রান্নায় যুগলবন্দী by সৈয়দা আখতার জাহান
অভিনয়শিল্পী বিজরী বরকতউল্লাহ আর সুরকার ও সংগীত আয়োজক শওকত আলী ইমন। স্বামী-স্ত্রী দুজনে মিলেই রান্না করেন মাঝেমধ্যে। তবে বিজরী রান্না করেন আর ইমন তাঁকে সাহায্য করেন। ঈদের দিনের বিশেষ রান্নার বেলাতেই নাকি তা-ই হবে।
নকশার জন্য নিজেদের প্রিয় খাবার রেঁধেছেন তাঁরা। রান্নাবান্নার ফাঁকে কথা হয় এই দম্পতির সঙ্গে।
অভিনয় নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও প্রতিদিন বাসায় ফিরে রান্না করেন বলে জানালেন বিজরী। সারা দিন ব্যস্ত থাকতে হয় বলে পরের দিনের রান্নাটা আগের রাতেই সেরে ফেলেন তিনি। বললেন, ‘ইমন ও আমার বাচ্চা দুজনেই আমার রান্না পছন্দ করে, তাই আমিই রাঁধি। বিভিন্ন রকম রান্না করি। তবে রেসিপি দেখে নয়, সব সময় ঝটপট করা যায় এমন রান্নাই আমার বেশি পছন্দ। নিজের আনন্দ নিয়েই রান্না করি। কখনো মনে হয়নি, এটা আমারই কাজ। এ জন্যই রান্নাবান্না বেশ উপভোগ করি। আসলে নিজের হাতে প্রিয়জনদের জন্য তাদের প্রিয় খাবার রান্না করার মজাই অন্য রকম।’
রান্নায় বিজরীর সঙ্গী হয়েছেন স্বামী শওকত আলী ইমন। ইমন বললেন, ‘আমার রান্নার দৌড় ডিম ভাজি, স্যান্ডউইচ ও কফি বানানো পর্যন্ত। তবে এখন সব ধরনের ভাজাভাজি করতে পারি। বিজরীর রান্নার হাত দারুণ। রান্নাটা শেখা হয়নি তেমনভাবে। কারণ, সব সময় বিজরী পাশে আছে তাই। আগে মা রান্না করতেন আর এখন করে বিজরী।’
বিজরী বলেন, ‘আমরা বাইরে খেতে খুব পছন্দ করি। আমার বাসায় এমন নয় যে প্রতিদিন ভাত, মাছ, মাংস, ভাজি, ভর্তা, ডাল খেতেই হবে। আমরা মাঝেমধ্যেই স্বাদবদলের জন্য বিভিন্ন ধরনের খাবার খাই। আমার মেয়ে পাস্তা খেতে পছন্দ করে, তাই মাঝেমধ্যে পাস্তা বানিয়ে দেই ওকে।’ কার কাছ থেকে রান্না শেখা? বিজরী বললেন, ‘আমার রান্না শেখা আমার শাশুড়ির কাছ থেকে। শাশুড়ির রান্নার হাত ভীষণ ভালো। তিনি যখন রান্না করতেন, পাশে থেকে সাহায্য করতাম আর দেখতাম। এভাবেই শিখেছি রান্নাটা। ইমন রান্নাটা না পারলেও আমাকে সাহায্য করে রান্না করতে।’ কথা বলতে বলতেই রান্নাটা শেষ করে ফেলেছেন দুজনে। এখন পরিবেশনের পালা। বিজরী বললেন, ‘সব সময় সব আইটেম বাসায় থাকে না। তাই যা যা থাকে, তাই দিয়ে রান্না করে ফেলি নতুন কোনো রেসিপি। ঈদের দিন আমি বাসায় নানা পদ রান্না করে অতিথি অ্যাপায়ন করতে ভীষণ পছন্দ করি।’
অভিনয় নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও প্রতিদিন বাসায় ফিরে রান্না করেন বলে জানালেন বিজরী। সারা দিন ব্যস্ত থাকতে হয় বলে পরের দিনের রান্নাটা আগের রাতেই সেরে ফেলেন তিনি। বললেন, ‘ইমন ও আমার বাচ্চা দুজনেই আমার রান্না পছন্দ করে, তাই আমিই রাঁধি। বিভিন্ন রকম রান্না করি। তবে রেসিপি দেখে নয়, সব সময় ঝটপট করা যায় এমন রান্নাই আমার বেশি পছন্দ। নিজের আনন্দ নিয়েই রান্না করি। কখনো মনে হয়নি, এটা আমারই কাজ। এ জন্যই রান্নাবান্না বেশ উপভোগ করি। আসলে নিজের হাতে প্রিয়জনদের জন্য তাদের প্রিয় খাবার রান্না করার মজাই অন্য রকম।’
রান্নায় বিজরীর সঙ্গী হয়েছেন স্বামী শওকত আলী ইমন। ইমন বললেন, ‘আমার রান্নার দৌড় ডিম ভাজি, স্যান্ডউইচ ও কফি বানানো পর্যন্ত। তবে এখন সব ধরনের ভাজাভাজি করতে পারি। বিজরীর রান্নার হাত দারুণ। রান্নাটা শেখা হয়নি তেমনভাবে। কারণ, সব সময় বিজরী পাশে আছে তাই। আগে মা রান্না করতেন আর এখন করে বিজরী।’
বিজরী বলেন, ‘আমরা বাইরে খেতে খুব পছন্দ করি। আমার বাসায় এমন নয় যে প্রতিদিন ভাত, মাছ, মাংস, ভাজি, ভর্তা, ডাল খেতেই হবে। আমরা মাঝেমধ্যেই স্বাদবদলের জন্য বিভিন্ন ধরনের খাবার খাই। আমার মেয়ে পাস্তা খেতে পছন্দ করে, তাই মাঝেমধ্যে পাস্তা বানিয়ে দেই ওকে।’ কার কাছ থেকে রান্না শেখা? বিজরী বললেন, ‘আমার রান্না শেখা আমার শাশুড়ির কাছ থেকে। শাশুড়ির রান্নার হাত ভীষণ ভালো। তিনি যখন রান্না করতেন, পাশে থেকে সাহায্য করতাম আর দেখতাম। এভাবেই শিখেছি রান্নাটা। ইমন রান্নাটা না পারলেও আমাকে সাহায্য করে রান্না করতে।’ কথা বলতে বলতেই রান্নাটা শেষ করে ফেলেছেন দুজনে। এখন পরিবেশনের পালা। বিজরী বললেন, ‘সব সময় সব আইটেম বাসায় থাকে না। তাই যা যা থাকে, তাই দিয়ে রান্না করে ফেলি নতুন কোনো রেসিপি। ঈদের দিন আমি বাসায় নানা পদ রান্না করে অতিথি অ্যাপায়ন করতে ভীষণ পছন্দ করি।’
No comments