শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে বৃত্তি ও ক্রেডিট ট্রান্সফারের সুযোগ by জাবেদ ইকবাল
আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যেই ইবাইস ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠা। ১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হলেও অল্প সময়ের মধ্যেই এটি পূর্ণাঙ্গ ইউনিভার্সিটির মর্যাদা লাভ করে। বর্তমানে ঢাকার প্রাণকেন্দ্র ধানমণ্ডিতে ৩টি ক্যাম্পাসে এর কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। দক্ষ পরিচালনা পর্ষদ, উপযুক্ত প্রশাসনিক ব্যবস্থা এবং শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীর অক্লান্ত চেষ্টায় এটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে নিজের অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদ
থেকে পাস করা গ্র্যাজুয়েট ও মাস্টার্স ডিগ্রিধারীরা দেশ-বিদেশে চাকরি এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখছেন।
জাতিসংঘ, দূতাবাস, এইচএসবিসি এবং সেভ দ্য চিলড্রেনের মতো আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে এ ইউনিভার্সিটি থেকে পাস করা গ্র্যাজুয়েটরা কাজ করছেন। মোট কথা, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ ইউনিভার্সিটির গ্র্যাজুয়েটরা নিয়োজিত আছেন। তা সম্ভব হয়েছে এখানকার অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলীর ঐকান্তিক চেষ্টার ফলেই। শিক্ষার অনুকূল পরিবেশ, অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলীর তত্ত্বাবধান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষ ও সিনিয়র অধ্যাপকদের পরিচালনায় শিক্ষার্থীদের কাছে ইবাইস ইউনিভার্সিটি বেশ পরিচিত একটি নাম হয়ে উঠেছে। আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন কারিকুলাম, পাঠদান পদ্ধতি এ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জনিয়ারিং, বিএ (ইংরেজি), এমএ (ইংরেজি), বিবিএ, এমবিএ, এক্সিকিউটিভ এমবিএ, এমবিএ ইন ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট, বিএ ইন ট্যুরিজম অ্যান্ড হোটেল ম্যানেজমেন্টসহ আরও কয়েকটি বিষয়ে পড়ার সুযোগ আছে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে।
উন্নতমানের শিক্ষা পদ্ধতির অপূর্ব সমন্বয়ের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তির চাহিদা পূরণই ইবাইসের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। ব্যবসা প্রশাসন অনুষদের ক্ষেত্রে আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষা ব্যবস্থার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে এখানে শিক্ষা কারিকুলাম চালু করা হয়েছে। এ ইউনিভার্সিটিতে আন্ডারগ্র্যাজুয়েটদের জন্য ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ প্রফিসিয়েন্সি কোর্স বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের আধুনিক
শিক্ষায় শিক্ষিত করতে বিশ্ববিদ্যালয়টি অনন্য ভূমিকা রাখছে।
তাদের ক্ষেত্রে অপেক্ষাকৃত কম টিউশন ফি নেওয়া হয় এবং মেধাবীদের উচ্চ শিক্ষা লাভের জন্য রয়েছে বিভিন্ন বৃত্তির ব্যবস্থা। তাছাড়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও উপজাতীয় শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ ছাড়ের ব্যবস্থা আছে।
সিটি ইউনিভার্সিটি নিউইয়র্ক, নর্থ ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি বোস্টন, বার্কলে কলেজ নিউইয়র্ক, সেন্ট্রাল কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অস্ট্রেলিয়ার মতো নামি-দামি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ক্রেডিট ট্রান্সফারের সুযোগ রয়েছে। ফলে সহজেই যে কেউ উচ্চ শিক্ষার জন্য এসব নামকরা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করতে পারেন। এ ছাড়া কানাডা, থাইল্যান্ড, সাইপ্রাস, আয়ারল্যান্ডের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে একাডেমিক সহযোগিতার ব্যবস্থা আছে। মোট কথা, আধুনিক সুযোগ-সুবিধা রাখা হয়েছে ইবাইস ইউনিভার্সিটিতে। এখানকার আরও উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এর উপাচার্য এবং বোর্ড অব গভর্নরসে যারা আছেন তারা বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও শিক্ষানুরাগী। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে আছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দকার রেজাউর রহমান। ইবাইস ইউনিভার্সিটি সাধারণত তিনটি সেশনে ভর্তি করে থাকে।
