বছরের শেষ দিনে উভয় শেয়ারবাজার ঊর্ধ্বগতি
বছরের শেষ কার্যদিবসে গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের দুটি শেয়ারবাজারে লেনদেন ও মূল্যসূচক ছিল ঊর্ধ্বমুখী।
২০১১ সালের পুরোটা সময়ই বাজারে চরম অস্থিরতা বিরাজ করলেও শেষটা ছিল ইতিবাচক। আগের দিন বুধবারের মতো গতকাল বছরের শেষ কার্যদিবসে মূল্যসূচকের খুব একটা উত্থান-পতন ছিল না। দিন শেষে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজার ২৫৭
২০১১ সালের পুরোটা সময়ই বাজারে চরম অস্থিরতা বিরাজ করলেও শেষটা ছিল ইতিবাচক। আগের দিন বুধবারের মতো গতকাল বছরের শেষ কার্যদিবসে মূল্যসূচকের খুব একটা উত্থান-পতন ছিল না। দিন শেষে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজার ২৫৭
পয়েন্টে। লেনদেনের শুরু থেকেই ডিএসইর মূল্যসূচক বাড়তে থাকে। প্রথম ৩০ মিনিটের মধ্যেই তা আগের দিনের চেয়ে ৫৫ পয়েন্ট বাড়ে। এরপর এই গতি কিছুটা মন্থর হলেও ঊর্ধ্বগতির মধ্য দিয়েই দিনের লেনদেন শেষ হয়।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) মূল্যসূচকও গতকাল ছিল ঊর্ধ্বমুখী। দিন শেষে সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ১২৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৮৮০ পয়েন্টে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, শেষদিনে বাজারের আচরণ ছিল বেশ ইতিবাচক। বিনিয়োগকারী থেকে শুরু করে সংশ্লিষ্ট সবার কাছে এই আচরণ আশান্বিত হওয়ার মতোই। গত কয়েক দিন বাজারে যে অবস্থা বিরাজ করেছে, তাতে নতুন বছরে একটি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল বাজার দেখা যাবে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বছরের শেষদিনের লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা যায়, মূল্যবৃদ্ধিতে স্বল্প বা ছোট মূলধনের কোম্পানিগুলোর আধিপত্য ছিল বেশি। এ দিন ব্যাংকিং খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোতে কিছুটা মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।
আগামী শনিবার শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোর আর্থিক বছর শেষ হচ্ছে। বছর শেষে ব্যাংকগুলোর লাভ-লোকসানের নানা হিসাব কষে বিনিয়োগকারীদের কেউ কেউ ব্যাংকিং খাতের শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন। এতে এ খাতের কোনো কোনো কোম্পানি কিছুটা দর হারিয়েছে। লেনদেনের দিক থেকেও গতকাল ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলো অনেকটা পিছিয়ে ছিল। ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে মাত্র একটি ব্যাংক ছিল।
দিন শেষে ঢাকার বাজারে প্রায় ৫৬০ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৩৪ কোটি টাকা বেশি। ডিএসইতে গতকাল ২৬৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৯৭টিরই দাম বেড়েছে, কমেছে ৫২টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৯টির।
সিএসইতে এ দিন ১৯৩টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১২৭টির দাম বেড়েছে, কমেছে ৪১টির আর অপরিবর্তিত ছিল ২৫টির। দিন শেষে চট্টগ্রামের বাজারে ৪৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে এক কোটি টাকা বেশি।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) মূল্যসূচকও গতকাল ছিল ঊর্ধ্বমুখী। দিন শেষে সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ১২৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৮৮০ পয়েন্টে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, শেষদিনে বাজারের আচরণ ছিল বেশ ইতিবাচক। বিনিয়োগকারী থেকে শুরু করে সংশ্লিষ্ট সবার কাছে এই আচরণ আশান্বিত হওয়ার মতোই। গত কয়েক দিন বাজারে যে অবস্থা বিরাজ করেছে, তাতে নতুন বছরে একটি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল বাজার দেখা যাবে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বছরের শেষদিনের লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা যায়, মূল্যবৃদ্ধিতে স্বল্প বা ছোট মূলধনের কোম্পানিগুলোর আধিপত্য ছিল বেশি। এ দিন ব্যাংকিং খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোতে কিছুটা মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।
আগামী শনিবার শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোর আর্থিক বছর শেষ হচ্ছে। বছর শেষে ব্যাংকগুলোর লাভ-লোকসানের নানা হিসাব কষে বিনিয়োগকারীদের কেউ কেউ ব্যাংকিং খাতের শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন। এতে এ খাতের কোনো কোনো কোম্পানি কিছুটা দর হারিয়েছে। লেনদেনের দিক থেকেও গতকাল ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলো অনেকটা পিছিয়ে ছিল। ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে মাত্র একটি ব্যাংক ছিল।
দিন শেষে ঢাকার বাজারে প্রায় ৫৬০ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৩৪ কোটি টাকা বেশি। ডিএসইতে গতকাল ২৬৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৯৭টিরই দাম বেড়েছে, কমেছে ৫২টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৯টির।
সিএসইতে এ দিন ১৯৩টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১২৭টির দাম বেড়েছে, কমেছে ৪১টির আর অপরিবর্তিত ছিল ২৫টির। দিন শেষে চট্টগ্রামের বাজারে ৪৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে এক কোটি টাকা বেশি।
No comments