রাজনৈতিক আলোচনা- 'যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের যন্ত্রণা এবং নতুন মুক্তিযোদ্ধা সনদ' by হারুন হাবীব
সরকারি কাজের দীর্ঘসূত্রতা এবং একশ্রেণীর কর্মকর্তা-কর্মচারীর হেঁয়ালিপনা সাধারণ মানুষকে কতটা বিপন্ন বা অসহায় করে তার অসংখ্য প্রমাণ আছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, অযোগ্য এবং অসৎ আমলাতন্ত্র সরকারের নীতি অবস্থানের বিপরীতে কাজ করে। এমনও দেখা যায়, অনেক ক্ষেত্রে জটিলতা সৃষ্টি করে গুরুত্বপূর্ণ কাজও তারা ঝুলিয়ে রাখে। আমি জানি না, আমার লেখার বিষয় নিয়ে ঠিক তেমনি কোনো অযোগ্যতা বা নিষ্ক্রিয়তা কাজ করেছে কি না। তবে এটি অবশ্যই অবিশ্বাস করার মতো ঘটনা যে হাইকোর্টের রায়ের পরও মাসের পর মাস ধরে তা বাস্তবায়ন হয়নি! উচ্চ আদালতের রায় পাওয়ার পরও ৪৭১ জন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার বন্ধ ভাতা আজও চালু হয়নি।
২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় এসে 'যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা বাছাই কমিটি' গঠন করে। দীর্ঘকাল ধরে যে মুক্তিযোদ্ধারা 'যুদ্ধাহত' হিসেবে রাষ্ট্রের সামান্য ভাতা পেয়ে আসছিলেন, তাঁদের পুনরায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন বোধ করে বহুল আলোচিত জোট সরকার। কমিটি গঠিত হয় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আলী আকবরের নেতৃত্বে। এ কমিটি সর্বমোট ৩৬৪৫ জন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার পঙ্গুত্ব নতুন করে নির্ণয় করে এবং তাঁদের বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত করে। ১৭৩ জনের ভাতা বন্ধ করে কমিটি। বাকিদের ছয়টি শ্রেণীতে ভাগ করে। কারো ভাতা কমিয়ে দেয়। ফলে ৯৬৬ জন মুক্তিযোদ্ধা সংক্ষুব্ধ হয়ে হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘদিন পর হাইকোর্ট থেকে রায় আসে তাঁদের পক্ষে। এরপর মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট এই যুদ্ধাহতদের বন্ধ ভাতা চালু করে। কিন্তু একপর্যায়ে ট্রাস্টের আইন উপদেষ্টার মতামতের কারণে ৪৭১ জনের ভাতা নতুন করে স্থগিত হয়ে যায়। বছরের পর বছর তাঁরা মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আর মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টে ঘুরছেন। ভাতা পাচ্ছেন না।
২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় এসে 'যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা বাছাই কমিটি' গঠন করে। দীর্ঘকাল ধরে যে মুক্তিযোদ্ধারা 'যুদ্ধাহত' হিসেবে রাষ্ট্রের সামান্য ভাতা পেয়ে আসছিলেন, তাঁদের পুনরায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন বোধ করে বহুল আলোচিত জোট সরকার। কমিটি গঠিত হয় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আলী আকবরের নেতৃত্বে। এ কমিটি সর্বমোট ৩৬৪৫ জন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার পঙ্গুত্ব নতুন করে নির্ণয় করে এবং তাঁদের বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত করে। ১৭৩ জনের ভাতা বন্ধ করে