কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে ফের তালা
নিয়োগ-বাণিজ্য ও উপাচার্যের
স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদে আজ বুধবার দ্বিতীয় দিনের মতো কুমিল্লা
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) আমির হোসেন খানকে তালা দিয়ে অবরুদ্ধ করে
রেখেছে সরকার-সমর্থক শিক্ষকদের সংগঠন বঙ্গবন্ধু পরিষদ।
গতকাল উপাচার্য আমির হোসেন খানকে তাঁর কার্যালয়ে সকাল ১০টা থেকে বিকেল
পাঁচটা পর্যন্ত সাত ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা।
সহকারী প্রক্টর শামীমুল হক ও জুলহাস মিয়া ভিসির সঙ্গে কার্যালয়ে আটকা পড়েছেন। সকাল ১০টার দিকে বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি জি এম মনিরুজ্জামানের নেতৃত্বে প্রায় ৩০ জন শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের তৃতীয় তলায় উপাচার্যের দপ্তরের সামনের ফটকে তালা দেন। এরপর শিক্ষকেরা সেখানে বসে অবস্থান নেন।
বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. আইনুল হক প্রথম আলো ডটকমকে জানান, ১৩ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে শিক্ষকেরা ওই আন্দোলন করছেন। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। তিনি বলেন, উপাচার্যের একগুঁয়ে মনোভাবের কারণেই কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় একটি অকার্যকর বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হচ্ছে।
এ ব্যাপারে উপাচার্য মো. আমির হোসেন খানের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
১৩ দফা দাবিতে ৩ জুলাই থেকে বঙ্গবন্ধু পরিষদের শিক্ষকেরা এ আন্দোলন শুরু করেন। আন্দোলনের কারণে অধিকাংশ বিভাগের ক্লাস-পরীক্ষা ব্যাহত হচ্ছে।
সহকারী প্রক্টর শামীমুল হক ও জুলহাস মিয়া ভিসির সঙ্গে কার্যালয়ে আটকা পড়েছেন। সকাল ১০টার দিকে বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি জি এম মনিরুজ্জামানের নেতৃত্বে প্রায় ৩০ জন শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের তৃতীয় তলায় উপাচার্যের দপ্তরের সামনের ফটকে তালা দেন। এরপর শিক্ষকেরা সেখানে বসে অবস্থান নেন।
বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. আইনুল হক প্রথম আলো ডটকমকে জানান, ১৩ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে শিক্ষকেরা ওই আন্দোলন করছেন। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। তিনি বলেন, উপাচার্যের একগুঁয়ে মনোভাবের কারণেই কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় একটি অকার্যকর বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হচ্ছে।
এ ব্যাপারে উপাচার্য মো. আমির হোসেন খানের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
১৩ দফা দাবিতে ৩ জুলাই থেকে বঙ্গবন্ধু পরিষদের শিক্ষকেরা এ আন্দোলন শুরু করেন। আন্দোলনের কারণে অধিকাংশ বিভাগের ক্লাস-পরীক্ষা ব্যাহত হচ্ছে।
No comments