ট্রাইব্যুনালের গ্রেপ্তারের নির্দেশ-'পালালেন' বাচ্চু রাজাকার
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত বাচ্চু রাজাকার পালিয়ে গেছেন। ঢাকা ও ফরিদপুরে টানা দেড় বছর গোয়েন্দা নজরদারিতে থাকা আবুল কালাম আজাদ ওরফে বাচ্চু রাজাকার গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর উত্তরখান মাস্টারপাড়ার বাড়ি থেকে পালিয়ে গেছেন বলে পুলিশ দাবি করেছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বাচ্চু রাজাকারকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়ার মুহূর্তে রহস্যজনক এই 'পলায়ন ঘটনা' প্রশ্নবিদ্ধ করেছে গোয়েন্দাদের কর্মকাণ্ডকে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি বিশেষ দল গতকাল বিকেলে ৩টায় রাজধানীর উত্তরখানে আজাদ ভিলায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে খুঁজে না পাওয়ার কথা জানায়।
অন্যদিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন গতকাল বিকেলে ওয়ারী থানার উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের বলেন, ট্রাইব্যুনালের আদেশ ও নির্দেশনার কপি পুলিশ এখনো হাতে পায়নি। কপি পাওয়ার পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
একাত্তরে স্বাধীনতাযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে 'বাচ্চু রাজাকার' নামে পরিচিত ফরিদপুরের মাওলানা আবুল কালাম আজাদকে যত দ্রুত সম্ভব গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে তাঁকে গ্রেপ্তারের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ট্রাইব্যুনালে হাজির করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনারের প্রতি এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্দেশ পাওয়ার পরপরই পুলিশের পক্ষ থেকে গ্রেপ্তার অভিযান শুরু হয়।
বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবীরের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গতকাল এই আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনালের অন্য দুই বিচারক হলেন বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও শাহিনুর ইসলাম। আদেশে বলা হয়, প্রসিকিউশন মাওলানা আবুল কালাম আজাদকে গ্রেপ্তারের আদেশ চেয়ে যে আবেদন করেছে তার যৌক্তিকতা রয়েছে। এ ছাড়া বাচ্চু রাজাকারের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের সব অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে জমা দিতে রাষ্ট্রপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গত ২৫ মার্চ রাষ্ট্রপক্ষ মাওলানা আজাদকে গ্রেপ্তারের আবেদন জানায়। সোমবার রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের ওপর ট্রাইব্যুনালে শুনানি হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের অভিযোগ, আবুল কালাম আজাদ মুক্তিযুদ্ধের সময় ফরিদপুরের বোয়ালমারী, নগরকান্দা, মধুখালী, কামারখালী, সালথাসহ বেশ কয়েকটি এলাকায় হত্যা, অগ্নিসংযোগ, লুণ্ঠন, ধর্ষণসহ একাধিক মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছেন। একসময়ের ইসলামী ছাত্রসংঘ ও জামায়াত নেতা আবুল কালাম আজাদ ওরফে বাচ্চু রাজাকার মুক্তিযুদ্ধকালীন ফরিদপুরে আল-বদর বাহিনীর দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৭১ সালের ২১ এপ্রিল পাকিস্তানি বাহিনী ফরিদপুরে আসার পর তিনি ফরিদপুর শহরে রাজাকার ক্যাম্প স্থাপন করেন। পাকিস্তানি মেজর আকরাম কুরেশীকে তিনি সার্বক্ষণিক সহায়তা দিতেন। ওই সময় ফরিদপুর স্টেডিয়ামে নিরীহ লোকজনদের ধরে এনে মাটিচাপা দেওয়ার সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে বাচ্চু রাজাকারের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া তিনি ফরিদপুর শহরের হীর লাল মোক্তারের বাড়ি দখল করে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন করেন। যজ্ঞেশ্বর সাহাসহ ৯ জনকে হত্যার সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
মাওলানা আজাদকে গ্রেপ্তারের জন্য গত ২৫ মার্চ রাষ্ট্রপক্ষ দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালে আবেদন করে। ট্রাইব্যুনাল সেদিন এক আদেশে ২ এপ্রিলের মধ্যে তাঁর বিষয়ে তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিল করতে তদন্ত সংস্থাকে নির্দেশ দেন। এ নির্দেশে সোমবার তদন্ত সংস্থার দেওয়া প্রতিবেদন রাষ্ট্রপক্ষ ট্রাইব্যুনালে দাখিল করে। এর পরই ট্রাইব্যুনাল তাঁকে গ্রেপ্তার ও হাজির করার নির্দেশনা দেন।
আজাদ ভিলায় ব্যর্থ অভিযান
ট্রাইব্যুনাল গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়ার পর পুলিশ আবুল কালাম আজাদকে ধরতে গতকাল রাজধানীর উত্তরখানে আজাদ ভিলায় অভিযান চালায়। অভিযান পরিচালনাকারী ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সিনিয়র সহকারী কমিশনার সুনন্দা রায় জানান, বাচ্চু রাজাকারকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। বাসা থেকে জানানো হয়েছে তিনি ভোর সাড়ে ৩টার দিকে বাসা থেকে বেরিয়ে গেছেন। তিনি এখন পরোয়ানাভুক্ত ফেরারি আসামি। তাঁকে ধরার জন্য অভিযান অব্যাহত থাকবে। দেশের প্রতিটি থানায় তাঁর ছবিসহ পরোয়ানার কপি পাঠানো হবে।
গোয়েন্দা নজরদারির মাঝে তিনি কিভাবে পালালেন- এমন প্রশ্নের জবাবে সুনন্দা বলেন, 'যেহেতু তাঁর নামে আগে ওয়ারেন্ট ছিল না, সেহেতু কঠোরভাবে নজরদারি করা হয়নি। একটু দুর্বলতা ছিল এটা স্বীকার করতে হবে। সে জন্য হয়তো পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।'
বাচ্চু রাজাকারের মেয়ে তামানিয়া জান্নাত জানান, সোমবার রাতে আবুল কালাম আজাদ নিজ বাড়িতেই ছিলেন। তাহাজ্জুদ নামাজ শেষে ভোরে তিনি বাসা থেকে বেরিয়ে যান। প্রতিদিন তিনি ফজরের নামাজ মসজিদে পড়ে বাসায় ফেরেন। এরপর ৭টা-৮টা পর্যন্ত বিশ্রাম নেন। তবে সকাল ৮টা পর্যন্ত তিনি বাসায় না ফেরায় তাঁর দুই ছেলে তাঁকে খুঁজতে বের হন। কিন্তু তাঁকে পাওয়া যায়নি।
পুলিশের অভিযানের সময় বাসায় বাচ্চু রাজাকারের স্ত্রী, মেয়ে ও ছেলের স্ত্রী ছিলেন।
উত্তরখানের ১৮৯/৬ চানপাড়ার চারতলাবিশিষ্ট 'আজাদ ভিলা' ছাড়াও বাচ্চু রাজাকারের অন্যত্র বাড়ি রয়েছে বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে। এর আগে তিনি ফরিদপুরে গ্রামের বাড়িতে দীর্ঘদিন পুলিশি নজরদারিতে বসবাস করেন। ঢাকায় উত্তরখানের বাড়িতে কিছুদিন আগে অবস্থান নিলে সেখানেও গোয়েন্দারা নজরদারি শুরু করেন। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরুর মুহূর্ত থেকে বাচ্চু রাজাকারের গ্রেপ্তার সম্ভাবনা আলোচিত হয়ে আসছিল। পুলিশের পক্ষ থেকে বরাবরই বলা হচ্ছিল, 'তিনি নজরদারিতে আছেন'। আইনি প্রক্রিয়া শেষে গতকাল পরোয়ানা জারির মুহূর্তেই তাঁর উধাও হয়ে যাওয়ার ঘটনা অনেককে বিস্মিত করেছে।
