লিঙ্গ পরিবর্তকারী জেন্না সুযোগ পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স হওয়ার by প্রীতি ওয়ারেছা
এবারের মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী আলোচিত কানাডিয়ান মডেল জেন্না তালাকোভা আইনি লড়াইয়ে জিতে গেছেন। আদালত তার পক্ষে রায় দিয়েছে। পুরুষ থেকে নারী হয়েও জেন্না সুযোগ পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স হওয়ার।
এবারের প্রতিযোগিতার চুড়ান্ত লড়াইয়ের আগেই মিস কানাডা খেতাবধারী জেন্না আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করছেন। তার এই আলোচনায় উঠে আসার কারণ হল লিঙ্গ পরিবর্তন। কাডাডিয়ান এই সুন্দরী জন্মগতভাবে পুরুষ লিঙ্গের একজন মানুষ হয়েই পৃথিবীতে এসেছিলেন। চার বছর আগে তিনি লিঙ্গ পরিবর্তন করে নিজেকে নারীতে রূপান্তরিত করেন।
২৩ বছর বয়সী মিস জেন্না তালাকোভাকে গত মাসের শেষের দিকে মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতা থেকে নিষিদ্ধ ঘোষনা করা হয়। ‘প্রতিযোগীকে অবশ্যই জন্মসূত্রে নারী লিঙ্গধারী হতে হবে’ এই বলে প্রতিযোগিতার প্রধান আয়োজক ডোনাল্ড ট্রাম্প শর্ত আরোপ করে জেনাকে প্রতিযোগিতা থেকে ছাঁটাই করা হয়। কিন্তু নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই স্নিগ্ধ সৌন্দর্য্যরে অধিকারী ও প্রতিভাময়ী জেনা ৬৫ জন প্রতিযোগীর মাঝ থেকে মিস ইউনিভার্সের ফাইনালিস্টে ওঠার গৌরব অর্জন করেন।
Jenna আগামী ১৯ মে টরোন্টোতে প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে অনুষ্ঠিত হবে। এতদূর আসার পর হঠাৎ তার বিরুদ্ধে নেওয়া এই হঠকারী সিদ্ধান্তে যারপর নাই শোকাহত হয়েছেন কানাডার ভ্যাঙ্কুলারে জন্মগ্রহণকারী সুন্দরী জেন্না। লিঙ্গ বৈষম্যের শিকার হয়ে জেন্না শেষ পর্যন্ত আইনের আশ্রয় নিতে বাধ্য হন।
জেন্না তালাকোভা তার আইনজ্ঞ গ্লোরিয়া অলরেডকে নিয়ে আইনি তৎপরতা চালান। মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতার আয়োজক ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশাল এই আয়োজনে ফেরার শর্ত হিসাবে জুড়ে দেন, ‘যদি জেন্না তানাকোভা আইনগতভাবে কানাডার বৈধ লিঙ্গ স্বীকৃতি অর্জন করতে সক্ষম হন, তবেই তিনি প্রতিযোগিতায় ফিরতে পারবেন’। আয়োজকের ছুঁড়ে দেওয়া ঢিলকে বুমেরাং হিসাবে দেখাতে জেন্না এবং তার আইনজীবি গ্লোরিয়া।
আদালতে গ্লোরিয়া প্রমাণ করেন আইনগতভাবে বার্থ সার্টিফিকেট, পাসপোর্ট এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স সবকিছুতেই জেন্না একজন প্রকৃত নারী। গতকাল ৩ এপ্রিল জেন্না প্রতিযোগিতায় ফেরার রায় পান। আইনি লড়াইয়ে সফল হয়ে ভীষণ উল্লাসিত জেনা তালাকোভা এখন স্বপ্ন দেখেন প্রতিযোগিতার সেরা মুকুটটি অধিকার করার।
ভ্যাঙ্কুভার সুন্দরী মডেল জেন্না তালাকোভা ১৯ নভেম্বর ২০১০ সালে থাইল্যান্ডের পাতায়াতে অনুষ্ঠিত মিস টিফানি ইউনিভার্স প্রতিযোগিতাতেও অংশ নিয়েছিলেন। প্রায় ১৫ টি দেশের পরিবর্তিত লিঙ্গের নারী প্রতিযোগীদের নিয়ে মিস টিফানি ইউনিভার্স প্রতিযোগিতাটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
২৩ বছর বয়সী মিস জেন্না তালাকোভাকে গত মাসের শেষের দিকে মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতা থেকে নিষিদ্ধ ঘোষনা করা হয়। ‘প্রতিযোগীকে অবশ্যই জন্মসূত্রে নারী লিঙ্গধারী হতে হবে’ এই বলে প্রতিযোগিতার প্রধান আয়োজক ডোনাল্ড ট্রাম্প শর্ত আরোপ করে জেনাকে প্রতিযোগিতা থেকে ছাঁটাই করা হয়। কিন্তু নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই স্নিগ্ধ সৌন্দর্য্যরে অধিকারী ও প্রতিভাময়ী জেনা ৬৫ জন প্রতিযোগীর মাঝ থেকে মিস ইউনিভার্সের ফাইনালিস্টে ওঠার গৌরব অর্জন করেন।
Jenna আগামী ১৯ মে টরোন্টোতে প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে অনুষ্ঠিত হবে। এতদূর আসার পর হঠাৎ তার বিরুদ্ধে নেওয়া এই হঠকারী সিদ্ধান্তে যারপর নাই শোকাহত হয়েছেন কানাডার ভ্যাঙ্কুলারে জন্মগ্রহণকারী সুন্দরী জেন্না। লিঙ্গ বৈষম্যের শিকার হয়ে জেন্না শেষ পর্যন্ত আইনের আশ্রয় নিতে বাধ্য হন।
জেন্না তালাকোভা তার আইনজ্ঞ গ্লোরিয়া অলরেডকে নিয়ে আইনি তৎপরতা চালান। মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতার আয়োজক ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশাল এই আয়োজনে ফেরার শর্ত হিসাবে জুড়ে দেন, ‘যদি জেন্না তানাকোভা আইনগতভাবে কানাডার বৈধ লিঙ্গ স্বীকৃতি অর্জন করতে সক্ষম হন, তবেই তিনি প্রতিযোগিতায় ফিরতে পারবেন’। আয়োজকের ছুঁড়ে দেওয়া ঢিলকে বুমেরাং হিসাবে দেখাতে জেন্না এবং তার আইনজীবি গ্লোরিয়া।
আদালতে গ্লোরিয়া প্রমাণ করেন আইনগতভাবে বার্থ সার্টিফিকেট, পাসপোর্ট এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স সবকিছুতেই জেন্না একজন প্রকৃত নারী। গতকাল ৩ এপ্রিল জেন্না প্রতিযোগিতায় ফেরার রায় পান। আইনি লড়াইয়ে সফল হয়ে ভীষণ উল্লাসিত জেনা তালাকোভা এখন স্বপ্ন দেখেন প্রতিযোগিতার সেরা মুকুটটি অধিকার করার।
ভ্যাঙ্কুভার সুন্দরী মডেল জেন্না তালাকোভা ১৯ নভেম্বর ২০১০ সালে থাইল্যান্ডের পাতায়াতে অনুষ্ঠিত মিস টিফানি ইউনিভার্স প্রতিযোগিতাতেও অংশ নিয়েছিলেন। প্রায় ১৫ টি দেশের পরিবর্তিত লিঙ্গের নারী প্রতিযোগীদের নিয়ে মিস টিফানি ইউনিভার্স প্রতিযোগিতাটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
No comments