সপ্তত্রিংশের স্বপ্নযাত্রা by এএইচএম নাজমুল হাসান
শিক্ষা যে শুধুই বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ থাকবে তা নয়। এই পৃথিবীটা বিচিত্রতায় পরিপূর্ণ এবং সুন্দর এ পৃথিবীর বিচিত্রতা থেকে শেখার আছে অনেক কিছু। শুধু বইয়ের পাতা থেকে জ্ঞান অর্জন করে হয়তো ডিগ্রি লাভ করা যায়। কিন্তু বাস্তবতা ও পৃথিবীর সৌন্দর্যটা অনুধাবন করা যায় না। যখন এ দুটির সমন্বয় করা হয় তখনই শিক্ষা হয়ে ওঠে কার্যকর। সম্প্রতি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্রছাত্রীরা (৩৭তম ব্যাচ) সার্ক স্টাডি ট্যুর
আয়োজন করে ভারত ভ্রমণ করেন। এতে বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্রছাত্রী ছাড়াও বিভাগের শিক্ষকরা অংশগ্রহণ করেন। এ স্টাডি ট্যুর কেন্দ্র করে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে ছিল ব্যাপক উত্তেজনা। সবাই যখন যাত্রা শুরুর আগ মুহূর্তে ক্যাম্পাসে মিলিত হন তখন সবার চেহারায় ছিল এক অন্য রকম এক অনুভূতি। এ ট্যুরের সময়-কালের অনেক ঘটনাই ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকদের জীবনে প্রথম এসেছে।
২০১১ সালের ৮ ডিসেম্বর যাত্রা শুরু। সবাই ছিলেন খুবই উচ্ছ্বসিত। ট্যুরের স্পটগুলো ছিল আগ্রা-দিলি্ল-জম্মু-কাশ্মীর (শ্রীনগর)-কলকাতা। ৯ ডিসেম্বর সকালে ভারতের মাটিতে পা রাখা। বেশির ভাগের জন্য এটিই ছিল প্রথম দেশের বাইরে ভ্রমণ। ইমিগ্রেশনের সব আনুষ্ঠানিকতা পূর্ণ করার পর বর্ডার থেকে সরাসরি কলকাতার হাওড়া রেলস্টেশন এবং সেখান থেকে ট্রেনে কলকাতা-আগ্রা।
৩৬ ঘণ্টার টানা ট্রেন ভ্রমণ হয়তো এর আগে কেউ কখনও করেননি। হাওড়া রেলস্টেশন কোলাহলপূর্ণ এবং যখনই কোনো ট্রেন প্লাটফর্মে ভিড়ছে তখনই লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়ছে নিজের আসনটি আগেভাগে দখল করে নেওয়ার জন্য।
অবশেষে ট্রেন ছুটল আগ্রার উদ্দেশে। এত লম্বা ভ্রমণে যেন কোনো ক্লান্তি না আসে সে জন্য মাঝে মধ্যেই বসে গানের আসর। গানের তালে তালে ছুটে চলে ট্রেন। কখনও বাংলা, কখনও হিন্দি গান। ভারতের অনেক নাগরিক_ যারা ওই ট্রেনের যাত্রী ছিলেন তারাও যোগ দিয়েছিল আমাদের এ দলটির সঙ্গে। অবশেষে ৩৬ ঘণ্টা পর ট্রেনটি পেঁৗছায় আমাদের গন্তব্যস্থল আগ্রা ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন এবং সেখান থেকে ট্যুরিস্ট বাসে হোটেল। আমরা যখন আগ্রা প্রবেশ করি তখন ভারতীয় সময় রাত সাড়ে ১১টা। আমাদের হোটেলটি ছিল তাজমহলের অনেক কাছে এবং হোটেলের ছাদ থেকে তাজমহল দেখা যায়। হোটেলে পেঁৗছেই কোনো রকম হাত-মুখ ধুয়ে সবাই চলে যায় ছাদে একটি পলকের জন্য তাজমহল দেখার জন্য। অবশেষে সবাই আগে-ভাগেই ঘুম থেকে উঠে যান তাজমহল দেখার উদ্দেশে। তাজমহলে প্রবেশ করতে না করতেই সবাই ব্যস্ত হয়ে পড়ি ছবি তোলার