খাইবার পাখতুনখোয়ায় ছয় লাখ শিশু শিক্ষাবঞ্চিত
পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের প্রায় ছয় লাখ শিশু জঙ্গি তৎপরতার কারণে এক বছর বা তারও বেশি সময় ধরে পড়াশোনা থেকে দূরে রয়েছে। গত কয়েক বছরে তালেবান জঙ্গিরা প্রদেশের বহু স্কুল ধ্বংস করে দেয়।
'দ্য স্টেট অব পাকিস্তানস চিলড্রেন ২০১১' শীর্ষক এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। সম্প্রতি প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়েছে।
শিশু অধিকার রক্ষা সংস্থা (এসপিএআরসি) নামে পাকিস্তানের একটি বেসরকারি সংগঠন গত মাসের শেষ দিকে সামগ্রিকভাবে দেশের শিশুদের পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে। সংস্থাটি জানায়, খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের ৭১০টি স্কুল জঙ্গিরা পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয় অথবা আংশিক ক্ষতিসাধন করে। এর মধ্যে মালাকন্দ জেলায় ৬১০টি স্কুল একেবারে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। প্রদেশের অন্যান্য জেলায় আরো ৭০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
সোয়াত উপত্যকায় ১২১টি স্কুল গুঁড়িয়ে দেয় জঙ্গিরা। এ উপত্যকায় জঙ্গিদের তৎপরতা ছিল দুই বছর। এই সময়ের মধ্যে ২৮০টি স্কুলের আংশিক ক্ষতিসাধন করে তারা। এ উপত্যকায়ই মালালার বাড়ি।
এই প্রতিবেদনে পুরো পাকিস্তানের চিত্র তুলে ধরতে গিয়ে বলা হয়, বর্তমানে দেশটির প্রায় আড়াই কোটি শিশু স্কুয়ে যায় না। তাদের মধ্যে অন্তত ৭০ লাখ প্রাথমিক শিক্ষা শুরু করারই সুযোগ পায়নি। তবে এর জন্য সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যাগুলোকেও অনেকাংশে দায়ী করা হয়। বন্যার কারণে স্থানীয় স্কুলগুলোতেই দুর্গতরা আশ্রয় নেয়। ফলে দীর্ঘ সময় স্কুলের কার্যক্রম বন্ধ রাখতে বাধ্য হয় সরকার। সূত্র : ডন।
শিশু অধিকার রক্ষা সংস্থা (এসপিএআরসি) নামে পাকিস্তানের একটি বেসরকারি সংগঠন গত মাসের শেষ দিকে সামগ্রিকভাবে দেশের শিশুদের পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে। সংস্থাটি জানায়, খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের ৭১০টি স্কুল জঙ্গিরা পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয় অথবা আংশিক ক্ষতিসাধন করে। এর মধ্যে মালাকন্দ জেলায় ৬১০টি স্কুল একেবারে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। প্রদেশের অন্যান্য জেলায় আরো ৭০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
সোয়াত উপত্যকায় ১২১টি স্কুল গুঁড়িয়ে দেয় জঙ্গিরা। এ উপত্যকায় জঙ্গিদের তৎপরতা ছিল দুই বছর। এই সময়ের মধ্যে ২৮০টি স্কুলের আংশিক ক্ষতিসাধন করে তারা। এ উপত্যকায়ই মালালার বাড়ি।
এই প্রতিবেদনে পুরো পাকিস্তানের চিত্র তুলে ধরতে গিয়ে বলা হয়, বর্তমানে দেশটির প্রায় আড়াই কোটি শিশু স্কুয়ে যায় না। তাদের মধ্যে অন্তত ৭০ লাখ প্রাথমিক শিক্ষা শুরু করারই সুযোগ পায়নি। তবে এর জন্য সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যাগুলোকেও অনেকাংশে দায়ী করা হয়। বন্যার কারণে স্থানীয় স্কুলগুলোতেই দুর্গতরা আশ্রয় নেয়। ফলে দীর্ঘ সময় স্কুলের কার্যক্রম বন্ধ রাখতে বাধ্য হয় সরকার। সূত্র : ডন।
No comments