পদ্মায় ২৪০ কোটি ডলার বিনিয়োগ প্রস্তাব চীনের
পদ্মা সেতু প্রকল্পে ২৪০ কোটি ডলার
বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে চীনের পলি টেকনোলজি করপোরেশন। তবে এতে মূল
অর্থায়ন করতে চায় দেশটির রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এক্সিম ব্যাংক।
গতকাল
মঙ্গলবার সচিবালয়ে পলি টেকনোলজি ও এক্সিম ব্যাংকের প্রতিনিধিদের সঙ্গে
বৈঠক শেষে যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
যোগাযোগমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, জিটুজি (দুই সরকারের মধ্যে) ভিত্তিতে এ
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের প্রস্তাব দিয়েছে চীনা কম্পানি। পদ্মা সেতু
প্রকল্পে চীনের এ প্রস্তাব আগেই এসেছে, এখন আনুষ্ঠানিকভাবে কথা বলা হয়েছে।
তারা এ মাসের মধ্যেই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করতে চায়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিদেশিদের সঙ্গে অর্থনৈতিক চুক্তি করে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি)। তাই চীনের এ প্রস্তাব ইআরডিতে পাঠানো হয়েছে। তারা যদি এটি গ্রহণযোগ্য মনে করে, তাহলে তা সেতু বিভাগকে জানাবে। তখন সেতু বিভাগ করণীয় ঠিক করবে।
বিশ্বব্যাংকের প্রস্তাবের চেয়ে চীনের এ প্রস্তাব ভালো কি না- এ প্রশ্নের জবাবে যোগাযোগমন্ত্রী বলেন, 'কোনোভাবেই খারাপ হবে না। বরং এটি হলে আমাদের ওপর বৈদেশিক মুদ্রার চাপ কমবে। সেতু নির্মাণের যেকোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে দেশের স্বার্থকেই অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।'
মন্ত্রী বলেন, দেশীয় অর্থের ওপর চাপ কমিয়ে বিদেশি অর্থে সেতু করতে পারলে দেশের জন্যই ভালো। নিজস্ব রিজার্ভ থেকে সেতু করতে গেলে অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন।
কবে নাগাদ সমঝোতা চুক্তি সই হবে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, এখনই বলা যাবে না। এ ছাড়া সুদের হার কী হবে সেটিও একটি বড় বিষয়।
এ ছাড়া বৈঠকে চীনের সংস্থা দুটি বাংলাদেশের বিভিন্ন অবকাঠামোগত খাতে বিনিয়োগের আগ্রহ দেখিয়েছে বলেও জানান যোগাযোগমন্ত্রী।
উল্লেখ্য, ২৯১ কোটি ডলারের পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সংস্থাটি এ প্রকল্পে দুর্নীতি চেষ্টার অভিযোগ করলে নানা টানাপড়েন শেষে তাদের না করে দেয় সরকার।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিদেশিদের সঙ্গে অর্থনৈতিক চুক্তি করে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি)। তাই চীনের এ প্রস্তাব ইআরডিতে পাঠানো হয়েছে। তারা যদি এটি গ্রহণযোগ্য মনে করে, তাহলে তা সেতু বিভাগকে জানাবে। তখন সেতু বিভাগ করণীয় ঠিক করবে।
বিশ্বব্যাংকের প্রস্তাবের চেয়ে চীনের এ প্রস্তাব ভালো কি না- এ প্রশ্নের জবাবে যোগাযোগমন্ত্রী বলেন, 'কোনোভাবেই খারাপ হবে না। বরং এটি হলে আমাদের ওপর বৈদেশিক মুদ্রার চাপ কমবে। সেতু নির্মাণের যেকোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে দেশের স্বার্থকেই অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।'
মন্ত্রী বলেন, দেশীয় অর্থের ওপর চাপ কমিয়ে বিদেশি অর্থে সেতু করতে পারলে দেশের জন্যই ভালো। নিজস্ব রিজার্ভ থেকে সেতু করতে গেলে অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন।
কবে নাগাদ সমঝোতা চুক্তি সই হবে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, এখনই বলা যাবে না। এ ছাড়া সুদের হার কী হবে সেটিও একটি বড় বিষয়।
এ ছাড়া বৈঠকে চীনের সংস্থা দুটি বাংলাদেশের বিভিন্ন অবকাঠামোগত খাতে বিনিয়োগের আগ্রহ দেখিয়েছে বলেও জানান যোগাযোগমন্ত্রী।
উল্লেখ্য, ২৯১ কোটি ডলারের পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সংস্থাটি এ প্রকল্পে দুর্নীতি চেষ্টার অভিযোগ করলে নানা টানাপড়েন শেষে তাদের না করে দেয় সরকার।
No comments