শিগগিরই সু চির কাছে আসছেন ছেলে অ্যারিস
মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চি ছোট ছেলে কিম অ্যারিসের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পাচ্ছেন। গতকাল সোমবার সু চির আইনজীবী জানান, অ্যারিসের (৩৩) মিয়ানমারে যাওয়ার ভিসা অনুমোদন করেছে সামরিক জান্তা। এতে গৃহবন্দিত্ব থেকে সদ্য মুক্তি পাওয়া মায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন তিনি।
সু চির আইনজীবী নিয়ান উইন সাংবাদিকদের জানান, এর মধ্যে অ্যারিস ভিসা পেয়ে গেছেন। দ্রুত দেশে আসার চেষ্টা করছেন তিনি। মায়ের মুক্তি পাওয়ার ব্যাপারে আভাস পাওয়ার পর অ্যারিস লন্ডনের বাড়ি থেকে ব্যাংককে গিয়ে অবস্থান করছেন। আইনজীবী জানান, ইয়াঙ্গুন বিমানবন্দরে ছেলেকে স্বাগত জানানোর পরিকল্পনা নিয়েছেন সু চি।
সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) সূত্রে জানা গেছে, অ্যারিস কোনো কারণে সোমবার রওনা দিতে না পারলে আজ মঙ্গলবার সকালে মিয়ানমার পৌঁছাবেন।
গৃহবন্দী থাকাকালে সু চিকে টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট-সুবিধা দেয়নি জান্তা। বাইরের জগতের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ ছিল খুব সীমিত। প্রায় ১০ বছর অ্যারিস ও বড় ছেলে আলেক্সান্ডারের সঙ্গে দেখা হয়নি সু চির। আর নাতি-নাতনির মুখ তিনি কখনো দেখেননি।
এদিকে জান্তা-সমর্থিত রাজনৈতিক দল দ্য ইউনিয়ন সলিডারিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি (ইউএসডিপি) সাধারণ নির্বাচনে এক হাজার ৯৬টি আসনের মধ্যে ৭৬ দশমিক ৮ শতাংশ আসন পেয়েছে বলে গতকাল সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে। ৭ নভেম্বর এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। দেশে গত ২০ বছরের মধ্যে এই প্রথম নির্বাচনে পার্লামেন্টের নিম্ন ও উচ্চকক্ষ এবং আঞ্চলিক আসনগুলোতে ৮৪২ আসনে জয়ী হয়েছে ইউএসডিপি।
মিয়ানমারের নির্বাচন কমিশন এখনো নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করেনি। তবে ভোট গ্রহণের দিন থেকে রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম নিয়মিত বিজয়ীদের তালিকা প্রকাশ করে যাচ্ছে। সে অনুযায়ী ন্যাশনাল ইউনিটি পার্টি ৫ দশমিক ৭ শতাংশ আসন পেয়ে দ্বিতীয় ও গণতন্ত্রপন্থী শান ন্যাশনালিটিজ ডেমোক্রেটিক পার্টি ৫ দশমিক ২ শতাংশ আসন পেয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে। এনএলডি থেকে বের হয়ে আসা নেতা-কর্মীরা মিলে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফোর্স নামের একটি আলাদা দল গড়ে নির্বাচনে অংশ নেয়। ১ দশমিক ৫ শতাংশ আসন পেয়ে তারা ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে।
জান্তার বিধিনিষেধের জালে আটকে সু চির দল এনএলডি নির্বাচনে অংশ নিতে পারেনি। এতে জান্তা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়। তবে সে সমালোচনার ঝড় কিছুটা কমেছে বলে কয়েকজন বিশ্লেষক দাবি করছেন।
লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকস অ্যান্ড পলিটিক্যাল সায়েন্সের গবেষক মাউং জারনি বলেন, সু চি মুক্তি পাওয়ায় নির্বাচন নিয়ে জান্তার প্রতি ক্ষোভ কিছুটা কমেছে।