ডিএমপির অতিরিক্ত উপকমিশনার (জনসংযোগ) মাসুদুর রহমান জানান, আদালতের নির্দেশনা মেনেই পুলিশ কাজ করবে। তাঁকে গ্রেপ্তারে অন্য স্থানগুলোতে অভিযান চলছে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি বিশেষ দল গতকাল বিকেলে ৩টায় রাজধানীর উত্তরখানে আজাদ ভিলায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে খুঁজে না পাওয়ার কথা জানায়।
অন্যদিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন গতকাল বিকেলে ওয়ারী থানার উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের বলেন, ট্রাইব্যুনালের আদেশ ও নির্দেশনার কপি পুলিশ এখনো হাতে পায়নি। কপি পাওয়ার পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
একাত্তরে স্বাধীনতাযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে 'বাচ্চু রাজাকার' নামে পরিচিত ফরিদপুরের মাওলানা আবুল কালাম আজাদকে যত দ্রুত সম্ভব গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে তাঁকে গ্রেপ্তারের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ট্রাইব্যুনালে হাজির করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনারের প্রতি এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্দেশ পাওয়ার পরপরই পুলিশের পক্ষ থেকে গ্রেপ্তার অভিযান শুরু হয়।
বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবীরের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গতকাল এই আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনালের অন্য দুই বিচারক হলেন বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও শাহিনুর ইসলাম। আদেশে বলা হয়, প্রসিকিউশন মাওলানা আবুল কালাম আজাদকে গ্রেপ্তারের আদেশ চেয়ে যে আবেদন করেছে তার যৌক্তিকতা রয়েছে। এ ছাড়া বাচ্চু রাজাকারের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের সব অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে জমা দিতে রাষ্ট্রপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গত ২৫ মার্চ রাষ্ট্রপক্ষ মাওলানা আজাদকে গ্রেপ্তারের আবেদন জানায়। সোমবার রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের ওপর ট্রাইব্যুনালে শুনানি হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের অভিযোগ, আবুল কালাম আজাদ মুক্তিযুদ্ধের সময় ফরিদপুরের বোয়ালমারী, নগরকান্দা, মধুখালী, কামারখালী, সালথাসহ বেশ কয়েকটি এলাকায় হত্যা, অগ্নিসংযোগ, লুণ্ঠন, ধর্ষণসহ একাধিক মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছেন। একসময়ের ইসলামী ছাত্রসংঘ ও জামায়াত নেতা আবুল কালাম আজাদ ওরফে বাচ্চু রাজাকার মুক্তিযুদ্ধকালীন ফরিদপুরে আল-বদর বাহিনীর দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৭১ সালের ২১ এপ্রিল পাকিস্তানি বাহিনী ফরিদপুরে আসার পর তিনি ফরিদপুর শহরে রাজাকার ক্যাম্প স্থাপন করেন। পাকিস্তানি মেজর আকরাম কুরেশীকে তিনি সার্বক্ষণিক সহায়তা দিতেন। ওই সময় ফরিদপুর স্টেডিয়ামে নিরীহ লোকজনদের ধরে এনে মাটিচাপা দেওয়ার সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে বাচ্চু রাজাকারের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া তিনি ফরিদপুর শহরের হীর লাল মোক্তারের বাড়ি দখল করে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন করেন। যজ্ঞেশ্বর সাহাসহ ৯ জনকে হত্যার সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
