শারদোৎসবের পোশাকের খোঁজে by এমিলিয়া খানম
কড়া নাড়ছে শারদোৎসব। মণ্ডপ ও প্রতিমা সাজানোর কাজও শেষ পর্যায়ে। এখন চলছে সাজ-পোশাকের প্রস্তুতি। পূজা চলে পাঁচ দিনব্যাপী—সে অনুযায়ী পোশাক নির্বাচনে সব বয়সী নারী-পুরুষ ঢুঁ মারছেন নগরের বিপণিকেন্দ্রগুলোতে। তাই বিকিকিনিও জমজমাট।
শারদোৎসব মানেই লাল-সাদার ছড়াছড়ি। তবে টি-শার্ট, পাঞ্জাবি ও মেয়েদের শাড়ি ও সালোয়ার কামিজে বিভিন্ন উজ্জ্বল রঙের প্রাধান্যই চোখে পড়ে। ঐতিহ্য ও আধুনিকতার দিকেই ছুটছেন তরুণ-তরুণী ও রমণীরা।
নগরের বিপণিবিতান, মিমি সুপার মার্কেট, আফমি প্লাজা, টেরিবাজার, ষোলশহর শপিং কমপ্লেক্সসহ বুটিক হাউসগুলোতেও বেচাকেনা জমে উঠেছে। আফমি প্লাজার দেশী দশের ব্যবস্থাপক টিটু বড়ুয়া বলেন, ‘পূজা উপলক্ষে আমাদের প্রতিটা বুটিকেই নতুন কালেকশন এসেছে। এক সপ্তাহ ধরেই চলছে জমজমাট কেনাকাটা। সব মিলিয়ে বেচাকেনা বেশ ভালো হয়েছে।’
টেরিবাজারের তৈরি পোশাক, শাড়ি ও থান কাপড়ের দোকান পরশমণিতে কথা হয় গৃহবধূ গীতা দের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘দেবীকে বরণ করতে সনাতনী সাজের সঙ্গে চাই একটু আধুনিকতার ছোঁয়া। তাই মিরপুরী কাতান, তাঁত, গরদ এগুলো দেখছি। তবে বিজয়া দশমীর শাড়িটা আরও জমকালো হবে, এখনো খুঁজছি। পছন্দ আর দাম মিললেই কিনে ফেলব।’ পরশমণির কর্ণধার মো. হোসেন বলেন, পূজা উপলক্ষে ঢাকাই জামদানিটা বেশি চলছে। আর অন্যান্য ফ্যাশনেবল শাড়ি তো রয়েছেই।
পরশমণিতে তাঁতের শাড়ি ৬০০ থেকে দুই হাজার ৫০০ টাকা, বিশালের শাড়ি ৬০০ থেকে তিন হাজার টাকা, জামদানি তিন হাজার থেকে পাঁচ হাজার টাকা, তন্তুজ ও ব্যাঙ্গালোর কাতান এক হাজার থেকে তিন হাজার টাকা এবং বেনারসি কাতান তিন থেকে ছয় হাজার টাকায় পাওয়া যাবে। সেলাই ছাড়া সুতা, নেট, স্টোনের কাজ করা লম্বা ইন্ডিয়ান ও পাকিস্তানি থ্রি-পিসের দাম পড়বে দুই থেকে আট হাজার টাকায়।
একটু এগোতেই পোশাকের দোকান মনে রেখতেও দেখা গেল ক্রেতাদের বেশ ভিড়। মনে রেখর কর্ণধার আবদুল গফুর বলেন, ‘কেনাকাটা এখন বেশ জমে উঠেছে। আমাদের মূল ক্রেতা হচ্ছে মধ্যবিত্তরা। পূজা উপলক্ষে এসেছে লেহেঙ্গা, টাঙ্গাইল, সিল্ক, তাঁত, জামদানি ও বিভিন্ন ধরনের কাজ করা জর্জেটের শাড়ি। এগুলোর দাম ৮০০ থেকে আট হাজারের মধ্যে। তবে সুতি ও হাফসিল্কের শাড়ির দাম দেড় হাজারের মধ্যে হওয়ায় এগুলোর বিক্রি বেশি।
আরেক পোশাকের দোকান মাসুমের ব্যবস্থাপক নাসির উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের এখানে বুটিকের থ্রিপিস বিক্রি হচ্ছে বেশি। এগুলোর দাম ৮০০ থেকে দুই হাজারের মধ্যে।’
মাসুমের কাতান, জামদানি, তাঁতসহ বিভিন্ন ধরনের শাড়ির দাম পড়বে এক থেকে ১০ হাজার টাকা। ছেলেদের সুতির পাঞ্জাবি, ফতুয়ার দাম পড়বে ৫০০ থেকে তিন হাজার টাকা।
এদিকে, দেওয়ানজি পুকুর পাড়ের অর্ণবে কথা হয় নাসিরাবাদ মহিলা কলেজের ছাত্রী শান্তা দেবের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘কুর্তি ও ল্যাগিংস কিনে ফেলেছি, এখন লম্বা থ্রি-পিস দেখছি।’