এদিকে নির্বাচনের আগে এনএলডিকে বিলুপ্ত করার বিরুদ্ধে সু চির করা মামলা গতকাল খারিজ করে দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট। সু চির একজন আইনজীবী জানান, আমরা এ ব্যাপারে বিশেষ আবেদন করা যায় কিনা তা এখন খতিয়ে দেখবো।
সু চির আইনজীবী নিয়ান উইন সাংবাদিকদের জানান, এর মধ্যে অ্যারিস ভিসা পেয়ে গেছেন। দ্রুত দেশে আসার চেষ্টা করছেন তিনি। মায়ের মুক্তি পাওয়ার ব্যাপারে আভাস পাওয়ার পর অ্যারিস লন্ডনের বাড়ি থেকে ব্যাংককে গিয়ে অবস্থান করছেন। আইনজীবী জানান, ইয়াঙ্গুন বিমানবন্দরে ছেলেকে স্বাগত জানানোর পরিকল্পনা নিয়েছেন সু চি।
সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) সূত্রে জানা গেছে, অ্যারিস কোনো কারণে সোমবার রওনা দিতে না পারলে আজ মঙ্গলবার সকালে মিয়ানমার পৌঁছাবেন।
গৃহবন্দী থাকাকালে সু চিকে টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট-সুবিধা দেয়নি জান্তা। বাইরের জগতের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ ছিল খুব সীমিত। প্রায় ১০ বছর অ্যারিস ও বড় ছেলে আলেক্সান্ডারের সঙ্গে দেখা হয়নি সু চির। আর নাতি-নাতনির মুখ তিনি কখনো দেখেননি।
এদিকে জান্তা-সমর্থিত রাজনৈতিক দল দ্য ইউনিয়ন সলিডারিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি (ইউএসডিপি) সাধারণ নির্বাচনে এক হাজার ৯৬টি আসনের মধ্যে ৭৬ দশমিক ৮ শতাংশ আসন পেয়েছে বলে গতকাল সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে। ৭ নভেম্বর এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। দেশে গত ২০ বছরের মধ্যে এই প্রথম নির্বাচনে পার্লামেন্টের নিম্ন ও উচ্চকক্ষ এবং আঞ্চলিক আসনগুলোতে ৮৪২ আসনে জয়ী হয়েছে ইউএসডিপি।
মিয়ানমারের নির্বাচন কমিশন এখনো নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করেনি। তবে ভোট গ্রহণের দিন থেকে রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম নিয়মিত বিজয়ীদের তালিকা প্রকাশ করে যাচ্ছে। সে অনুযায়ী ন্যাশনাল ইউনিটি পার্টি ৫ দশমিক ৭ শতাংশ আসন পেয়ে দ্বিতীয় ও গণতন্ত্রপন্থী শান ন্যাশনালিটিজ ডেমোক্রেটিক পার্টি ৫ দশমিক ২ শতাংশ আসন পেয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে। এনএলডি থেকে বের হয়ে আসা নেতা-কর্মীরা মিলে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফোর্স নামের একটি আলাদা দল গড়ে নির্বাচনে অংশ নেয়। ১ দশমিক ৫ শতাংশ আসন পেয়ে তারা ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে।
জান্তার বিধিনিষেধের জালে আটকে সু চির দল এনএলডি নির্বাচনে অংশ নিতে পারেনি। এতে জান্তা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়। তবে সে সমালোচনার ঝড় কিছুটা কমেছে বলে কয়েকজন বিশ্লেষক দাবি করছেন।
লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকস অ্যান্ড পলিটিক্যাল সায়েন্সের গবেষক মাউং জারনি বলেন, সু চি মুক্তি পাওয়ায় নির্বাচন নিয়ে জান্তার প্রতি ক্ষোভ কিছুটা কমেছে।
এদিকে নির্বাচনের আগে এনএলডিকে বিলুপ্ত করার বিরুদ্ধে সু চির করা মামলা গতকাল খারিজ করে দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট। সু চির একজন আইনজীবী জানান, আমরা এ ব্যাপারে বিশেষ আবেদন করা যায় কিনা তা এখন খতিয়ে দেখবো।
No comments