সত্যিকারের সবজান্তা-এভারেস্ট বিজয়
এডমন্ড হিলারি আর তেনজিং নোরগে এভারেস্ট জয় করেন ১৯৫৩ সালের ২৯ মে। কেউ কেউ দাবি করেন, জর্জ ম্যালোরি ও অ্যান্ড্রু আরভিং ১৯২৪ সালেই এভারেস্ট জয় করেন। অভিযানে তাঁদের মৃত্যু হওয়ায় আর নিশ্চিত হওয়া যায়নি তাঁরা সত্যিই চূড়ায় পৌঁছেছিলেন কি না।
মিন বাহাদুর ২০০৮ সালের মে মাসে এভারেস্ট জয় করেন। সে সময় তাঁর বয়স ছিল ৭৬! এটিই সবচেয়ে বেশি বয়সে এভারেস্ট জয় করার রেকর্ড (২০১১ সাল পর্যন্ত)।
সবচেয়ে কম বয়সে এভারেস্ট জয়ের রেকর্ড জর্দান রোমেরোর। এভারেস্ট শীর্ষে পা রাখার বছরে তার বয়স ছিল ১৩ (২০১১ সাল পর্যন্ত)।
এরিক ওয়েইনমেয়ার প্রথম দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী হিসেবে এভারেস্ট জয়ের রেকর্ড করেন ২০০১ সালে।
তামায়ি ওয়াতানাবে সবচেয়ে বেশি বয়সী এভারেস্ট বিজয়ী নারী। তিনি এভারেস্ট জয় করেন ৭৩ বছর বয়সে।
সবচেয়ে বেশিবার এভারেস্ট শীর্ষে পা রাখার কীর্তি আপা শেরপার। তিনি ১৯৯০-২০১১ পর্যন্ত সময়ে এভারেস্টের চূড়ায় পা রেখেছেন ২১ বার।
এভারেস্টে দুর্ঘটনার হার গেল কয়েক দশকে কমেছে উল্লেখযোগ্য হারে। ১৯৯০ সালে দুর্ঘটনার হার ছিল ৩৭ শতাংশ। ২০০৪ সালে তা নেমে আসে ৪.৪ শতাংশে। পর্বতারোহণ সরঞ্জামের অগ্রগতিই এর মূল কারণ।
ওয়াইজ জিক অবলম্বনে
সবচেয়ে কম বয়সে এভারেস্ট জয়ের রেকর্ড জর্দান রোমেরোর। এভারেস্ট শীর্ষে পা রাখার বছরে তার বয়স ছিল ১৩ (২০১১ সাল পর্যন্ত)।
এরিক ওয়েইনমেয়ার প্রথম দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী হিসেবে এভারেস্ট জয়ের রেকর্ড করেন ২০০১ সালে।
তামায়ি ওয়াতানাবে সবচেয়ে বেশি বয়সী এভারেস্ট বিজয়ী নারী। তিনি এভারেস্ট জয় করেন ৭৩ বছর বয়সে।
সবচেয়ে বেশিবার এভারেস্ট শীর্ষে পা রাখার কীর্তি আপা শেরপার। তিনি ১৯৯০-২০১১ পর্যন্ত সময়ে এভারেস্টের চূড়ায় পা রেখেছেন ২১ বার।
এভারেস্টে দুর্ঘটনার হার গেল কয়েক দশকে কমেছে উল্লেখযোগ্য হারে। ১৯৯০ সালে দুর্ঘটনার হার ছিল ৩৭ শতাংশ। ২০০৪ সালে তা নেমে আসে ৪.৪ শতাংশে। পর্বতারোহণ সরঞ্জামের অগ্রগতিই এর মূল কারণ।
ওয়াইজ জিক অবলম্বনে
No comments