আন্তবিজনেস স্কুল ব্র্যান্ডউটজ ২০১২-নামে যার পরিচয় by ফারিবা তাবাসসুম
৩০ মার্চ র্যাডিসন হোটেলের উৎসব হলে পিনপতন নিস্তব্ধতা, সবার মনে টান টান উত্তেজনা, কী হবে? বিচারকেরা বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করার জন্য প্রস্তুত। একে একে দ্বিতীয় রানারআপ, প্রথম রানারআপের নাম ঘোষণা করা হয়ে গেল। কিন্তু চ্যাম্পিয়ন দলের নাম ঘোষণা করতে গিয়ে বিচারকেরা একটু থমকে গেলেন।
কারণ, যাঁদের নাম নেই, তাঁদের তাঁরা কী নামে ডাকবেন! এভাবেই নিজেদের বিজয়ের শুভক্ষণটির ব্যাখ্যা করলেন ব্র্যান্ডউটজ-২০১২-এর চ্যাম্পিয়ন ‘টিম আনটাইটেল’-এর দলনেতা নুসরাত শারমীন।
৩০ মার্চ ঢাকার র্যাডিসন হোটেলের উৎসব হলে আন্তবিজনেস স্কুল প্রতিযোগিতা আইবিএ-রবি ব্র্যান্ডউটজ-২০১২-এর ফইনাল অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ এই প্রতিযোগিতার ফাইনাল রাউন্ডে পাঁচটি দলকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (আইবিএ) শেষ বর্ষের তিন শিক্ষার্থী নুসরাত শারমিন, উপমা দত্ত ও রিশাদ হাবিবের দলটি। প্রথম রানারআপ হয়েছে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফয়সাল জামান, তাতনুভা আয়শা ও শাহ জুনায়েদের মেগা মাইন্ডস এবং দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রোফেশনালের (বিইউপি) অনিক সিনহা, ফারিয়া হক ও আসিফ হোসেনের ওশেন থ্রি।
১৬ মার্চ প্রথম রাউন্ড, ১৭ মার্চ দ্বিতীয় রাউন্ড, ২৩ মার্চ তৃতীয় রাউন্ডে বিজয়ী হয়ে শীর্ষ ছয়ে স্থান করে নেয় টিম আনটাইটেল। শুরুটা খুব ভালো ছিল না এই দলের। দ্বিতীয় রাউন্ডে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে পরবর্তী রাউন্ডে উঠলেও তৃতীয় রাউন্ড থেকে আর তাদের পিছু তাকাতে হয়নি। প্রথম স্থান অধিকার করেই তারা চূড়ান্ত রাউন্ডে উত্তীর্ণ হয়।
চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্য উপমা দত্ত জানান, ‘প্রথম দিকের কয়েকটা রাউন্ড পার করার মধ্য দিয়ে আমরা অন্যান্য গ্রুপ থেকে এবং বিচারকদের মন্তব্য থেকেও অনেক কিছু শিখেছি। কীভাবে আরও ভালো করা যায়, সেই ধারণাও পেয়েছি।’
ফাইনালের ছয়টি গ্রুপের জন্য নির্ধারিত বিষয়ে
এই প্রতিযোগিতার প্রতিটি রাউন্ডেই একধরনের চ্যালেঞ্জ ছিল—জানালেন রিশাদ হাবীব।
এ ধরনের প্রতিযোগিতা থেকে প্রাপ্তিটা কী জানতে চাইলে নুসরাত শারমীন জানান, পণ্যের ব্র্যান্ডিং ও মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে অনেক কিছু শিখতে পেরেছেন। বিশেষ করে ফাইনাল রাউন্ডে পরিবেশ নিয়ে কাজ করতে গিয়ে তাঁদের ১৫-৩০ বছর বয়সী শহুরে মানুষগুলোকে নিয়ে ভাবতে হয়েছে এবং সেই সঙ্গে কীভাবে পানি, গ্যাস ও বিদ্যুতের অপচয় রোধ করা যায়, তাও তাঁরা বুঝতে পেরেছেন।
এই আয়োজনের চ্যাম্পিয়ন দল এক লাখ টাকা, প্রথম রানারআপ দল ৫০ হাজার টাকা এবং দ্বিতীয় রানারআপ দল পেয়েছে ২৫ হাজার টাকার নগদ পুরস্কার।