কমিটি। বাকিদের ছয়টি শ্রেণীতে ভাগ করে। কারো ভাতা কমিয়ে দেয়। ফলে ৯৬৬ জন মুক্তিযোদ্ধা সংক্ষুব্ধ হয়ে হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘদিন পর হাইকোর্ট থেকে রায় আসে তাঁদের পক্ষে। এরপর মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট এই যুদ্ধাহতদের বন্ধ ভাতা চালু করে। কিন্তু একপর্যায়ে ট্রাস্টের আইন উপদেষ্টার মতামতের কারণে ৪৭১ জনের ভাতা নতুন করে স্থগিত হয়ে যায়। বছরের পর বছর তাঁরা মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আর মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টে ঘুরছেন। ভাতা পাচ্ছেন না।
যুদ্ধাহত এই মুক্তিযোদ্ধারা ঢাকার পথে মিছিল করেছেন। অনেক কষ্টে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেও দেখা করেছেন একবার। প্রধানমন্ত্রী তাঁদের নিশ্চিত করেছেন, যেহেতু হাইকোর্ট রায় দিয়েছেন এবং একই রায়ে অন্যদেরও ভাতা দেওয়া শুরু হয়েছে_কাজেই তাঁদের বন্ধ ভাতা দ্রুত চালু হবে। এ ঘটনাটি সম্ভবত গেল মে মাসের। কিন্তু আজও ভাতা চালু হয়নি। কর্তৃপক্ষ হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল দায়ের করলেও না হয় বোঝা যেত ব্যাপারটি বিচারাধীন। কিন্তু কোনো আপিল দায়ের করেনি কর্তৃপক্ষ। এর পরও ভাতা বন্ধ আছে! কাউকে দেওয়া হচ্ছে, কাউকে দেওয়া হচ্ছে না! আমি মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো অক্টোবর মাসের একটি চিঠি দেখেছি, যা অর্থ মন্ত্রণালয়কে লেখা। বিস্তারিত ওই চিঠিতে আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত উদ্ধৃত করে এ খাতে দ্রুত নির্ধারিত অর্থের বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। আইন মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে যে মতামতটি প্রদান করে তা এ রকম : '...স্ববিরোধিতা এড়ানো ও সমতার নীতি প্রতিষ্ঠার জন্য সমপ্রকৃতির ও একই ধরনের হওয়ায় এবং একই রূপ পঙ্গুত্ব বিদ্যমান থাকায় আলোচ্য ৪৭১ জন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাকে আপিল ব্যতীত রিট মামলার রায়ের ভিত্তিতে বকেয়াসহ সমুদয় বন্ধকৃত ভাতা প্রদানের বিষয়টি বিবেচনা করা সমীচীন হবে।' এর পরও বিষয়টি নিয়ে কোনো অগ্রগতি নেই। প্রশ্ন হচ্ছে_কোথায় যাবেন, সুবিচার পেতে কোন কর্তৃপক্ষের কাছে যাবে যুদ্ধাহত এই মুক্তিযোদ্ধারা?
মুুক্তিযুদ্ধে জীবনবাজি রেখে পাকিস্তান বাহিনীর বিরুদ্ধে যাঁরা লড়েছেন_তাঁরা ব্যক্তিগত কোনো প্রাপ্তির জন্য আত্মত্যাগ করেননি। জাতির স্বাধীনতা ও সম্মান রক্ষার জন্যই সেদিন তাঁরা অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছিলেন। কিন্তু এই মানুষগুলো অনস্বীকার্যভাবেই রাষ্ট্র ও সমাজের কাছে শ্রদ্ধা এবং সম্মান পাওয়ার যোগ্য। বলার অপেক্ষা রাখে না, তাঁদের বৃহত্তর অংশ আজও অবহেলিত। বেশির ভাগই তাঁরা গ্রামে থাকেন। এমন অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা আছেন, যাঁদের কোনো জীবিকা নেই। ঘরবাড়ি নেই। তাঁদের বেশির ভাগের বয়সই ষাট কিংবা ষাটোর্ধ্ব। অথচ ভাতার বিষয়টি নিয়ে তাঁদেরই কেউ কেউ ঘুরছেন বছরের পর বছর! আমি প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করব বিষয়টির আশু সুরাহার স্বার্থে। এই সংকটের দ্রুত সমাধান প্রয়োজন।
