গবেষণা প্রতিবেদন-বিপন্ন পশুপাখি রক্ষায় বছরে দরকার পাঁচ হাজার কোটি ডলার
বিশ্বব্যাপী বিপন্নের তালিকায় থাকা পশুপাখি রক্ষায় বছরে পাঁচ হাজার কোটি ডলারের বরাদ্দ দরকার। প্রাণপ্রকৃতি সংরক্ষণে কর্মরত একাধিক সংস্থা ও বিশ্ববিদ্যালয় যৌথভাবে দাবি করেছে, প্রাণপ্রজাতি রক্ষায় গৃহীত বরাদ্দে ব্যাপক ঘাটতি রয়েছে।
এ ব্যাপারে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণে সরকারগুলোকে 'গুরুত্ব অনুসারে' সংরক্ষণবিষয়ক প্রকল্পগুলোয় বরাদ্দ বাড়াতে হবে। তা না হলে খরচ বাড়ার পাশাপাশি লক্ষ্য পূরণও পিছিয়ে যাবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে তারা।
সম্প্রতি বিজ্ঞানবিষয়ক সাময়িকী 'সায়েন্স'-এ প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে বিশেষজ্ঞরা দাবি করেন, জীববৈচিত্র্য ধ্বংসের পরিমাণ উল্লেখযোগ্য মাত্রায় কমিয়ে আনায় গৃহীত লক্ষ্যমাত্রায় অগ্রগতি ঘটেছে সামান্যই।
২০১০ সালে জাপানের নাগোয়ায় অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের জীববৈচিত্র্য সুরক্ষা সম্মেলনে (সিবিডি) বিলুপ্তির ঝুঁকিতে থাকা পশুপাখি ও তাদের বিচরণক্ষেত্র ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষায় পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়। সে অনুযায়ী ২০২০ সালের মধ্যে জীববৈচিত্র্য ধ্বংসের পরিমাণ উল্লেখযোগ্য মাত্রায় কমানোর ঘোষণা দেওয়া হয় তখন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিলুপ্তির ঝুঁকিতে থাকা সব প্রজাতির পশুপাখি সুরক্ষায় প্রতিবছর ব্যয় হবে ৪৭৬ কোটি ডলার। এর পাশাপাশি পশুপাখির আভাসভূমির সুরক্ষা ও ব্যবস্থাপনায় বছরে ব্যয় হবে আরো সাত হাজার ৬১০ কোটি ডলার। বিশেষজ্ঞদের দাবি, বিশ্বব্যাপী প্রতিবছর কোমল পানীয়র জন্য যত অর্থ খরচ হয়, জীববৈচিত্র্য রক্ষায় তার এক-পঞ্চমাংশ অর্থ দরকার।
গত সোমবার থেকে ভারতের হায়দরাবাদে শুরু হয়েছে ১২ দিনব্যাপী জাতিসংঘের সিবিডি সম্মেলন। এমন সময় এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো। প্রকৃতি সুরক্ষাবিষয়ক আন্তর্জাতিক ইউনিয়নের (আইইউসিএন) তৈরি 'লাল তালিকা' অনুযায়ী, জলে-স্থলের বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীর অর্ধেকই রয়েছে বিলুপ্তির হুমকির মুখে। সামুদ্রিক প্রবালের এক-তৃতীয়াংশ, স্তন্যপায়ী প্রাণীর এক-চতুর্থাংশ, গাছ-গাছালির এক-পঞ্চমাংশ এবং পাখিদের ১৩ শতাংশ বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে। সূত্র : গার্ডিয়ান, এএফপি।
সম্প্রতি বিজ্ঞানবিষয়ক সাময়িকী 'সায়েন্স'-এ প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে বিশেষজ্ঞরা দাবি করেন, জীববৈচিত্র্য ধ্বংসের পরিমাণ উল্লেখযোগ্য মাত্রায় কমিয়ে আনায় গৃহীত লক্ষ্যমাত্রায় অগ্রগতি ঘটেছে সামান্যই।
২০১০ সালে জাপানের নাগোয়ায় অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের জীববৈচিত্র্য সুরক্ষা সম্মেলনে (সিবিডি) বিলুপ্তির ঝুঁকিতে থাকা পশুপাখি ও তাদের বিচরণক্ষেত্র ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষায় পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়। সে অনুযায়ী ২০২০ সালের মধ্যে জীববৈচিত্র্য ধ্বংসের পরিমাণ উল্লেখযোগ্য মাত্রায় কমানোর ঘোষণা দেওয়া হয় তখন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিলুপ্তির ঝুঁকিতে থাকা সব প্রজাতির পশুপাখি সুরক্ষায় প্রতিবছর ব্যয় হবে ৪৭৬ কোটি ডলার। এর পাশাপাশি পশুপাখির আভাসভূমির সুরক্ষা ও ব্যবস্থাপনায় বছরে ব্যয় হবে আরো সাত হাজার ৬১০ কোটি ডলার। বিশেষজ্ঞদের দাবি, বিশ্বব্যাপী প্রতিবছর কোমল পানীয়র জন্য যত অর্থ খরচ হয়, জীববৈচিত্র্য রক্ষায় তার এক-পঞ্চমাংশ অর্থ দরকার।
গত সোমবার থেকে ভারতের হায়দরাবাদে শুরু হয়েছে ১২ দিনব্যাপী জাতিসংঘের সিবিডি সম্মেলন। এমন সময় এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো। প্রকৃতি সুরক্ষাবিষয়ক আন্তর্জাতিক ইউনিয়নের (আইইউসিএন) তৈরি 'লাল তালিকা' অনুযায়ী, জলে-স্থলের বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীর অর্ধেকই রয়েছে বিলুপ্তির হুমকির মুখে। সামুদ্রিক প্রবালের এক-তৃতীয়াংশ, স্তন্যপায়ী প্রাণীর এক-চতুর্থাংশ, গাছ-গাছালির এক-পঞ্চমাংশ এবং পাখিদের ১৩ শতাংশ বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে। সূত্র : গার্ডিয়ান, এএফপি।
No comments