স্বীকৃত বিল পরিশোধে বিলম্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্বেগ
আমদানি-রফতানির বিপরীতে আটকে থাকা স্বীকৃত বিল পরিশোধে বিলম্বের ফলে দেশের ব্যাংক খাতের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। কয়েকটি ব্যাংক যথাসময়ে বিল পরিশোধ না করায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ব্যবসা-বাণিজ্য। স্বীকৃত বিল পরিশোধে বিলম্ব হওয়ায় উদ্বেগ জানিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে ব্যাংকগুলোকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। যেসব ব্যাংক স্বীকৃত বিল পরিশোধে বিলম্ব করছে তাদের যথাসময়ে পরিশোধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ১৫ জানুয়ারির মধ্যে সব বিল
পরিশোধ করতে হবে। এসব বিষয়ে ব্যাংকগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করে বৈঠক করা হচ্ছে। গতকাল রোববার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সভাকক্ষে প্রথম দফায় ১৪টি ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার ১৬টি ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠক হবে। বাকি ব্যাংকগুলোকে মঙ্গলবার ডাকা হয়েছে।
বৈঠক সূত্র জানিয়েছে, যেসব ব্যাংক যথাসময়ে বিল পরিশোধ করেছে তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বিল আদায়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে আরও কঠোর হওয়া দরকার। তা না হলে যথাসময়ে বিল পরিশোধকারী ব্যাংকগুলোও আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ জন্য প্রয়োজনে একটি নীতিমালা তৈরি করার দাবি জানানো হয়। বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগের মহাব্যবস্থাপক আহমেদ জামালের সভাপতিত্বে এ বৈঠক তিন দিন চলবে। গতকালের বৈঠকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক আহসান উল্লাহ, ভিজিলেন্স বিভাগের উপ-মহাব্যবস্থাপক স্বপন কুমার রায়, বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের উপ-মহাব্যবস্থাপক জহিরুল হক, যুগ্ম পরিচালক আবদুল মান্নানসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তা এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ইন্টারন্যাশনাল ডিভিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মেয়াদোত্তীর্ণ স্বীকৃত বিল যথাসময়ে পরিশোধ না করায় বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে উদ্বেগ জানিয়ে গত ২ জানুয়ারি ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহী বরাবর একটি চিঠি দেওয়া হয়। চিঠিতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে প্রচলিত নিয়মানুসারে যথাসময়ে বিল পরিশোধের জন্য গভর্নর ও সংশ্লিষ্ট বিভাগের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এরপরও ব্যাক টু ব্যাক ঋণপত্রের বিপরীতে স্থানীয় বিল এবং সাইট ব্যাক টু ব্যাক ইউজ্যান্স ভিত্তিতে বৈদেশিক আমদানির বিপরীতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো রফতানি বিল যথাসময়ে পরিশোধ করছে না। এ ধরনের অনিয়মের ঘটনা আগের তুলনায় উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে, যা উদ্বেগজনক এবং ব্যবসা-বাণিজ্য সহায়ক পরিবেশের জন্য প্রতিবন্ধকস্বরূপ। তাই যথাসময়ে বিল পরিশোধ করতে বলা হয়েছে।
বৈঠক সূত্র জানিয়েছে, যেসব ব্যাংক যথাসময়ে বিল পরিশোধ করেছে তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বিল আদায়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে আরও কঠোর হওয়া দরকার। তা না হলে যথাসময়ে বিল পরিশোধকারী ব্যাংকগুলোও আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ জন্য প্রয়োজনে একটি নীতিমালা তৈরি করার দাবি জানানো হয়। বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগের মহাব্যবস্থাপক আহমেদ জামালের সভাপতিত্বে এ বৈঠক তিন দিন চলবে। গতকালের বৈঠকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক আহসান উল্লাহ, ভিজিলেন্স বিভাগের উপ-মহাব্যবস্থাপক স্বপন কুমার রায়, বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের উপ-মহাব্যবস্থাপক জহিরুল হক, যুগ্ম পরিচালক আবদুল মান্নানসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তা এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ইন্টারন্যাশনাল ডিভিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মেয়াদোত্তীর্ণ স্বীকৃত বিল যথাসময়ে পরিশোধ না করায় বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে উদ্বেগ জানিয়ে গত ২ জানুয়ারি ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহী বরাবর একটি চিঠি দেওয়া হয়। চিঠিতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে প্রচলিত নিয়মানুসারে যথাসময়ে বিল পরিশোধের জন্য গভর্নর ও সংশ্লিষ্ট বিভাগের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এরপরও ব্যাক টু ব্যাক ঋণপত্রের বিপরীতে স্থানীয় বিল এবং সাইট ব্যাক টু ব্যাক ইউজ্যান্স ভিত্তিতে বৈদেশিক আমদানির বিপরীতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো রফতানি বিল যথাসময়ে পরিশোধ করছে না। এ ধরনের অনিয়মের ঘটনা আগের তুলনায় উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে, যা উদ্বেগজনক এবং ব্যবসা-বাণিজ্য সহায়ক পরিবেশের জন্য প্রতিবন্ধকস্বরূপ। তাই যথাসময়ে বিল পরিশোধ করতে বলা হয়েছে।
No comments