসান। এরপর টানা দুই ম্যাচে ওপেনিং জুটি থেকে এসেছে একশ’র বেশি রান। চার অভিষিক্ত সাব্বির রহমান, জুবায়ের হোসেন, তাইজুুল ইসলাম ও সৌম্য সরকার আস্থার প্রতিদান দিয়েছেন। বাংলাদেশের মূল লক্ষ্য ছিল ওয়ানডে র্যাংকিংয়ে জিম্বাবুয়ের সঙ্গে ব্যবধান বাড়ানো। ৭৫ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে জিম্বাবুয়ের চেয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে রয়েছে ২২ পয়েন্ট। এখন সপ্তম ও অষ্টম স্থানে থাকা নিউজিল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবধান ২১ পয়েন্ট। শেষ ম্যাচে এসে ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সের অন্য এক উচ্চতায় উঠে গেলেন কালই অভিষেক হওয়া তাইজুল ইসলাম। ক্যারিয়ারের প্রথম ওয়ানডেতেই পেয়ে গেলেন হ্যাটট্রিক।
শেষ ম্যাচে এসে প্রথমবার প্রথমে ব্যাট করতে নামে জিম্বাবুয়ে। ভাগ্য তাতেও ফেরেনি। বরং সবচেয়ে বাজে ইনিংসই খেলেছে তারা। চতুর্থ ম্যাচে দুইশ’ রান পার করলেও আবারও সফরকারীরা ফিরে আসে আগের ধারায়। মাশরাফির আগুনে বোলিংয়ের পর তিন স্পিনারেই শেষ হল জিম্বাবুয়ে। তাইজুলের চার উইকেটে ১২৮ রানে ৩০ ওভারেই অলআউট হয় জিম্বাবুয়ে। দ্রুত জেতার জন্য তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে শুরুতেই কয়েকটি উইকেট হারিয়ে ফেলে মাশরাফিরা। তামিম ইকবাল ও সাকিব আল হাসানের চার হাজার রানের মাইলফলকে পৌঁছানোর সম্ভাবনা থাকলেও তামিমের ১০ আর সাকিবের শূন্য রানে আউট হওয়ায় সেটা সম্ভব হয়নি। একপর্যায়ে ৫৮ রানেই চার উইকেট হারায় বাংলাদেশ। অভিষিক্ত সৌম্য সরকার ব্যাট করতে পারবেন কিনা একসময়ে সেই শংকা দেখা দিলেও তিনিও করেছেন ২০ রান। তবে শেষ পর্যন্ত সাব্বির রহমানকে (১৩*) সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশকে জয়ের বন্দরে নিয়ে যান মাহমুদউল্লাহ চার মেরে। সেই চারে ক্যারিয়ারের ১১তম হাফ সেঞ্চুরিতে পৌঁছান মাহমুদউল্লাহ। সিরিজে এটি মাহমুদউল্লাহর টানা দ্বিতীয় হাফ সেঞ্চুরি। পাঁচ ম্যাচে ২১৩ রান নিয়ে সিরিজসেরা হয়েছেন টেস্ট অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। বিয়ের পর প্রথম সিরিজসেরা হওয়ার পুরস্কারটা স্ত্রীকে উৎস্বর্গ করেছেন মুশফিক। ম্যাচসেরা হয়েছে হ্যাটট্রিক হিরো তাইজুল। সিরিজের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে একে একে ট্রফি নিলেন টেস্ট অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম, ওয়ানডে দলপতি মশরাফি মুর্তজা, ম্যাচসেরা তাইজুল এবং সিরিজসেরা মুশফিকুর। ফ্লাডলাইট নেভার পরও অনেকক্ষণ আলোকিত ছিল মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম। যেখান থেকে প্রথম টেস্ট জয়ের মধ্য দিয়ে সিরিজ শুরু। এরপর খুলনা ও চট্টগ্রাম হয়ে সেই মিরপুরে শেষ। সফলতার বিনিসুতো মালায় গাঁথা সূচনা ও সমাপ্তির এমন মেলবন্ধন কবে দেখেছিল বাংলাদেশের ক্রিকেট? কবে এমন পুষ্পিত উদ্যান মুশফিকুর, মাশরাফিদের ‘সংসার’? কবে জুবায়ের, তাইজুলরা ফুল হয়ে ফুটেছিলেন। পূর্ণিমার চাঁদ যেন এই সিরিজ। বিশ্বরেকর্ড দিয়ে শেষ। এমন সমাপ্তি আগামীদিনে সাফল্যের সারথি হওয়ার সুরভি ছড়াবে টাইগারদের পথচলায়।
সাদা ও রঙিনের মিশেলে টানা আট জয়। টেস্ট অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডানপাশে, বাঁ-পাশে ওয়ানডে অধিনায়ক মাশরাফি মুর্তজা। দু’জনের হাতে দুটি সিরিজ জয়ের ঝাঁ চকচকে ট্রফি আগেই তুলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। মুশফিককে বারবার পিঠ চাপড়ে কী যেন বললেন, এরপর মাশরাফিকে ডেকে নিলেন, তাকেও পিঠ চাপড়ে বীরত্বের পুরস্কারই দিলেন প্রধানমন্ত্রী। টানা আট জয়ে শেষ হল বাংলাদেশের জয়যাত্রা।