রাষ্ট্র যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ভাতা নির্ধারণ করেছে। এ ভাতা দেওয়াও হচ্ছে। যুদ্ধাহত নন_এমন বিশেষ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্যও সম্মানী ভাতার ব্যবস্থা আছে। এসব ব্যবস্থা, বিশেষ করে পঙ্গু বা শারীরিক সংকটাপন্ন মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে একটি বড় পদক্ষেপ। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে আরো কিছু পদক্ষেপের ঘোষণা দিয়েছেন। বাড়ি করে দেওয়া, তাঁদের পরিবারের সদস্যদের জন্য চাকরির কোটা নির্ধারণ ইত্যাদি। এগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন হলে বিপন্ন মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবার উপকৃত হবে। আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রক্ষমতায় খুব বেশি থাকেনি। ১৯৭১ সালে সফল মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়ে নতুন দেশের হাল ধরেছিল দলটি। কিন্তু জাতির জনকের নির্মম হত্যাকাণ্ডের মাঝ দিয়ে মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় দেশে অসাংবিধানিক সেনাশাসন প্রবর্তিত হয়েছিল। এরপর ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দলটি প্রথমবারের মতো ক্ষমতায় আসে। ঊনচলি্লশ বছরের মধ্যে আবার আসে ২০০৮ সালের শেষে। কাজেই সব কিছু করা সম্ভব হয়নি তাদের। কিন্তু একটা ব্যাপার লক্ষ করার মতো, দলটি ক্ষমতায় এলেই একশ্রেণীর 'নব্য' আওয়ামী লীগারের ভিড় বেড়ে যায়। কখনো ভিড়টা এতই প্রকট হয় যে পরীক্ষিত মানুষগুলো যাঁরা বছরের পর বছর ধরে দলকে তাঁর আদর্শ ও কর্মসূচিকে চাঙ্গা রাখেন, দুঃখ-যন্ত্রণা ভোগ করেন, তাঁরা নতুন নেতা-কর্মীদের দাপটে অতিষ্ঠ হয়ে ওঠেন। এমনও পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় কখনো যে এই 'নব্যদের' কাছেই পরীক্ষিতদের দলকে ভালোবাসার পরীক্ষা দিতে হয়!
এ পরিস্থিতি শুভ নয়। অনেক পরীক্ষিত ও ত্যাগী রাজনৈতিক কর্মী ও নেতাকে দেখেছি_যাঁরা এমন পরিস্থিতিতে অসহায় হয়ে পড়েন। দীর্ঘকালের লালিত আদর্শ ধারণ করে তাঁরা অন্য কোথাও যেতে পারেন না। কিন্তু পরিস্থিতি তাদের নিষ্ক্রিয় করে তোলে। এ পরিস্থিতিতে সুবিধা বাগায় সুযোগসন্ধানী 'নব্যরা'। এর দায়ভার বহন করতে হয় দল ও সরকারকে। দলে নতুনদের প্রবেশ কর্মচঞ্চল দলের একটি স্বাভাবিক চিত্র। নতুনরা দলে না প্রবেশ করলে দল নির্জীব হবে। এও ধরে নিতে হবে যে এর আদর্শ বা কর্মসূচির মূল্যায়ন জরুরি হয়ে পড়েছে। কিন্তু প্রবেশ মানে অনুপ্রবেশ নয়। দলের নীতিনির্ধারকরা এই অনুপ্রবেশের ব্যাপারটার দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখলে দল যেমন উপকৃত হবে, তেমনি উপকৃত হবে দেশও। কারণ, শত সীমাবদ্ধতা এবং সংকট সত্ত্বেও আওয়ামী লীগের কাছে গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেশি। পরীক্ষিত নেতা-কর্মীদের যেমন উপেক্ষা করা ঠিক হবে না, আবার দলে নতুনদের অন্তর্ভুক্তিও রুদ্ধ করা যাবে না। প্রয়োজন শুধু সতর্কতার।
