রেলসেতুর পাশ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন
সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জের কুশিয়ারা নদীতে রেলওয়ে সেতুসংলগ্ন চর থেকে বালু তোলায় ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে সেতুটি। এলাকার প্রভাবশালীরা অবৈধভাবে এই বালু তুলছেন। এলাকার অনেকে জানান, মল্লিকপুর গ্রামের মো. আতিকুর রহমান দীর্ঘদিন ধরে সেতুর পাশে জেগে ওঠা তীর থেকে বাণিজ্যিকভাবে বালু তুলে বিক্রি করছেন। সরেজমিনে গতকাল শনিবার দুপুরে দেখা যায়, রেলওয়ে সেতুর প্রায় এক শ ফুট দূরের ওই চর থেকে শ্রমিকেরা বালু তুলে ট্রাকে
করে নিয়ে যাচ্ছে। সেখানে ছোট-বড় অনেক গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আতিকুর রহমান সপ্তাহ খানেক ধরে এই শ্রমিকদের দিয়ে নদী থেকে বালু তুলছেন। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় দেড় হাজার ঘনফুট বালু তোলা যায়।
পশ্চিম মল্লিকপুরের বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আতিকুর এলাকার প্রভাবশালী মানুষ, তাঁর বিরুদ্ধে মাতিয়া বিপদে পড়তামনি। তিনি গত বছরও নদী থাকিয়া বালু তুলিয়া বেছিছইন, সরকারি মাইনষে ইতা দেখইনানি?’
ফেঞ্চুগঞ্জ বাজারের ব্যবসায়ী শাহীন মিয়া ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, প্রশাসনের নাকের ডগায় সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত অবৈধভাবে রেলব্রিজের কাছ থেকে বালু তুলে বিক্রি করা হচ্ছে। অথচ প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। এভাবে বালু তুললে সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়বে।
মো. আতিকুর রহমান বলেন, বালু তোলার অনুমতিপত্র আমার নেই। কম পয়সায় বালু মানুষকে সরবরাহ করছি। এতে লোকজন উপকৃত হচ্ছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ লুৎফর রহমান বলেন, ‘ফেঞ্চুগঞ্জ রেলওয়ে সেতুসংলগ্ন এলাকা থেকে বালু তোলা হচ্ছে—এটা আমার জানা ছিল না। তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পশ্চিম মল্লিকপুরের বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আতিকুর এলাকার প্রভাবশালী মানুষ, তাঁর বিরুদ্ধে মাতিয়া বিপদে পড়তামনি। তিনি গত বছরও নদী থাকিয়া বালু তুলিয়া বেছিছইন, সরকারি মাইনষে ইতা দেখইনানি?’
ফেঞ্চুগঞ্জ বাজারের ব্যবসায়ী শাহীন মিয়া ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, প্রশাসনের নাকের ডগায় সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত অবৈধভাবে রেলব্রিজের কাছ থেকে বালু তুলে বিক্রি করা হচ্ছে। অথচ প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। এভাবে বালু তুললে সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়বে।
মো. আতিকুর রহমান বলেন, বালু তোলার অনুমতিপত্র আমার নেই। কম পয়সায় বালু মানুষকে সরবরাহ করছি। এতে লোকজন উপকৃত হচ্ছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ লুৎফর রহমান বলেন, ‘ফেঞ্চুগঞ্জ রেলওয়ে সেতুসংলগ্ন এলাকা থেকে বালু তোলা হচ্ছে—এটা আমার জানা ছিল না। তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
No comments