ব্যক্তিত্ব-সুনীল মনোহর গাভাস্কার
৭০-এর দশকে ক্রিকেট খুব জনপ্রিয় খেলা ছিল
না এ দেশে। কিন্তু তখনো বাংলাদেশে কিছু ক্রিকেটপাগল ছিলেন, যাঁরা রেডিওর
সঙ্গে কান মিলিয়ে ক্রিকেট ধারাভাষ্য শুনতেন।
ধারাভাষ্যকাররা একটি নাম উচ্চৈঃস্বরে উচ্চারণ করে বলতেন, অপূর্ব চারের
মারটি মারলেন ওই সুনীল মনোহর গাভাস্কার। তাঁর দায়িত্বশীল ব্যাটিং ভারতকে
বহুবার জয় পাইয়ে দিয়েছে, বহুবার পরাজয়ের হাত থেকে রক্ষা করেছে।
প্রায় দুই দশক ভারতীয় এই ক্রিকেটার বিশ্বক্রিকেটের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে কাটিয়েছেন। টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম ১০ হাজার রানের মাইলস্টোন পার করা সুনীল গাভাস্কার পেয়েছেন পদ্মভূষণসহ অসংখ্য পুরস্কার। শচীন টেন্ডুলকারের আগে তিনিই সর্বাধিক ৩৪টি শতরান করেছিলেন টেস্ট ক্রিকেটে। অ্যালান বোর্ডার ও শচীনের আগে সর্বাধিক রান তাঁর ঝুড়িতেই ছিল। ৪৫টি অর্ধশত ও ৩৪টি শতরানসহ সুনীলের খাতায় রয়েছে ১০ হাজার ১২২ রান। সুনীল গাভাস্কার জন্মগ্রহণ করেন ভারতের মুম্বাইতে, ১০ জুলাই, ১৯৪৯ সালে। তাঁর ডাক নাম সানি। এখন তিনি নিজেই ধারাভাষ্যকার হিসেবে টেলিভিশনে আবির্ভূত হয়েছেন। বিশেষ করে ক্রিকেটের খুঁটিনাটি নিয়ে নিবন্ধ লিখে থাকেন পত্রিকায়। জীবন্ত কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কারের সন্তান রোহান গাভাস্কারও একজন ক্রিকেটার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন। যদিও বাবার মতো খ্যাতি অর্জন করতে পারেননি। ব্যক্তিজীবনে অত্যন্ত মৃদুভাষী ও দায়িত্বশীল এই ক্রিকেটার বহুবার বাংলাদেশে এসেছেন।
প্রায় দুই দশক ভারতীয় এই ক্রিকেটার বিশ্বক্রিকেটের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে কাটিয়েছেন। টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম ১০ হাজার রানের মাইলস্টোন পার করা সুনীল গাভাস্কার পেয়েছেন পদ্মভূষণসহ অসংখ্য পুরস্কার। শচীন টেন্ডুলকারের আগে তিনিই সর্বাধিক ৩৪টি শতরান করেছিলেন টেস্ট ক্রিকেটে। অ্যালান বোর্ডার ও শচীনের আগে সর্বাধিক রান তাঁর ঝুড়িতেই ছিল। ৪৫টি অর্ধশত ও ৩৪টি শতরানসহ সুনীলের খাতায় রয়েছে ১০ হাজার ১২২ রান। সুনীল গাভাস্কার জন্মগ্রহণ করেন ভারতের মুম্বাইতে, ১০ জুলাই, ১৯৪৯ সালে। তাঁর ডাক নাম সানি। এখন তিনি নিজেই ধারাভাষ্যকার হিসেবে টেলিভিশনে আবির্ভূত হয়েছেন। বিশেষ করে ক্রিকেটের খুঁটিনাটি নিয়ে নিবন্ধ লিখে থাকেন পত্রিকায়। জীবন্ত কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কারের সন্তান রোহান গাভাস্কারও একজন ক্রিকেটার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন। যদিও বাবার মতো খ্যাতি অর্জন করতে পারেননি। ব্যক্তিজীবনে অত্যন্ত মৃদুভাষী ও দায়িত্বশীল এই ক্রিকেটার বহুবার বাংলাদেশে এসেছেন।
No comments