মনে রাখা উচিত, স্বার্থান্বেষী নব্যদের অনুপ্রবেশ কখনোই শুভ হয় না। ভাবতে অবাক লাগে_এই অনুপ্রবেশ মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা বাড়াতেও ভুমিকা রাখছে! আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে স্বাভাবিক কারণেই দেশের মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে স্বাভাবিক জাগরণ লক্ষ করা যায়। শেখ হাসিনার দুই শাসনামালে পর্যাপ্ত না হলেও সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের সুযোগ-সুবিধা বেশ বেড়েছে। রাষ্ট্র ও সমাজ থেকে তাঁদের সম্মান নির্ধারিত হয়েছে। একটি নিরপেক্ষ তালিকা করারও চেষ্টা হয়েছে মুক্তিযোদ্ধাদের। বলাবাহুল্য, এ সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছে একশ্রেণীর সুযোগসন্ধানী অনৈতিক মানুষ। নানা ছলচাতুরিতে এরা মুক্তিযোদ্ধার সনদ জোগাড়ের চেষ্টা করে। অসৎ কর্মকর্তাদের কারসাজিতে অনেক ক্ষেত্রে এরা সফলও হয়।
দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের চাকরির বয়সসীমা দুই বছর বাড়িয়ে দিয়েছে। এটি অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ একটি সিদ্ধান্ত। কিন্তু অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে, সিদ্ধান্তটির পর নতুন করে মুক্তিযোদ্ধার সনদ সংগ্রহ শুরু হয়েছে। বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত খবরে জানা গেছে, মুক্তিযোদ্ধাদের চাকরির বয়সসীমা দুই বছর বাড়ানোর পর এ পর্যন্ত আট হাজার ৭১৭ জন চাকরিজীবী মুক্তিযোদ্ধা সনদ সংগ্রহ করেছেন। তথ্যটি কতটা তথ্যনির্ভর তা পরখ করার সুযোগ হয়নি আমার। কিন্তু বয়সসীমা দুই বছর বাড়ানোর পর থেকে মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার সার্টিফিকেট পাওয়ার প্রবল তোড়জোড় অনেক জায়গা থেকেই শুনতে পেরেছি। বিষয়টি মন্ত্রিসভার বৈঠকেও নাকি আলোচিত হয়েছে। সরকারি নিয়মে ৫৭ বছর বয়স হলেই অবসরে যাওয়ার কথা। মুক্তিযুদ্ধ ঘটেছে আজ থেকে ৩৯ বছর আগে। কাজেই ১৭ বছর বা তার চেয়ে কম বয়সী যাঁরা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন, তাঁদের এখনো যাঁরা চাকরিতে আছেন, অবশ্যই শেষদিকে তাঁরাই কেবল সুবিধাটা নিতে পারেন। কিন্তু একটা সুযোগ হাতড়ে নিতে হবে বলে হঠাৎ করে মুক্তিযোদ্ধা হয়ে যাওয়ার প্রবণতা কেবল বড় অন্যায়ই নয়, বড় অনৈতিক কাজও। আমি মনে করি, এসব অন্যায় ও অনৈতিক লোকজনকে খুঁজে বের করা জরুরি। শুধু তাই নয়, একই সঙ্গে খুঁজে বের করা দরকার সেই কর্মকর্তা ও দায়ী ব্যক্তিদের যাঁরা দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অনৈতিকভাবে মুক্তিযোদ্ধা সনদ পাইয়ে দিতে সহায়তা করেন। সরকার এ রকম ভুয়া সনদ বিতরণ ঠেকাতে পদক্ষেপ নিয়েছে। যেসব মানদণ্ডের ভিত্তিতে এ কাজ শুরু হয়েছে, তা আমার সঠিক বলেই মনে হচ্ছে। এখন প্রয়োজন সঠিক বিচার।
============================