অর্ণবে ঘুরে দেখা যায়, এখানে দোপিয়ান শাড়ি পাঁচ থেকে ১০ হাজার, পশমিনা সিল্কের শাড়ি দুই থেকে পাঁচ হাজার ও ফেন্সি কোটা এক হাজার ২০০ থেকে পাঁচ হাজার টাকায় পাওয়া যাবে। এ ছাড়া বিভিন্ন নামে ইন্ডিয়ান সেলাই করা ও সেলাই ছাড়া থ্রি-পিস পাওয়া যাবে ২৩০ থেকে সাত হাজার টাকায়। রয়েছে শূন্য থেকে ১২ বছর পর্যন্ত বাচ্চাদের পোশাক, দাম ৩০০ থেকে ছয় হাজার পর্যন্ত।
নগরের বিপণিবিতান, মিমি সুপার মার্কেট, আফমি প্লাজা, টেরিবাজার, ষোলশহর শপিং কমপ্লেক্সসহ বুটিক হাউসগুলোতেও বেচাকেনা জমে উঠেছে। আফমি প্লাজার দেশী দশের ব্যবস্থাপক টিটু বড়ুয়া বলেন, ‘পূজা উপলক্ষে আমাদের প্রতিটা বুটিকেই নতুন কালেকশন এসেছে। এক সপ্তাহ ধরেই চলছে জমজমাট কেনাকাটা। সব মিলিয়ে বেচাকেনা বেশ ভালো হয়েছে।’
টেরিবাজারের তৈরি পোশাক, শাড়ি ও থান কাপড়ের দোকান পরশমণিতে কথা হয় গৃহবধূ গীতা দের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘দেবীকে বরণ করতে সনাতনী সাজের সঙ্গে চাই একটু আধুনিকতার ছোঁয়া। তাই মিরপুরী কাতান, তাঁত, গরদ এগুলো দেখছি। তবে বিজয়া দশমীর শাড়িটা আরও জমকালো হবে, এখনো খুঁজছি। পছন্দ আর দাম মিললেই কিনে ফেলব।’ পরশমণির কর্ণধার মো. হোসেন বলেন, পূজা উপলক্ষে ঢাকাই জামদানিটা বেশি চলছে। আর অন্যান্য ফ্যাশনেবল শাড়ি তো রয়েছেই।
পরশমণিতে তাঁতের শাড়ি ৬০০ থেকে দুই হাজার ৫০০ টাকা, বিশালের শাড়ি ৬০০ থেকে তিন হাজার টাকা, জামদানি তিন হাজার থেকে পাঁচ হাজার টাকা, তন্তুজ ও ব্যাঙ্গালোর কাতান এক হাজার থেকে তিন হাজার টাকা এবং বেনারসি কাতান তিন থেকে ছয় হাজার টাকায় পাওয়া যাবে। সেলাই ছাড়া সুতা, নেট, স্টোনের কাজ করা লম্বা ইন্ডিয়ান ও পাকিস্তানি থ্রি-পিসের দাম পড়বে দুই থেকে আট হাজার টাকায়।
একটু এগোতেই পোশাকের দোকান মনে রেখতেও দেখা গেল ক্রেতাদের বেশ ভিড়। মনে রেখর কর্ণধার আবদুল গফুর বলেন, ‘কেনাকাটা এখন বেশ জমে উঠেছে। আমাদের মূল ক্রেতা হচ্ছে মধ্যবিত্তরা। পূজা উপলক্ষে এসেছে লেহেঙ্গা, টাঙ্গাইল, সিল্ক, তাঁত, জামদানি ও বিভিন্ন ধরনের কাজ করা জর্জেটের শাড়ি। এগুলোর দাম ৮০০ থেকে আট হাজারের মধ্যে। তবে সুতি ও হাফসিল্কের শাড়ির দাম দেড় হাজারের মধ্যে হওয়ায় এগুলোর বিক্রি বেশি।
আরেক পোশাকের দোকান মাসুমের ব্যবস্থাপক নাসির উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের এখানে বুটিকের থ্রিপিস বিক্রি হচ্ছে বেশি। এগুলোর দাম ৮০০ থেকে দুই হাজারের মধ্যে।’
মাসুমের কাতান, জামদানি, তাঁতসহ বিভিন্ন ধরনের শাড়ির দাম পড়বে এক থেকে ১০ হাজার টাকা। ছেলেদের সুতির পাঞ্জাবি, ফতুয়ার দাম পড়বে ৫০০ থেকে তিন হাজার টাকা।
এদিকে, দেওয়ানজি পুকুর পাড়ের অর্ণবে কথা হয় নাসিরাবাদ মহিলা কলেজের ছাত্রী শান্তা দেবের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘কুর্তি ও ল্যাগিংস কিনে ফেলেছি, এখন লম্বা থ্রি-পিস দেখছি।’
অর্ণবে ঘুরে দেখা যায়, এখানে দোপিয়ান শাড়ি পাঁচ থেকে ১০ হাজার, পশমিনা সিল্কের শাড়ি দুই থেকে পাঁচ হাজার ও ফেন্সি কোটা এক হাজার ২০০ থেকে পাঁচ হাজার টাকায় পাওয়া যাবে। এ ছাড়া বিভিন্ন নামে ইন্ডিয়ান সেলাই করা ও সেলাই ছাড়া থ্রি-পিস পাওয়া যাবে ২৩০ থেকে সাত হাজার টাকায়। রয়েছে শূন্য থেকে ১২ বছর পর্যন্ত বাচ্চাদের পোশাক, দাম ৩০০ থেকে ছয় হাজার পর্যন্ত।
No comments