প্রকৃতি- 'বৈরিতায় বিপন্ন বাঘ' by বিপ্লব রহমান

নানা বৈরিতায় বিপন্ন হয়ে পড়েছে বনের রাজা বাঘ। বিশ্বে বাঘের সংখ্যা ১৯০০ সালে ছিল এক লাখ। কিন্তু এখন এ সংখ্যা হ্রাস পেয়ে মাত্র তিন হাজার ৭০০-তে এসে দাঁড়িয়েছে। মহাবিপন্ন প্রাণী হিসেবে বাঘ এখনো টিকে আছে বাংলাদেশসহ মাত্র ১৩টি দেশে। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, এখনই বাঘ রক্ষায় কার্যকর ভূমিকা রাখা না গেলে আগামী শতাব্দীতে এই প্রাণীটি একেবারে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। বন সংরক্ষক (বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি) ড. তপন কুমার দে কালের কণ্ঠকে জানিয়েছেন, বনের জীববৈচিত্র্য, খাদ্য শৃঙ্খল ও প্রতিবেশ চক্রের প্রধান নিয়ন্ত্রক বাঘ। বনের প্রাকৃতিক বংশ বৃদ্ধি যাতে ব্যাহত না হয়, সে জন্য প্রাকৃতিক নিয়মে বাঘ হরিণ, শূকর, বনগরু ইত্যাদি তৃণভোজী প্রাণী শিকার করে বনের প্রতিবেশ চক্রকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই প্রতিবেশ চক্র ভেঙে পড়লে বা বাঘের খাদ্য সংকট দেখা দিলে প্রাণীটির অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ে।
তিনি জানান, কোনো বনের জীববৈচিত্র্যের মান নিরূপণের নিয়ন্ত্রক হচ্ছে বাঘ। যে বনে জীববৈচিত্র্য বেশি সেখানে বাঘের সংখ্যাও বেশি থাকে। বাঘ কমে যাওয়ার অর্থ হচ্ছে প্রাণীটির আবাসস্থল বিরূপ পরিস্থিতির সম্মুখীন। সুন্দরবনের বাঘ অস্তিত্বের সংকটে পড়ায় বাঘ-মানুষ দ্বন্দ্ব বাড়ছে।
সবচেয়ে বেশি বাঘ সুন্দরবনে : বন বিভাগ জানিয়েছে, বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, চীন, মালয়েশিয়া,
ভিয়েতনাম, লাওস, ভুটান, নেপাল ও রাশিয়া_এই ১৩টি দেশে এখনো বাঘের অস্তিত্ব রয়েছে। পৃথিবী থেকে এরই মধ্যে হারিয়ে গেছে বালিনিজ, জাভানিজ ও কাস্পিয়ান_এই তিন প্রজাতির বাঘ। এখনো টিকে রয়েছে বাঘের পাঁচটি প্রজাতি : রয়েল বেঙ্গল, সাইবেরিয়ান, সুমাত্রান, সাউথ চায়না ও ইন্দো-চায়না টাইগার।
বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বাঘ রয়েছে সুন্দরবনে। এই বনের ভারত অংশে প্রায় এক হাজার ৫০০ এবং বাংলাদেশ অংশে প্রায় ৪৫০টি বাঘের বসবাস। ছয় হাজার ১৭ বর্গকিলোমিটার আয়তনের সুন্দরবনে বাঘের ঘনত্বও সবচেয়ে বেশি। ২০০৪ সালে সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি, বাংলাদেশ ও ভারতের বিশেষজ্ঞরা যৌথভাবে জরিপ চালিয়ে ৪৪০টি রয়েল বেঙ্গলের সংখ্যা নির্ধারণ করেন। এর মধ্যে পুরুষ বাঘ ১২১, বাঘিনী ২৯৮ ও বাঘের বাচ্চা ২১টি। এরপর আর কোনো বাঘশুমারি না হলেও বিশেষজ্ঞদের ধারণা, সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা আরো বেড়েছে।
সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগারের প্রধান শিকারের মধ্যে রয়েছে, চিত্রা হরিণ, মায়া হরিণ, শূকর ও বানর। ২০০০-০২ সালের বন বিভাগের জরিপ অনুযায়ী, সুন্দরবনের সুন্দরী বৃক্ষসমৃদ্ধ অংশে হরিণের সংখ্যা প্রায় ৮৩ হাজার। এর মধ্যে প্রতি বর্গকিলোমিটারে হরিণের সংখ্যা গড়ে তিন থেকে চারটি। এ ছাড়া সুন্দরবনের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলে কেওড়া-গেওয়া এবং তৃণভূমিসমৃদ্ধ অঞ্চলে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে হরিণের সংখ্যা গড়ে ১৬০ থেকে ১৭০টি।
জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সুন্দরবনের বাঘের আকৃতিও ছোট হয়ে আসছে। ইউনাইটেড স্টেটস ফিশ অ্যান্ড ওয়াইল্ড লাইফ সার্ভিস টাইগার অ্যান্ড রাইনো ফান্ড-এর সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, সুন্দরবনের বাঘের ওজন গড়ে ৭৬ দশমিক ৭ কেজি। অন্যদিকে বিশ্বে বন্য বাঘের ওজন গড়ে ১৩৮ দশমিক ২ কেজি। এ হিসাবে সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল এখন বিশ্বের সবচেয়ে ছোট প্রজাতির বাঘ। এর আগে সুমাত্রান প্রজাতির বাঘকেই (গড় ওজন ৮৬ দশমিক ৭ কেজি) বিশ্বের সবচেয়ে ছোট প্রজাতির বাঘ বলে মনে করা হতো। গত ২ অক্টোবর ওয়াইল্ড লাইফ ট্রাস্ট অব বাংলাদেশ এ গবেষণাপত্রটি প্রকাশ করে।
বাড়ছে বাঘে-মানুষে সংঘাত
বন বিভাগের হিসাবে, বাংলাদেশের সুন্দরবনের বাঘের সঙ্গে মানুষের দ্বন্দ্ব-সংঘাত বেড়েই চলেছে। বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে দেখা যায়, প্রতিবছর বাঘের আক্রমণে গড়ে ২৫ থেকে ৪০ জনের মৃত্যু ঘটে। এদের মধ্যে অধিকাংশই সুন্দরবনের বাওয়ালি, জেলে, মৌয়ালি ও কাঠুরিয়া। অন্যদিকে সুন্দরবনের উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমাংশসহ সাতক্ষীরা রেঞ্জে মাঝেমধ্যেই গবাদি পশু শিকার করতে লোকালয়ে হানা দিয়ে মারা পড়ে বাঘ। এসব এলাকায় প্রতিবছর গড়ে দুই থেকে তিনটি বাঘ গণপিটুনিতে মারা পড়ে। বর্তমানে বাঘ নিধনের এ প্রবণতা বাড়ছেই। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, সুন্দরবনের প্রতিবেশ চক্রের পরিবর্তন, জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব, বনসংলগ্ন নদী ও খালে লবণাক্ততা বৃদ্ধি, অবৈধ হরিণ শিকার ও পাচারের কারণে বাঘের খাদ্য হ্রাস_ইত্যাদি কারণে বাঘ-মানুষ সংঘাত বেড়েছে।
বন বিভাগ জানিয়েছে, বাঘ-মানুষ সংঘাত নিরসনে বাঘ রক্ষায় গণসচেতনতা সৃষ্টির পাশাপাশি বন্য প্রাণী সংরক্ষণ আইন সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সংশোধিত আইনে, বাঘ হত্যা করলে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা ও ১২ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন ধরনের প্রাণী ও উদ্ভিদ সংরক্ষণের বিধানও থাকছে এ আইনে। অন্যদিকে সংশ্লিষ্ট একটি নীতিমালায় বন্য প্রাণীর আক্রমণে মৃত্যুর জন্য এক লাখ টাকা এবং পঙ্গু হলে ৫০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণের কথা বলা হয়েছে। জানা গেছে, বাঘ-মানুষ সংঘাত নিরসনে শিগগিরই বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় সাতক্ষীরার শ্যামনগরে নেওয়া হচ্ছে একটি বিশেষ পাইলট প্রকল্প। এ প্রকল্পটি সফল হলে সুন্দরবনের অন্যান্য অঞ্চলেও একই রকম প্রকল্প নেওয়া হবে।
বাঘ রক্ষায় ভারত-বাংলাদেশ মতৈক্য
মহাবিপন্ন প্রাণী রয়েল বেঙ্গল টাইগার রক্ষায় বাংলাদেশ-ভারত মতৈক্যে পেঁৗছেছে। দুই দেশের সুন্দরবনে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের বিচরণ অবাধ করতে শিগগিরই ট্রান্সবাউন্ডারি ইস্যুতে যৌথ প্রটোকল স্বাক্ষর করতে যাচ্ছে এই দুই দেশ। এরই মধ্যে ভারত ও বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং বন বিভাগ এই প্রটোকল স্বাক্ষরের বিষয়টি চূড়ান্ত করেছে।
