সড়ক সংস্কারে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ
ফরিদপুরের নগরকান্দা পৌরসভার একটি সড়ক সংস্কারের কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ পাওয়া গেছে। নগরকান্দা পৌর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নগরকান্দা থানার সামনে থেকে এমএন একাডেমির পুকুর ঘেঁষে মধ্যজগদিয়া যাওয়ার সড়কে সংস্কারের কাজ চলছে। এ কাজের মধ্যে প্রায় দেড় শ মিটার দৈর্ঘ্য পুকুরপাড়ের সড়ক করার জন্য দেয়াল নির্মাণ করে ওপরে স্ল্যাব দেওয়া (প্যালাসাইটিং), দুই পাশে আড়াআড়ি ইট দিয়ে আটকে দেওয়া (সোল্ডার) ও
ক্ষতিগ্রস্ত জায়গায় কংক্রিটের ঢালাই দেওয়া। এ কাজের জন্য ১৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এ নির্মাণকাজের সময়কাল ধরা হয়েছে ৭৫ দিন। কাজটি পেয়েছে আমীর এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। গত মঙ্গলবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, পুকুরের পাড়ে প্যালাসাইটিংয়ের জন্য আনা স্ল্যাবগুলোর অধিকাংশ নির্দিষ্ট স্থানে স্থাপনের আগেই ভেঙে গেছে।
ওই কাজে নিয়োজিত ফরিদপুর সদরের হাড়োকান্দি এলাকার নির্মাণশ্রমিক রেজাউল করিম, শেখ লাবলু ও শেখ ইদ্রিস জানান, এ জাতীয় নির্মাণকাজ অতীতে তাঁরা অনেক করেছেন। কিন্তু এত নিম্নমানের কাজ তাঁরা আগে কখনো করেননি। স্ল্যাব তৈরির জন্য খোয়া ও বালুর সঙ্গে যে অনুপাতে সিমেন্ট দেওয়ার কথা, তা দেওয়া হচ্ছে না। সিমেন্ট কম দেওয়ার কারণে স্ল্যাবগুলো ভেঙে যাচ্ছে।
সরেজমিনে আরও দেখা গেছে, পুকুরের পাশে স্থাপন করা স্ল্যাবগুলোর ভেঙে যাওয়া অংশে কাদামাটির প্রলেপ দিয়ে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া রাস্তার ঢালাইয়ের কাজে নামমাত্র সিমেন্ট দেওয়া হয়েছে।
পৌরসভার প্রকৌশলী এস এম লুৎফর রহমান মুঠোফোনে এ কাজে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, প্যালাসাইটিং কাজের জন্য নির্মিত স্ল্যাবগুলো বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। ঠিকাদার বলেছেন, নতুন স্ল্যাব নির্মাণ করা হবে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিক মো. সোহেল প্রথম আলোকে জানান, নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের যে অভিযোগ করা হচ্ছে তার কোনো ভিত্তি নেই। তবে তিনি স্বীকার করেন, কিছু স্ল্যাব পৌরসভার প্রকৌশলী বাতিল করে দিয়েছেন। সেগুলোর রড বের করে নতুন করে স্ল্যাব তৈরি করে বসানো হবে।
ওই কাজে নিয়োজিত ফরিদপুর সদরের হাড়োকান্দি এলাকার নির্মাণশ্রমিক রেজাউল করিম, শেখ লাবলু ও শেখ ইদ্রিস জানান, এ জাতীয় নির্মাণকাজ অতীতে তাঁরা অনেক করেছেন। কিন্তু এত নিম্নমানের কাজ তাঁরা আগে কখনো করেননি। স্ল্যাব তৈরির জন্য খোয়া ও বালুর সঙ্গে যে অনুপাতে সিমেন্ট দেওয়ার কথা, তা দেওয়া হচ্ছে না। সিমেন্ট কম দেওয়ার কারণে স্ল্যাবগুলো ভেঙে যাচ্ছে।
সরেজমিনে আরও দেখা গেছে, পুকুরের পাশে স্থাপন করা স্ল্যাবগুলোর ভেঙে যাওয়া অংশে কাদামাটির প্রলেপ দিয়ে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া রাস্তার ঢালাইয়ের কাজে নামমাত্র সিমেন্ট দেওয়া হয়েছে।
পৌরসভার প্রকৌশলী এস এম লুৎফর রহমান মুঠোফোনে এ কাজে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, প্যালাসাইটিং কাজের জন্য নির্মিত স্ল্যাবগুলো বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। ঠিকাদার বলেছেন, নতুন স্ল্যাব নির্মাণ করা হবে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিক মো. সোহেল প্রথম আলোকে জানান, নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের যে অভিযোগ করা হচ্ছে তার কোনো ভিত্তি নেই। তবে তিনি স্বীকার করেন, কিছু স্ল্যাব পৌরসভার প্রকৌশলী বাতিল করে দিয়েছেন। সেগুলোর রড বের করে নতুন করে স্ল্যাব তৈরি করে বসানো হবে।
No comments