যোগাযোগ : হাউস-২১/এ, রোড-১৬ (নতুন) পুরাতন ২৭, ধানমণ্ডি, ঢাকা,
ফোন_ ৯১২১৯২৭, ০১৭৩৩৭১৮৩৭৭।
জাতিসংঘ, দূতাবাস, এইচএসবিসি এবং সেভ দ্য চিলড্রেনের মতো আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে এ ইউনিভার্সিটি থেকে পাস করা গ্র্যাজুয়েটরা কাজ করছেন। মোট কথা, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ ইউনিভার্সিটির গ্র্যাজুয়েটরা নিয়োজিত আছেন। তা সম্ভব হয়েছে এখানকার অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলীর ঐকান্তিক চেষ্টার ফলেই। শিক্ষার অনুকূল পরিবেশ, অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলীর তত্ত্বাবধান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষ ও সিনিয়র অধ্যাপকদের পরিচালনায় শিক্ষার্থীদের কাছে ইবাইস ইউনিভার্সিটি বেশ পরিচিত একটি নাম হয়ে উঠেছে। আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন কারিকুলাম, পাঠদান পদ্ধতি এ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জনিয়ারিং, বিএ (ইংরেজি), এমএ (ইংরেজি), বিবিএ, এমবিএ, এক্সিকিউটিভ এমবিএ, এমবিএ ইন ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট, বিএ ইন ট্যুরিজম অ্যান্ড হোটেল ম্যানেজমেন্টসহ আরও কয়েকটি বিষয়ে পড়ার সুযোগ আছে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে।
উন্নতমানের শিক্ষা পদ্ধতির অপূর্ব সমন্বয়ের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তির চাহিদা পূরণই ইবাইসের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। ব্যবসা প্রশাসন অনুষদের ক্ষেত্রে আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষা ব্যবস্থার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে এখানে শিক্ষা কারিকুলাম চালু করা হয়েছে। এ ইউনিভার্সিটিতে আন্ডারগ্র্যাজুয়েটদের জন্য ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ প্রফিসিয়েন্সি কোর্স বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের আধুনিক
শিক্ষায় শিক্ষিত করতে বিশ্ববিদ্যালয়টি অনন্য ভূমিকা রাখছে।
তাদের ক্ষেত্রে অপেক্ষাকৃত কম টিউশন ফি নেওয়া হয় এবং মেধাবীদের উচ্চ শিক্ষা লাভের জন্য রয়েছে বিভিন্ন বৃত্তির ব্যবস্থা। তাছাড়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও উপজাতীয় শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ ছাড়ের ব্যবস্থা আছে।
সিটি ইউনিভার্সিটি নিউইয়র্ক, নর্থ ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি বোস্টন, বার্কলে কলেজ নিউইয়র্ক, সেন্ট্রাল কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অস্ট্রেলিয়ার মতো নামি-দামি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ক্রেডিট ট্রান্সফারের সুযোগ রয়েছে। ফলে সহজেই যে কেউ উচ্চ শিক্ষার জন্য এসব নামকরা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করতে পারেন। এ ছাড়া কানাডা, থাইল্যান্ড, সাইপ্রাস, আয়ারল্যান্ডের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে একাডেমিক সহযোগিতার ব্যবস্থা আছে। মোট কথা, আধুনিক সুযোগ-সুবিধা রাখা হয়েছে ইবাইস ইউনিভার্সিটিতে। এখানকার আরও উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এর উপাচার্য এবং বোর্ড অব গভর্নরসে যারা আছেন তারা বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও শিক্ষানুরাগী। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে আছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দকার রেজাউর রহমান। ইবাইস ইউনিভার্সিটি সাধারণত তিনটি সেশনে ভর্তি করে থাকে।
যোগাযোগ : হাউস-২১/এ, রোড-১৬ (নতুন) পুরাতন ২৭, ধানমণ্ডি, ঢাকা,
ফোন_ ৯১২১৯২৭, ০১৭৩৩৭১৮৩৭৭।
No comments