খবর ও ফিচার- কয়েন-কাহিনী প্রকৃতি- 'বৈরিতায় বিপন্ন বাঘ' by বিপ্লব রহমান প্রকৃতি- 'সুন্দরবন ঘেঁষে রেললাইন!' by পার্থ সারথি দাস খবর- কোরীয় সীমান্তে ব্যাপক গোলাবিনিময়ে নিহত ২ শিল্প-অর্থনীতি 'চামড়াশিল্প শিগগিরই সরছে না' by আলী আসিফ ফিচার- ‘র্যাগিং : পৌষ মাস না সর্বনাশ?' by সমুদ্র সৈকত ভর্তি এবার লটারিতে! by হাবিবুর রহমান তারেক ও তমাল আবদুল কাইয়ুম আলোচনা- 'পেট্রোবাংলার ভূমিকা এবং কিছু প্রশ্ন' by ড. এম শামসুল আলম আন্তর্জাতিক- 'যুক্তরাষ্ট্রের ইরাকনীতি ইরানকে বিজয়ী করছে' by ফয়সাল আমিন ইস্ত্রাবাদি আলোচনা- 'ইভ টিজিং : দায়ী কে?' by ফখরে আলম কল্প গল্প- '...আজব খাওয়া, ভোজ কয় যাহারে!' by আলী আলী হাবিব রাজনৈতিক আলোচনা- ''উচিত কথায় ননদ বেজার, গরম ভাতে ভাতে বিলাই (বিড়াল)' by আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী প্রকৃতি- 'জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃক্ষশত্রু' by মেহেদী উল্লাহ ইতিহাস- 'ইতিহাসে মওলানা ভাসানীর আসন' by সৈয়দ আবুল মকসুদ ইতিহাস- 'টিকে থাকুক ‘টেগর লজ’' by আশীষ-উর-রহমান আলোচনা- 'কর্মশক্তি ও টাকার অপচয়!' by রোজিনা ইসলাম রাজনৈতিক আলোচনা- 'আশির দশকে রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন' by আবুল কাসেম ফজলুল হক আলোচনা- 'বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্ব আকাশচুম্বী' by ড. নিয়াজ আহম্মেদ ইতিহাস- 'প্রত্যন্ত জনপদে ইতিহাস-সঙ্গী হয়ে' by সাযযাদ কাদির
কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ হারুন হাবীব
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
খবর ও ফিচার- কয়েন-কাহিনী প্রকৃতি- 'বৈরিতায় বিপন্ন বাঘ' by বিপ্লব রহমান প্রকৃতি- 'সুন্দরবন ঘেঁষে রেললাইন!' by পার্থ সারথি দাস খবর- কোরীয় সীমান্তে ব্যাপক গোলাবিনিময়ে নিহত ২ শিল্প-অর্থনীতি 'চামড়াশিল্প শিগগিরই সরছে না' by আলী আসিফ ফিচার- ‘র্যাগিং : পৌষ মাস না সর্বনাশ?' by সমুদ্র সৈকত ভর্তি এবার লটারিতে! by হাবিবুর রহমান তারেক ও তমাল আবদুল কাইয়ুম আলোচনা- 'পেট্রোবাংলার ভূমিকা এবং কিছু প্রশ্ন' by ড. এম শামসুল আলম আন্তর্জাতিক- 'যুক্তরাষ্ট্রের ইরাকনীতি ইরানকে বিজয়ী করছে' by ফয়সাল আমিন ইস্ত্রাবাদি আলোচনা- 'ইভ টিজিং : দায়ী কে?' by ফখরে আলম কল্প গল্প- '...আজব খাওয়া, ভোজ কয় যাহারে!' by আলী আলী হাবিব রাজনৈতিক আলোচনা- ''উচিত কথায় ননদ বেজার, গরম ভাতে ভাতে বিলাই (বিড়াল)' by আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী প্রকৃতি- 'জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃক্ষশত্রু' by মেহেদী উল্লাহ ইতিহাস- 'ইতিহাসে মওলানা ভাসানীর আসন' by সৈয়দ আবুল মকসুদ ইতিহাস- 'টিকে থাকুক ‘টেগর লজ’' by আশীষ-উর-রহমান আলোচনা- 'কর্মশক্তি ও টাকার অপচয়!' by রোজিনা ইসলাম রাজনৈতিক আলোচনা- 'আশির দশকে রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন' by আবুল কাসেম ফজলুল হক আলোচনা- 'বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্ব আকাশচুম্বী' by ড. নিয়াজ আহম্মেদ ইতিহাস- 'প্রত্যন্ত জনপদে ইতিহাস-সঙ্গী হয়ে' by সাযযাদ কাদির
কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ হারুন হাবীব
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
No comments