সারা বছর যেখানে শুধু ব্যর্থতার গল্প শুনাতে হয়েছে মুশফিকদের, কাল সেই মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ওয়ানডে সিরিজ শেষে টেস্ট অধিনায়ক মুশফিক ও ওয়ানডে অধিনায়ক মাশরাফি শুনিয়েছেন সাফল্যগাথার গল্প। অনেক প্রাপ্তির এই সিরিজে জিম্বাবুয়েকে দ্বিতীয়বার ৫-০-তে বাংলাওয়াশ করল মাশরাফিরা। এর আগে জিম্বাবুয়েকে বাংলাদেশ প্রথমবার ৫-০-তে হারিয়েছিল ২০০৬ সালে। চট্টগ্রামে টেস্ট সিরিজ জয়ের পরও ট্রফি না দেয়ার কারণ তখনই অনুমেয় ছিল। ওয়ানডে সিরিজ শেষে এক সঙ্গে দুটি ট্রফি দেয়া হবে। অনুমেয় ছিল মাঠে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তৃতীয় ম্যাচেই বাংলাদেশের ওয়ানডে সিরিজ জয় নিশ্চিত হয়েছে। এরপ নিয়মরক্ষার বাকি দুটি ম্যাচে জিতেও পাঁচে পাঁচ করল স্বাগতিকরা। মাঠে বসেই বাংলাদেশের শেষ জয় দেখলেন শেখ হাসিনা। প্রায় দুই ঘণ্টার মতো মাঠে ছিলেন তিনি। বাংলাদেশের দুর্দন্ত সাফল্যের পর প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে ট্রফি গ্রহণ। পুরস্কার দেয়ার সময় বারবার করতালি দিয়ে অভিনন্দন জানিয়ে ঘরে ফিরিছেন ক্রিকেটপাগল দর্শকরা। অধিনায়ক মাশরাফিও জানালেন, ‘এই জয়ের সঙ্গে আপনারা সব সময়ই ছিলেন। আমাদের অনুপ্রেরণা দিয়েছেন। আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ।’
সিরিজের প্রথম ম্যাচেই সেঞ্চুরি ও চার উইকেট নিয়ে অন্য এক রেকর্ড গড়েছিলেন সাকিব আল হাসান। এরপর টানা দুই ম্যাচে ওপেনিং জুটি থেকে এসেছে একশ’র বেশি রান। চার অভিষিক্ত সাব্বির রহমান, জুবায়ের হোসেন, তাইজুুল ইসলাম ও সৌম্য সরকার আস্থার প্রতিদান দিয়েছেন। বাংলাদেশের মূল লক্ষ্য ছিল ওয়ানডে র্যাংকিংয়ে জিম্বাবুয়ের সঙ্গে ব্যবধান বাড়ানো। ৭৫ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে জিম্বাবুয়ের চেয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে রয়েছে ২২ পয়েন্ট। এখন সপ্তম ও অষ্টম স্থানে থাকা নিউজিল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবধান ২১ পয়েন্ট। শেষ ম্যাচে এসে ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সের অন্য এক উচ্চতায় উঠে গেলেন কালই অভিষেক হওয়া তাইজুল ইসলাম। ক্যারিয়ারের প্রথম ওয়ানডেতেই পেয়ে গেলেন হ্যাটট্রিক।
শেষ ম্যাচে এসে প্রথমবার প্রথমে ব্যাট করতে নামে জিম্বাবুয়ে। ভাগ্য তাতেও ফেরেনি। বরং সবচেয়ে বাজে ইনিংসই খেলেছে তারা। চতুর্থ ম্যাচে দুইশ’ রান পার করলেও আবারও সফরকারীরা ফিরে আসে আগের ধারায়। মাশরাফির আগুনে বোলিংয়ের পর তিন স্পিনারেই শেষ হল জিম্বাবুয়ে। তাইজুলের চার উইকেটে ১২৮ রানে ৩০ ওভারেই অলআউট হয় জিম্বাবুয়ে। দ্রুত জেতার জন্য তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে শুরুতেই কয়েকটি উইকেট হারিয়ে ফেলে মাশরাফিরা। তামিম ইকবাল ও সাকিব আল হাসানের চার হাজার রানের মাইলফলকে পৌঁছানোর সম্ভাবনা থাকলেও তামিমের ১০ আর সাকিবের শূন্য রানে আউট হওয়ায় সেটা সম্ভব হয়নি। একপর্যায়ে ৫৮ রানেই চার উইকেট হারায় বাংলাদেশ। অভিষিক্ত সৌম্য সরকার ব্যাট করতে পারবেন কিনা একসময়ে সেই শংকা দেখা দিলেও তিনিও করেছেন ২০ রান। তবে শেষ পর্যন্ত সাব্বির রহমানকে (১৩*) সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশকে জয়ের বন্দরে নিয়ে যান মাহমুদউল্লাহ চার মেরে। সেই চারে ক্যারিয়ারের ১১তম হাফ সেঞ্চুরিতে পৌঁছান মাহমুদউল্লাহ। সিরিজে এটি মাহমুদউল্লাহর টানা দ্বিতীয় হাফ সেঞ্চুরি। পাঁচ ম্যাচে ২১৩ রান নিয়ে সিরিজসেরা হয়েছেন টেস্ট অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। বিয়ের পর প্রথম সিরিজসেরা হওয়ার পুরস্কারটা স্ত্রীকে উৎস্বর্গ করেছেন মুশফিক। ম্যাচসেরা হয়েছে হ্যাটট্রিক হিরো তাইজুল। সিরিজের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
No comments