জন্য_ যাতে ভ্রমণটি স্মৃতিময় করে রাখা যায়। তাজমহলের অপরূপ সৌন্দর্যে সবাই বাকহারা এবং মমতাজের জন্য সম্রাট শাহজানের যে অকৃত্রিম ভালোবাসা ছিল_ এ যেন তারই প্রকাশ। তাজমহল সত্যিই অপরূপ এক সৌন্দর্য এবং যার স্মৃতিতে এটি নির্মিত হয়েছে সে না জানি কত সুন্দর! আগ্রার সৌন্দর্য অবলোকনের পর বাসে দিলি্লর উদ্দেশে যাত্রা শুরু। আমরা দিলি্লর হোটেলে যখন প্রবেশ করি তখন ভোর ৪টা। সবার চোখেই ঘুম এবং ঝিমুনি ভাব। হোটেল রুমে গিয়ে সবাই মনে হয় মরার মতো ঘুমিয়ে ছিলেন এবং স্বভাবতই সবারই এক-দুই ঘণ্টা দেরিতে রিপোর্ট। দিলি্ল শহরটা ঘুরে দেখানোর জন্য আমাদের ট্রাভেল এজেন্ট আলাদাভাবে দিলি্লর এক গাইড নিযুক্ত ছিলেন এবং এর কারণ জিজ্ঞাসা করলে তিনি উত্তর দেন, দিলি্ল শহরটা নাকি এক গোলকধাঁধা। দিলি্লতে আমাদের দর্শনীয় স্থানগুলো ছিল রাজঘাট (মহাত্মা গান্ধীর সমাধিস্থল), ইন্ডিয়া গেট, লোটাস টেম্পল ও ইন্দিরা গান্ধী মেমোরিয়াল। ইন্দিরা গান্ধী মেমোরিয়াল দেখার পর সহজেই বোঝা যায় ভারতের জন্য গান্ধী পরিবারের ত্যাগ।
দিলি্লতে দু'দিন অবস্থানের পর যাত্রা শুরু জম্মু-কাশ্মীরের উদ্দেশে এবং সে লক্ষ্যেই দিলি্ল রেলস্টেশনে পেঁৗছা। দিলি্ল রেলস্টেশনে ঢুকতেই হৈচৈ পড়ে গেল এবং পরে জানতে পারলাম, সেখানে নাকি এক পকেটমার ধরা পড়েছে।
সবাই তাকে উত্তম-মধ্যম দিতে ব্যস্ত। দিলি্ল থেকে ১০ ঘণ্টার ট্রেনে যাত্রা করে জম্মু রেলস্টেশন এবং সেখান থেকে টাটা সুমো গাড়িতে শ্রীনগরের উদ্দেশে যাত্রা। জম্মু স্টেশনে নামতে না নামতেই হিমেল হাওয়া আমাদের কাঁপিয়ে তুলেছিল এবং কাশ্মীরের মাইনাস তাপমাত্রা সম্পর্কে জানান দিচ্ছিল। জম্মু থেকে গাড়ি যখন ছুটল তখন সবাই মুগ্ধ চারপাশের দৃশ্যে। সবাই নিষ্পলক। অবশেষে জম্মু স্টেশন থেকে ১০ ঘণ্টা যাত্রার পর আমরা শ্রীনগর পেঁৗছালাম। হোটেলে সবাই কাঁপতে কাঁপতে প্রবেশ করছে। কাশ্মীরে প্রচুর শীত পড়ে এবং তুষারপাত হয়।
কাশ্মীরে আমাদের হোটেলের পাশেই ভালো লেক। পরদিন সকালে যাত্রা শুরু শ্রীনগরের প্যাহেলগামের উদ্দেশে। প্যাহেলগামে প্রবেশ করতেই সবার মধ্যে এক উন্মাদনা সৃষ্টি হলো_ শুভ্র তুষারের মধ্যেই ছোটাছুটি, বরফ ছোড়াছুড়ি ও গড়াগড়ি করা। কেউ কেউ আবার ব্যস্ত তুষার দিয়ে বিভিন্ন আকৃতির ভাস্কর্য সৃষ্টিতে। প্যাহেলগাম থেকে দুপুরের মধ্যেই হোটেলে ফিরে আসা হয় এবং বিকেলটা রাখা হয় কেনাকাটার জন্য। কেনাকাটার ব্যাপারে সবারই আগ্রহ কাশ্মীরে শাল। সবাই নিজের জন্য তো কিনছেই, সেই সঙ্গে প্রিয়জনের জন্যও। পরের দিন যাত্রা শুরু গুলমার্গের উদ্দেশ্য। গুলমার্গ পুরোটাই বরফের চাদরে ঢাকা এবং সেফানের দুপুরের সৌন্দর্য অবলোকন করার জন্য দরকার হয় বিশেষ ধরনের ওভারকোট ও জুতা। কাশ্মীরের সৌন্দর্য অবর্ণনীয় এবং চোখে দেখার পরও