'গুগল ফেসবুকের সার্ভারে সরাসরি ঢোকে এনএসএ'
এডওয়ার্ড স্নোডেন দাবি করেছেন, গুগল,
ফেসবুক ও অ্যাপলের সার্ভারে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি
(এনএসএ) সরাসরি অনুপ্রবেশ করতে পারে। আর সেখান থেকে গ্রাহকের সব ধরনের তথ্য
সংগ্রহ করে তারা।
ব্রিটিশ পত্রিকা গার্ডিয়ানকে দেওয়া
সাক্ষাৎকারে তিনি এ দাবি করেন। গত ৬ জুন ভিডিওর মাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারটি
গত সোমবার প্রকাশ করা হয়।
এদিকে স্নোডেন গতকাল মঙ্গলবার ভেনিজুয়েলায় রাজনৈতিক আশ্রয়ে যেতে রাজি হয়েছেন। সম্প্রতি ভেনিজুয়েলা তাঁকে ওই প্রস্তাব দিয়েছিল।
সাক্ষাৎকারে স্নোডেন বলেন, তাদের (এনএসএ) সঙ্গে গুগল, ফেসবুক ও অ্যাপলের মতো করপোরেট প্রতিষ্ঠানের সুসম্পর্ক আছে। তারা সরাসরি এসব প্রতিষ্ঠানের সার্ভারে ঢুকে গ্রাহকের যেকোনো তথ্য সংগ্রহ করতে পারে। এমনকি কারো জন্মদিনে পাঠানো শুভেচ্ছাবার্তাও এনএসএকে সরবরাহ করা হয়।
এর আগে এ ধরনের অভিযোগ অস্বীকার করেছে গুগল, ফেসবুক, অ্যাপল ও মাইক্রোসফট। প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি করেছিল, এনএসএকে তারা সরাসরি সার্ভারে প্রবেশ করতে দেয় না।
এদিকে গতকাল হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি জে কার্নি এক সংবাদ সম্মেলনে রাশিয়ার উদ্দেশে বলেন, 'আমরা স্পষ্টভাবে জানিয়েছি, স্নোডেনের অপরাধ গুরুতর। তাই তাঁকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া অন্য কোনো দেশে পাঠানো উচিত হবে না।'
গত মাসের শুরুর দিকে ইন্টারনেট ও টেলিফোনে আড়ি পাতা সংক্রান্ত যুক্তরাষ্ট্রের গোপন কর্মসূচির কথা ফাঁস করে দেন স্নোডেন। এ সময় তিনি হংকংয়ে ছিলেন। গত ২৩ জুন স্নোডেন হংকং থেকে মস্কো যান। এর পর থেকে তিনি সেখানে শেরেমেতোভা বিমানবন্দরের ট্রানজিট এলাকায় আছেন। সূত্র : জিনিউজ।
এদিকে স্নোডেন গতকাল মঙ্গলবার ভেনিজুয়েলায় রাজনৈতিক আশ্রয়ে যেতে রাজি হয়েছেন। সম্প্রতি ভেনিজুয়েলা তাঁকে ওই প্রস্তাব দিয়েছিল।
সাক্ষাৎকারে স্নোডেন বলেন, তাদের (এনএসএ) সঙ্গে গুগল, ফেসবুক ও অ্যাপলের মতো করপোরেট প্রতিষ্ঠানের সুসম্পর্ক আছে। তারা সরাসরি এসব প্রতিষ্ঠানের সার্ভারে ঢুকে গ্রাহকের যেকোনো তথ্য সংগ্রহ করতে পারে। এমনকি কারো জন্মদিনে পাঠানো শুভেচ্ছাবার্তাও এনএসএকে সরবরাহ করা হয়।
এর আগে এ ধরনের অভিযোগ অস্বীকার করেছে গুগল, ফেসবুক, অ্যাপল ও মাইক্রোসফট। প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি করেছিল, এনএসএকে তারা সরাসরি সার্ভারে প্রবেশ করতে দেয় না।
এদিকে গতকাল হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি জে কার্নি এক সংবাদ সম্মেলনে রাশিয়ার উদ্দেশে বলেন, 'আমরা স্পষ্টভাবে জানিয়েছি, স্নোডেনের অপরাধ গুরুতর। তাই তাঁকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া অন্য কোনো দেশে পাঠানো উচিত হবে না।'
গত মাসের শুরুর দিকে ইন্টারনেট ও টেলিফোনে আড়ি পাতা সংক্রান্ত যুক্তরাষ্ট্রের গোপন কর্মসূচির কথা ফাঁস করে দেন স্নোডেন। এ সময় তিনি হংকংয়ে ছিলেন। গত ২৩ জুন স্নোডেন হংকং থেকে মস্কো যান। এর পর থেকে তিনি সেখানে শেরেমেতোভা বিমানবন্দরের ট্রানজিট এলাকায় আছেন। সূত্র : জিনিউজ।
No comments