‘সেরা সামরিক প্রতিভা’ উন
উত্তর কোরিয়ার তরুণ নেতা কিম জং-উনকে সামরিক কৌশলের দিক থেকে ‘প্রতিভাবানদের মধ্যে সেরা প্রতিভা’ বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। গতকাল রোববার উনের জন্মদিনে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রকাশিত একটি প্রামাণ্যচিত্রে এ কথা বলা হয়েছে। উনকে নিয়ে তৈরি ওই প্রামাণ্যচিত্রটিতে দেখা গেছে, উন একটি ট্যাংক চালাচ্ছেন এবং পদাতিক, নৌ ও বিমানবাহিনীকে নির্দেশ দিচ্ছেন। আর সামরিক বাহিনী তাঁর ‘অসাধারণ সামরিক নেতৃত্বের’ স্তুতি করছে।
হূদেরাগে আক্রান্ত হয়ে উনের বাবা কিম জং-ইল গত ১৭ ডিসেম্বর মারা যান। এরপর দেশটির দায়িত্ব গ্রহণ করেন উন। বাবার শেষ ইচ্ছানুযায়ী, ১২ লাখ বিশাল সেনাবাহিনীর নেতৃত্বও গ্রহণ করেন তিনি।
প্রামাণ্যচিত্রে বলা হয়, ‘শ্রদ্ধেয় কমরেড কিম জং-উন সব সামরিক কৌশলে সম্পূর্ণভাবে দক্ষ এবং অসাধারণ সামরিক নেতৃত্ব প্রদর্শন করছেন।’ নেতৃত্ব ও ব্যক্তিত্বের দিক থেকে উনকে তাঁর দাদা ও বাবার ‘প্রতিমূর্তি’ বলে এতে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রামাণ্যচিত্রের তথ্যানুযায়ী, উন মাত্র ১৬ বছর বয়সে সামরিক কৌশলের ওপর তাঁর প্রথম গবেষণাপত্র লেখেন। এ জন্য তিনি রাতে মাত্র তিন থেকে চার ঘণ্টা ঘুমাতেন। এমনকি পড়াশোনার ব্যস্ততার কারণে মাঝেমধ্যে রাতে খেতেনও না। এতে বলা হয়েছে, ‘আমাদের মহান নেতা কিম জং-ইল তাঁকে (উন) বহুমুখী প্রতিভাধর, সামরিক জ্ঞানে প্রতিভাবানদের মধ্যে সেরা প্রতিভা বলে আখ্যায়িত করতেন।’
কিম জং-ইলের মৃত্যুর পর উনকে নিয়ে তাঁর দাদা ও বাবার মতো গণমাধ্যমে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হচ্ছে। প্রামাণ্যচিত্রটি কবে ধারণ করা হয়েছে, তা বলা হয়নি। এএফপি।
প্রামাণ্যচিত্রে বলা হয়, ‘শ্রদ্ধেয় কমরেড কিম জং-উন সব সামরিক কৌশলে সম্পূর্ণভাবে দক্ষ এবং অসাধারণ সামরিক নেতৃত্ব প্রদর্শন করছেন।’ নেতৃত্ব ও ব্যক্তিত্বের দিক থেকে উনকে তাঁর দাদা ও বাবার ‘প্রতিমূর্তি’ বলে এতে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রামাণ্যচিত্রের তথ্যানুযায়ী, উন মাত্র ১৬ বছর বয়সে সামরিক কৌশলের ওপর তাঁর প্রথম গবেষণাপত্র লেখেন। এ জন্য তিনি রাতে মাত্র তিন থেকে চার ঘণ্টা ঘুমাতেন। এমনকি পড়াশোনার ব্যস্ততার কারণে মাঝেমধ্যে রাতে খেতেনও না। এতে বলা হয়েছে, ‘আমাদের মহান নেতা কিম জং-ইল তাঁকে (উন) বহুমুখী প্রতিভাধর, সামরিক জ্ঞানে প্রতিভাবানদের মধ্যে সেরা প্রতিভা বলে আখ্যায়িত করতেন।’
কিম জং-ইলের মৃত্যুর পর উনকে নিয়ে তাঁর দাদা ও বাবার মতো গণমাধ্যমে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হচ্ছে। প্রামাণ্যচিত্রটি কবে ধারণ করা হয়েছে, তা বলা হয়নি। এএফপি।
No comments