এই আয়োজন সম্পর্কে আইবিএ কমিউনিকেশন ক্লাবের প্রেসিডেন্ট আলিফা তাসনিম বলেন, ‘আইবিএ নামটি ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগগুলোর মধ্যে একটি বড় নাম—একটি ব্র্যান্ড। ২০০৮ সাল থেকে আইবিএ ব্র্যান্ডউইটজের সুনাম আর উচ্চমান এর আয়োজনের দক্ষতার মধ্য দিয়ে অর্জিত হয়েছে। এ রকম প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা যেমন কৃতিত্বের, তেমনি এটি আয়োজন করাও একটি শিক্ষণীয় ব্যাপার। আয়োজনের বিভিন্ন স্তরে জড়িত শিক্ষার্থী বন্ধুদের ধন্যবাদ এবং শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের কৃতজ্ঞতা জানাই।’
৩০ মার্চ ঢাকার র্যাডিসন হোটেলের উৎসব হলে আন্তবিজনেস স্কুল প্রতিযোগিতা আইবিএ-রবি ব্র্যান্ডউটজ-২০১২-এর ফইনাল অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ এই প্রতিযোগিতার ফাইনাল রাউন্ডে পাঁচটি দলকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (আইবিএ) শেষ বর্ষের তিন শিক্ষার্থী নুসরাত শারমিন, উপমা দত্ত ও রিশাদ হাবিবের দলটি। প্রথম রানারআপ হয়েছে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফয়সাল জামান, তাতনুভা আয়শা ও শাহ জুনায়েদের মেগা মাইন্ডস এবং দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রোফেশনালের (বিইউপি) অনিক সিনহা, ফারিয়া হক ও আসিফ হোসেনের ওশেন থ্রি।
১৬ মার্চ প্রথম রাউন্ড, ১৭ মার্চ দ্বিতীয় রাউন্ড, ২৩ মার্চ তৃতীয় রাউন্ডে বিজয়ী হয়ে শীর্ষ ছয়ে স্থান করে নেয় টিম আনটাইটেল। শুরুটা খুব ভালো ছিল না এই দলের। দ্বিতীয় রাউন্ডে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে পরবর্তী রাউন্ডে উঠলেও তৃতীয় রাউন্ড থেকে আর তাদের পিছু তাকাতে হয়নি। প্রথম স্থান অধিকার করেই তারা চূড়ান্ত রাউন্ডে উত্তীর্ণ হয়।
চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্য উপমা দত্ত জানান, ‘প্রথম দিকের কয়েকটা রাউন্ড পার করার মধ্য দিয়ে আমরা অন্যান্য গ্রুপ থেকে এবং বিচারকদের মন্তব্য থেকেও অনেক কিছু শিখেছি। কীভাবে আরও ভালো করা যায়, সেই ধারণাও পেয়েছি।’
ফাইনালের ছয়টি গ্রুপের জন্য নির্ধারিত বিষয়ে
এই প্রতিযোগিতার প্রতিটি রাউন্ডেই একধরনের চ্যালেঞ্জ ছিল—জানালেন রিশাদ হাবীব।
এ ধরনের প্রতিযোগিতা থেকে প্রাপ্তিটা কী জানতে চাইলে নুসরাত শারমীন জানান, পণ্যের ব্র্যান্ডিং ও মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে অনেক কিছু শিখতে পেরেছেন। বিশেষ করে ফাইনাল রাউন্ডে পরিবেশ নিয়ে কাজ করতে গিয়ে তাঁদের ১৫-৩০ বছর বয়সী শহুরে মানুষগুলোকে নিয়ে ভাবতে হয়েছে এবং সেই সঙ্গে কীভাবে পানি, গ্যাস ও বিদ্যুতের অপচয় রোধ করা যায়, তাও তাঁরা বুঝতে পেরেছেন।
এই আয়োজনের চ্যাম্পিয়ন দল এক লাখ টাকা, প্রথম রানারআপ দল ৫০ হাজার টাকা এবং দ্বিতীয় রানারআপ দল পেয়েছে ২৫ হাজার টাকার নগদ পুরস্কার।
এই আয়োজন সম্পর্কে আইবিএ কমিউনিকেশন ক্লাবের প্রেসিডেন্ট আলিফা তাসনিম বলেন, ‘আইবিএ নামটি ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগগুলোর মধ্যে একটি বড় নাম—একটি ব্র্যান্ড। ২০০৮ সাল থেকে আইবিএ ব্র্যান্ডউইটজের সুনাম আর উচ্চমান এর আয়োজনের দক্ষতার মধ্য দিয়ে অর্জিত হয়েছে। এ রকম প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা যেমন কৃতিত্বের, তেমনি এটি আয়োজন করাও একটি শিক্ষণীয় ব্যাপার। আয়োজনের বিভিন্ন স্তরে জড়িত শিক্ষার্থী বন্ধুদের ধন্যবাদ এবং শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের কৃতজ্ঞতা জানাই।’
No comments