তা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। এখানের মানুষ আতিথিপরায়ণ। কাশ্মীরে অবস্থানের শেষ দিন বিকেলে সবাই ছুটলেন ভাল লেকে নৌকা ভ্রমণের উদ্দেশে। ভাল লেকের পানি একদম টলটলে। এর পানি যে কতটা ঠাণ্ডা ছিল তা কেবল স্পর্শেই বোঝা সম্ভব। কাশ্মীর যেন বিধাতার এক অন্য রকম সৃষ্টি। অবশেষে কাশ্মীর থেকে বিদায়বেলা। ১৫ দিনের সফল ট্যুর শেষে ২৪ ডিসেম্বর রাত ১১টায় ক্যাম্পাসে পেঁৗছানো।ট্যুরের এই কয়টা দিন আমরা যত আনন্দই করি না কেন, সবার হৃদয়েই গেঁথে ছিল প্রিয় বাংলাদেশ, চিরচেনা জাহাঙ্গীরনগর ক্যাম্পাস।
২০১১ সালের ৮ ডিসেম্বর যাত্রা শুরু। সবাই ছিলেন খুবই উচ্ছ্বসিত। ট্যুরের স্পটগুলো ছিল আগ্রা-দিলি্ল-জম্মু-কাশ্মীর (শ্রীনগর)-কলকাতা। ৯ ডিসেম্বর সকালে ভারতের মাটিতে পা রাখা। বেশির ভাগের জন্য এটিই ছিল প্রথম দেশের বাইরে ভ্রমণ। ইমিগ্রেশনের সব আনুষ্ঠানিকতা পূর্ণ করার পর বর্ডার থেকে সরাসরি কলকাতার হাওড়া রেলস্টেশন এবং সেখান থেকে ট্রেনে কলকাতা-আগ্রা।
৩৬ ঘণ্টার টানা ট্রেন ভ্রমণ হয়তো এর আগে কেউ কখনও করেননি। হাওড়া রেলস্টেশন কোলাহলপূর্ণ এবং যখনই কোনো ট্রেন প্লাটফর্মে ভিড়ছে তখনই লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়ছে নিজের আসনটি আগেভাগে দখল করে নেওয়ার জন্য।
অবশেষে ট্রেন ছুটল আগ্রার উদ্দেশে। এত লম্বা ভ্রমণে যেন কোনো ক্লান্তি না আসে সে জন্য মাঝে মধ্যেই বসে গানের আসর। গানের তালে তালে ছুটে চলে ট্রেন। কখনও বাংলা, কখনও হিন্দি গান। ভারতের অনেক নাগরিক_ যারা ওই ট্রেনের যাত্রী ছিলেন তারাও যোগ দিয়েছিল আমাদের এ দলটির সঙ্গে। অবশেষে ৩৬ ঘণ্টা পর ট্রেনটি পেঁৗছায় আমাদের গন্তব্যস্থল আগ্রা ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন এবং সেখান থেকে ট্যুরিস্ট বাসে হোটেল। আমরা যখন আগ্রা প্রবেশ করি তখন ভারতীয় সময় রাত সাড়ে ১১টা। আমাদের হোটেলটি ছিল তাজমহলের অনেক কাছে এবং হোটেলের ছাদ থেকে তাজমহল দেখা যায়। হোটেলে পেঁৗছেই কোনো রকম হাত-মুখ ধুয়ে সবাই চলে যায় ছাদে একটি পলকের জন্য তাজমহল দেখার জন্য। অবশেষে সবাই আগে-ভাগেই ঘুম থেকে উঠে যান তাজমহল দেখার উদ্দেশে। তাজমহলে প্রবেশ করতে না করতেই সবাই ব্যস্ত হয়ে পড়ি ছবি তোলার জন্য_ যাতে ভ্রমণটি স্মৃতিময় করে রাখা যায়। তাজমহলের অপরূপ সৌন্দর্যে সবাই বাকহারা এবং মমতাজের জন্য সম্রাট শাহজানের যে অকৃত্রিম ভালোবাসা ছিল_ এ যেন তারই প্রকাশ। তাজমহল সত্যিই অপরূপ এক সৌন্দর্য এবং যার স্মৃতিতে এটি নির্মিত হয়েছে সে না জানি কত সুন্দর! আগ্রার সৌন্দর্য অবলোকনের পর বাসে দিলি্লর উদ্দেশে যাত্রা শুরু। আমরা দিলি্লর হোটেলে যখন প্রবেশ করি তখন ভোর ৪টা। সবার চোখেই ঘুম এবং ঝিমুনি ভাব। হোটেল রুমে গিয়ে সবাই মনে হয় মরার মতো ঘুমিয়ে ছিলেন এবং স্বভাবতই সবারই এক-দুই ঘণ্টা দেরিতে