স্থা প ত্য-বড়দিনের বড় উপহার
আজ ২৫ ডিসেম্বর। খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব বড়দিন। মহা আনন্দের দিন। দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে তাই কারও যেন চেষ্টার কোনো ত্রুটি নেই। এ নিয়ে স্থপতি, প্রযুক্তিবিদ, এমনকি আমজনতার মধ্যেও এক ধরনের সুস্থ প্রতিযোগিতা পরিলক্ষিত হয়। হবেই না কেন? দিনটি তো আর সপ্তাহে সপ্তাহে কিংবা মাসে একবার আসে না। বছর ঘুরে তারপরই আসে কাঙ্ক্ষিত দিনটি। বড়দিনের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ ক্রিসমাস ট্রি। ইতিমধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন
স্থানে তা তৈরিও করা হয়েছে। কিন্তু জাপানের স্থপতিরা এবারের বড়দিনে বিশ্ববাসীকে সবচেয়ে বড় একটি গাছ উপহার দিতে যাচ্ছেন। এ গাছটির নাম স্কাই ট্রি বা আকাশছোঁয়া গাছ। অবশ্য গাছটিতে সবুজ কোনো পাতা নেই। মাটি থেকে রসও শুষে নেয় না। তাহলে?
মজার ব্যাপার হলো, জাপানের রাজধানী টোকিওতে বানানো হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু একটি টাওয়ার। উচ্চতা ৬৩৪ মিটার। টাওয়ারটির নকশা প্রণয়ন করা হয় ২০০৬ সালে। সংযোজন-বিয়োজন ইত্যাদি কর্ম সেরে টাওয়ারটির কাজ শুরু হয় ২০০৮ সালে। নির্মাণ শেষ হয়েছে এই ডিসেম্বরেই। অবশ্য কাজ শেষ হলে কী হবে? এখনও টাওয়ারটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়নি। কিন্তু কর্তৃপক্ষ আকাশছোঁয়া গাছটি বিশ্ববাসীর নজরে আনার জন্য ঘটিয়েছে এক বৈপ্লবিক ঘটনা। আর তা হলো, বড়দিন এবং নববর্ষের দিনে বিনামূল্যে যে কেউ এই টাওয়ারটিতে উঠতে পারবে। আকাশবাড়িতে বসেই তুষারধবল দিনটিতে উপভোগ করতে পারবে বিশ্ববিখ্যাত শিল্পীদের সঙ্গীত অনুষ্ঠান।
স্কাই ট্রি আলোকোজ্জ্বল হয়ে উঠেছে দুই-তিনদিন আগে থেকেই। এই গাছটির দ্যুতিতে আঁধার রাতের সব দুরাত্মা হঠাৎ পালিয়েছে দূর কোনো বনে। টাওয়ার নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের এক দায়িত্বশীল কর্মকতার ভাষ্য হলো, আকাশছোঁয়া আলোকগাছটি বহুদূর থেকে দেখা যায়। টাওয়ার থেকে বিচ্ছুরিত আলোর ফল্গুধারা টোকিওবাসীর মনে এনে দিয়েছে বাড়তি আনন্দ। আশা করি, বড়দিন উপলক্ষে বিশ্ববাসীর জন্য এ এক নতুন উপহার।
ইতিমধ্যে এ টাওয়ারটি দেখে গেছেন গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ডসের পরিচালক অ্যালিস্টার রিচার্ড। টাওয়ারটি বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু টাওয়ারের মর্যাদা পেয়েও যেতে পারে অচিরেই। তারচেয়েও বড় কথা, আগামী মে-তে যখন এটি সরকারিভাবে খুলে দেওয়া হবে, তখনই ঘটবে মজার ঘটনা। কারণ, রাতে ভবনটি থেকে বিচ্ছুরিত হবে রঙবেরঙের আলো, যা উপেক্ষা করার সাধ্য কারও থাকবে না।
ঋতা আলম
মজার ব্যাপার হলো, জাপানের রাজধানী টোকিওতে বানানো হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু একটি টাওয়ার। উচ্চতা ৬৩৪ মিটার। টাওয়ারটির নকশা প্রণয়ন করা হয় ২০০৬ সালে। সংযোজন-বিয়োজন ইত্যাদি কর্ম সেরে টাওয়ারটির কাজ শুরু হয় ২০০৮ সালে। নির্মাণ শেষ হয়েছে এই ডিসেম্বরেই। অবশ্য কাজ শেষ হলে কী হবে? এখনও টাওয়ারটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়নি। কিন্তু কর্তৃপক্ষ আকাশছোঁয়া গাছটি বিশ্ববাসীর নজরে আনার জন্য ঘটিয়েছে এক বৈপ্লবিক ঘটনা। আর তা হলো, বড়দিন এবং নববর্ষের দিনে বিনামূল্যে যে কেউ এই টাওয়ারটিতে উঠতে পারবে। আকাশবাড়িতে বসেই তুষারধবল দিনটিতে উপভোগ করতে পারবে বিশ্ববিখ্যাত শিল্পীদের সঙ্গীত অনুষ্ঠান।
স্কাই ট্রি আলোকোজ্জ্বল হয়ে উঠেছে দুই-তিনদিন আগে থেকেই। এই গাছটির দ্যুতিতে আঁধার রাতের সব দুরাত্মা হঠাৎ পালিয়েছে দূর কোনো বনে। টাওয়ার নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের এক দায়িত্বশীল কর্মকতার ভাষ্য হলো, আকাশছোঁয়া আলোকগাছটি বহুদূর থেকে দেখা যায়। টাওয়ার থেকে বিচ্ছুরিত আলোর ফল্গুধারা টোকিওবাসীর মনে এনে দিয়েছে বাড়তি আনন্দ। আশা করি, বড়দিন উপলক্ষে বিশ্ববাসীর জন্য এ এক নতুন উপহার।
ইতিমধ্যে এ টাওয়ারটি দেখে গেছেন গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ডসের পরিচালক অ্যালিস্টার রিচার্ড। টাওয়ারটি বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু টাওয়ারের মর্যাদা পেয়েও যেতে পারে অচিরেই। তারচেয়েও বড় কথা, আগামী মে-তে যখন এটি সরকারিভাবে খুলে দেওয়া হবে, তখনই ঘটবে মজার ঘটনা। কারণ, রাতে ভবনটি থেকে বিচ্ছুরিত হবে রঙবেরঙের আলো, যা উপেক্ষা করার সাধ্য কারও থাকবে না।
ঋতা আলম
No comments