মাওলানা আজাদকে গ্রেপ্তারের জন্য গত ২৫ মার্চ রাষ্ট্রপক্ষ দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালে আবেদন করে। ট্রাইব্যুনাল সেদিন এক আদেশে ২ এপ্রিলের মধ্যে তাঁর বিষয়ে তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিল করতে তদন্ত সংস্থাকে নির্দেশ দেন। এ নির্দেশে সোমবার তদন্ত সংস্থার দেওয়া প্রতিবেদন রাষ্ট্রপক্ষ ট্রাইব্যুনালে দাখিল করে। এর পরই ট্রাইব্যুনাল তাঁকে গ্রেপ্তার ও হাজির করার নির্দেশনা দেন।
আজাদ ভিলায় ব্যর্থ অভিযান
ট্রাইব্যুনাল গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়ার পর পুলিশ আবুল কালাম আজাদকে ধরতে গতকাল রাজধানীর উত্তরখানে আজাদ ভিলায় অভিযান চালায়। অভিযান পরিচালনাকারী ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সিনিয়র সহকারী কমিশনার সুনন্দা রায় জানান, বাচ্চু রাজাকারকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। বাসা থেকে জানানো হয়েছে তিনি ভোর সাড়ে ৩টার দিকে বাসা থেকে বেরিয়ে গেছেন। তিনি এখন পরোয়ানাভুক্ত ফেরারি আসামি। তাঁকে ধরার জন্য অভিযান অব্যাহত থাকবে। দেশের প্রতিটি থানায় তাঁর ছবিসহ পরোয়ানার কপি পাঠানো হবে।
গোয়েন্দা নজরদারির মাঝে তিনি কিভাবে পালালেন- এমন প্রশ্নের জবাবে সুনন্দা বলেন, 'যেহেতু তাঁর নামে আগে ওয়ারেন্ট ছিল না, সেহেতু কঠোরভাবে নজরদারি করা হয়নি। একটু দুর্বলতা ছিল এটা স্বীকার করতে হবে। সে জন্য হয়তো পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।'
বাচ্চু রাজাকারের মেয়ে তামানিয়া জান্নাত জানান, সোমবার রাতে আবুল কালাম আজাদ নিজ বাড়িতেই ছিলেন। তাহাজ্জুদ নামাজ শেষে ভোরে তিনি বাসা থেকে বেরিয়ে যান। প্রতিদিন তিনি ফজরের নামাজ মসজিদে পড়ে বাসায় ফেরেন। এরপর ৭টা-৮টা পর্যন্ত বিশ্রাম নেন। তবে সকাল ৮টা পর্যন্ত তিনি বাসায় না ফেরায় তাঁর দুই ছেলে তাঁকে খুঁজতে বের হন। কিন্তু তাঁকে পাওয়া যায়নি।
পুলিশের অভিযানের সময় বাসায় বাচ্চু রাজাকারের স্ত্রী, মেয়ে ও ছেলের স্ত্রী ছিলেন।
উত্তরখানের ১৮৯/৬ চানপাড়ার চারতলাবিশিষ্ট 'আজাদ ভিলা' ছাড়াও বাচ্চু রাজাকারের অন্যত্র বাড়ি রয়েছে বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে। এর আগে তিনি ফরিদপুরে গ্রামের বাড়িতে দীর্ঘদিন পুলিশি নজরদারিতে বসবাস করেন। ঢাকায় উত্তরখানের বাড়িতে কিছুদিন আগে অবস্থান নিলে সেখানেও গোয়েন্দারা নজরদারি শুরু করেন। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরুর মুহূর্ত থেকে বাচ্চু রাজাকারের গ্রেপ্তার সম্ভাবনা আলোচিত হয়ে আসছিল। পুলিশের পক্ষ থেকে বরাবরই বলা হচ্ছিল, 'তিনি নজরদারিতে আছেন'। আইনি প্রক্রিয়া শেষে গতকাল পরোয়ানা জারির মুহূর্তেই তাঁর উধাও হয়ে যাওয়ার ঘটনা অনেককে বিস্মিত করেছে।
ডিএমপির অতিরিক্ত উপকমিশনার (জনসংযোগ) মাসুদুর রহমান জানান, আদালতের নির্দেশনা মেনেই পুলিশ কাজ করবে। তাঁকে গ্রেপ্তারে অন্য স্থানগুলোতে অভিযান চলছে।
No comments