রিপোর্ট। দিলি্ল শহরটা ঘুরে দেখানোর জন্য আমাদের ট্রাভেল এজেন্ট আলাদাভাবে দিলি্লর এক গাইড নিযুক্ত ছিলেন এবং এর কারণ জিজ্ঞাসা করলে তিনি উত্তর দেন, দিলি্ল শহরটা নাকি এক গোলকধাঁধা। দিলি্লতে আমাদের দর্শনীয় স্থানগুলো ছিল রাজঘাট (মহাত্মা গান্ধীর সমাধিস্থল), ইন্ডিয়া গেট, লোটাস টেম্পল ও ইন্দিরা গান্ধী মেমোরিয়াল। ইন্দিরা গান্ধী মেমোরিয়াল দেখার পর সহজেই বোঝা যায় ভারতের জন্য গান্ধী পরিবারের ত্যাগ।
দিলি্লতে দু'দিন অবস্থানের পর যাত্রা শুরু জম্মু-কাশ্মীরের উদ্দেশে এবং সে লক্ষ্যেই দিলি্ল রেলস্টেশনে পেঁৗছা। দিলি্ল রেলস্টেশনে ঢুকতেই হৈচৈ পড়ে গেল এবং পরে জানতে পারলাম, সেখানে নাকি এক পকেটমার ধরা পড়েছে।
সবাই তাকে উত্তম-মধ্যম দিতে ব্যস্ত। দিলি্ল থেকে ১০ ঘণ্টার ট্রেনে যাত্রা করে জম্মু রেলস্টেশন এবং সেখান থেকে টাটা সুমো গাড়িতে শ্রীনগরের উদ্দেশে যাত্রা। জম্মু স্টেশনে নামতে না নামতেই হিমেল হাওয়া আমাদের কাঁপিয়ে তুলেছিল এবং কাশ্মীরের মাইনাস তাপমাত্রা সম্পর্কে জানান দিচ্ছিল। জম্মু থেকে গাড়ি যখন ছুটল তখন সবাই মুগ্ধ চারপাশের দৃশ্যে। সবাই নিষ্পলক। অবশেষে জম্মু স্টেশন থেকে ১০ ঘণ্টা যাত্রার পর আমরা শ্রীনগর পেঁৗছালাম। হোটেলে সবাই কাঁপতে কাঁপতে প্রবেশ করছে। কাশ্মীরে প্রচুর শীত পড়ে এবং তুষারপাত হয়।
কাশ্মীরে আমাদের হোটেলের পাশেই ভালো লেক। পরদিন সকালে যাত্রা শুরু শ্রীনগরের প্যাহেলগামের উদ্দেশে। প্যাহেলগামে প্রবেশ করতেই সবার মধ্যে এক উন্মাদনা সৃষ্টি হলো_ শুভ্র তুষারের মধ্যেই ছোটাছুটি, বরফ ছোড়াছুড়ি ও গড়াগড়ি করা। কেউ কেউ আবার ব্যস্ত তুষার দিয়ে বিভিন্ন আকৃতির ভাস্কর্য সৃষ্টিতে। প্যাহেলগাম থেকে দুপুরের মধ্যেই হোটেলে ফিরে আসা হয় এবং বিকেলটা রাখা হয় কেনাকাটার জন্য। কেনাকাটার ব্যাপারে সবারই আগ্রহ কাশ্মীরে শাল। সবাই নিজের জন্য তো কিনছেই, সেই সঙ্গে প্রিয়জনের জন্যও। পরের দিন যাত্রা শুরু গুলমার্গের উদ্দেশ্য। গুলমার্গ পুরোটাই বরফের চাদরে ঢাকা এবং সেফানের দুপুরের সৌন্দর্য অবলোকন করার জন্য দরকার হয় বিশেষ ধরনের ওভারকোট ও জুতা। কাশ্মীরের সৌন্দর্য অবর্ণনীয় এবং চোখে দেখার পরও তা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। এখানের মানুষ আতিথিপরায়ণ। কাশ্মীরে অবস্থানের শেষ দিন বিকেলে সবাই ছুটলেন ভাল লেকে নৌকা ভ্রমণের উদ্দেশে। ভাল লেকের পানি একদম টলটলে। এর পানি যে কতটা ঠাণ্ডা ছিল তা কেবল স্পর্শেই বোঝা সম্ভব। কাশ্মীর যেন বিধাতার এক অন্য রকম সৃষ্টি। অবশেষে কাশ্মীর থেকে বিদায়বেলা। ১৫ দিনের সফল ট্যুর শেষে ২৪ ডিসেম্বর রাত ১১টায় ক্যাম্পাসে পেঁৗছানো।ট্যুরের এই কয়টা দিন আমরা যত আনন্দই করি না কেন, সবার হৃদয়েই গেঁথে ছিল প্রিয় বাংলাদেশ, চিরচেনা জাহাঙ্গীরনগর ক্যাম্পাস।
No comments