প্রথমার্ধে পণ্য রপ্তানিতে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি
চলতি ২০১১-১২ অর্থবছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) পণ্য রপ্তানি থেকে আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে বাংলাদেশ। তবে গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে রপ্তানি বেড়েছে ১৪ দশমিক ৭২ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে নিট ও ওভেন পোশাক, হিমায়িত খাদ্য, চামড়াজাত পণ্য, পাট ও পাটজাত পণ্য, তুলা ও তুলাজাত পণ্য, কাঠ ও কাঠজাত পণ্য, শাকসবজি, শুকনো খাবার, হোম টেক্সটাইল, লোহা-স্টিল, রাসায়নিক সারসহ বেশ কিছু প্রধান পণ্যের রপ্তানি আয়ের
লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে দেশ। ফলে সামগ্রিকভাবে পণ্য রপ্তানিতে চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ সম্ভব হয়নি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রকাশিত তথ্যানুসারে, ২০১১-১২ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়কালে এক হাজার ২৩৯ কোটি ১৪ লাখ ডলারের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে পণ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছে এক হাজার ১৭৭ কোটি ৪৬ লাখ ডলার। সেই হিসাবে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রপ্তানি আয় প্রায় ৫ শতাংশ কম হয়েছে।
তবে গত ২০১০-১১ অর্থবছরের একই সময়ের এক হাজার ২৬ কোটি ৩৬ লাখ ডলারের চেয়ে রপ্তানি আয় বেড়েছে ১৪ দশমিক ৭২ শতাংশ।
অবশ্য শুধু ডিসেম্বরে পণ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছে ২০৬ কোটি ৪৮ লাখ ডলার, যা ২৩২ কোটি ৪০ লাখ ডলারের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১১ দশমিক ১৫ শতাংশ কম। তবে গত ডিসেম্বরের চেয়ে প্রায় ৪ শতাংশ বেশি।
তা ছাড়া ডিসেম্বরে এসে তিন মাস পরে মাসওয়ারি রপ্তানি আয় ২০০ কোটি ডলারের ওপরে উঠল।
ইপিবির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ও আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে রপ্তানি আয় বেড়েছে হিমায়িত খাদ্য, কৃষিজাত পণ্য, কাট ফ্লাওয়ার, রাসায়নিক পণ্য, প্লাস্টিক পণ্য, চামড়া, প্রকৌশল পণ্য, হস্তশিল্প, ইলেকট্রিক পণ্য, আসবাব প্রভৃতি খাতে।
তবে নিট ও ওভেন পোশাক, হিমায়িত মাছ, শাকসবজি, শুকনো খাবার, পাটের ব্যাগ, চামড়াজাত প্রভৃতি পণ্যের রপ্তানি আয় আগের বছরের চেয়ে বাড়লেও তা এবারের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় কমেছে।
আলোচ্য সময়কালে রপ্তানি আয়ের শীর্ষে রয়েছে নিট পোশাক খাত। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ওভেন পোশাক খাত। নিট পোশাক খাত থেকে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪৭৯ কোটি ১৫ লাখ ডলার, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫ দশমিক ১২ দশমিক শতাংশ কম হলেও তা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ১১ দশমিক ১২ শতাংশ বেড়েছে।
অন্যদিকে ওভেন পোশাকে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪৪৫ কোটি ৬৯ লাখ ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের ২৬৩ কোটি ৬৯ লাখ ডলারের চেয়ে ২২ দশমিক ৫৬ শতাংশ বেশি। কিন্তু একই সময়ের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে শূন্য দশমিক ৩০ শতাংশ কম।
জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে ৪৭ কোটি ৭১ লাখ ডলারের পাট ও পাটজাত পণ্য, ২০ কোটি ৬৮ লাখ ডলারের কৃষিজাত পণ্য, ১৫ কোটি ৫২ লাখ ডলারের চামড়া, তিন কোটি ৫৩ লাখ ডলারের চামড়াজাত পণ্য, চার কোটি ৬৩ লাখ ডলারের বাইসাইকেল রপ্তানি হয়েছে।
তবে গত ২০১০-১১ অর্থবছরের একই সময়ের এক হাজার ২৬ কোটি ৩৬ লাখ ডলারের চেয়ে রপ্তানি আয় বেড়েছে ১৪ দশমিক ৭২ শতাংশ।
অবশ্য শুধু ডিসেম্বরে পণ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছে ২০৬ কোটি ৪৮ লাখ ডলার, যা ২৩২ কোটি ৪০ লাখ ডলারের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১১ দশমিক ১৫ শতাংশ কম। তবে গত ডিসেম্বরের চেয়ে প্রায় ৪ শতাংশ বেশি।
তা ছাড়া ডিসেম্বরে এসে তিন মাস পরে মাসওয়ারি রপ্তানি আয় ২০০ কোটি ডলারের ওপরে উঠল।
ইপিবির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ও আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে রপ্তানি আয় বেড়েছে হিমায়িত খাদ্য, কৃষিজাত পণ্য, কাট ফ্লাওয়ার, রাসায়নিক পণ্য, প্লাস্টিক পণ্য, চামড়া, প্রকৌশল পণ্য, হস্তশিল্প, ইলেকট্রিক পণ্য, আসবাব প্রভৃতি খাতে।
তবে নিট ও ওভেন পোশাক, হিমায়িত মাছ, শাকসবজি, শুকনো খাবার, পাটের ব্যাগ, চামড়াজাত প্রভৃতি পণ্যের রপ্তানি আয় আগের বছরের চেয়ে বাড়লেও তা এবারের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় কমেছে।
আলোচ্য সময়কালে রপ্তানি আয়ের শীর্ষে রয়েছে নিট পোশাক খাত। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ওভেন পোশাক খাত। নিট পোশাক খাত থেকে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪৭৯ কোটি ১৫ লাখ ডলার, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫ দশমিক ১২ দশমিক শতাংশ কম হলেও তা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ১১ দশমিক ১২ শতাংশ বেড়েছে।
অন্যদিকে ওভেন পোশাকে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪৪৫ কোটি ৬৯ লাখ ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের ২৬৩ কোটি ৬৯ লাখ ডলারের চেয়ে ২২ দশমিক ৫৬ শতাংশ বেশি। কিন্তু একই সময়ের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে শূন্য দশমিক ৩০ শতাংশ কম।
জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে ৪৭ কোটি ৭১ লাখ ডলারের পাট ও পাটজাত পণ্য, ২০ কোটি ৬৮ লাখ ডলারের কৃষিজাত পণ্য, ১৫ কোটি ৫২ লাখ ডলারের চামড়া, তিন কোটি ৫৩ লাখ ডলারের চামড়াজাত পণ্য, চার কোটি ৬৩ লাখ ডলারের বাইসাইকেল রপ্তানি হয়েছে।
No comments