বন সংরক্ষক ড. তপন কুমার দে কালের কণ্ঠকে জানান, এ বছর জানুয়ারিতে থাইল্যান্ডে বাঘ সংরক্ষণবিষয়ক মন্ত্রীপর্যায়ের সম্মেলনের ঘোষণায় বাঘের অস্তিত্ব আছে এমন ১৩টি দেশ একমত পোষণ করেছে। এর মধ্যে ২০২২ সালে বাঘের সংখ্যা দ্বিগুণ, বাঘের আবাসস্থল হিসেবে চিহ্নিত বন সংরক্ষণ, দু'দেশের সীমান্তসংলগ্ন বনে বাঘের বিচরণ অবাধ করতে ট্রান্সবাউন্ডারি ইস্যুতে যৌথ প্রটোকল স্বাক্ষর, আন্তর্জাতিক সংস্থার সাহায্যে বাঘ শিকার ও চোরাচালান বন্ধ ইত্যাদি অন্যতম।
বাঘ রক্ষায় আন্তর্জাতিক উদ্যোগ
বাঘ রক্ষায় বিভিন্ন দেশ-বিদেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থা সোচ্চার হয়ে উঠেছে। এরই মধ্যে বাঘের অস্তিত্ব রয়েছে এমন ১৩টি দেশ বাঘ সংরক্ষণে নিয়েছে যৌথ পরিকল্পনা। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০০০ সালের জানুয়ারিতে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয় গ্লোবাল টাইগার ফোরামের সাধারণ সভা। সেখানে ঘোষিত হয় ১০ দফা কর্মপরিকল্পনা। এরপর ২০০৯ সালের অক্টোবরে কাঠমাণ্ডুতে অনুষ্ঠিত হয় গ্লোবাল টাইগার ওয়ার্কশপ। সেখানে বাঘ রক্ষায় বিভিন্ন সমস্যা চিহ্নিত করার পাশাপাশি প্রণয়ন করা হয় সুপারিশমালা। এরই ধারাবাহিকতায় এ বছর জানুয়ারিতে থাইল্যান্ডে বাঘ সংরক্ষণবিষয়ক মন্ত্রীপর্যায়ের সম্মেলনের ঘোষণায় বাঘের অস্তিত্ব রক্ষায় সংশ্লিষ্ট ১৩টি দেশ যৌথ ঘোষণা দেয়। যৌথ ঘোষণায় প্রতিটি দেশে মহাবিপন্ন বাঘ ও বাঘের আবাসস্থল সংরক্ষণের মাধ্যমে প্রাকৃতিক বনের জীববৈচিত্র্য রক্ষা এবং পরিবর্তিত বিশ্ব উষ্ণায়ন ও জলবায়ুর ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবিলায় টেকসই কর্মপরিকল্পনা গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়।
বাঘের অস্তিত্ব রক্ষায় সংশ্লিষ্ট ১৩টি দেশের সরকারপ্রধান, বিশেষজ্ঞ ও দাতাসংস্থার প্রতিনিধিদের নিয়ে রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গে গত শনিবার থেকে পাঁচ দিনের বাঘবিষয়ক বিশ্ব সম্মেলন_টাইগার সামিট অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সরকারপ্রধানদের বিপন্ন বাঘ সংরক্ষণে তাদের নিজস্ব উদ্যোগ, প্রতিশ্রুতি ও দাতাসংস্থার সহযোগিতা লাভ ইত্যাদি টাইগার সামিটের লক্ষ্য। বাঘ সংরক্ষণে বাংলাদেশের সুন্দরবনের ভূমিকা ও কার্যক্রমের ওপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্মেলনে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য দেন।
বাঘ সংরক্ষণে বাংলাদেশের গৃহীত পদক্ষেপ
বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে বন বিভাগ জানিয়েছে, পরিবেশ ও প্রতিবেশগত দিক বিবেচনায় বাংলাদেশের সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা দ্বিগুণ করার সুযোগ নেই। তবে আন্তর্জাতিক ঘোষণার আলোকে সুন্দরবনে বাঘ ও হরিণের সংখ্যা বনের ধারণক্ষমতার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ রাখা, অবৈধ হরিণ শিকার বন্ধ, বাঘ ও হরিণের আবাসস্থলের উন্নয়ন, বনরক্ষীদের নিয়মিত টহল বৃদ্ধি ইত্যাদি পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে প্রাকৃতিকভাবে বাঘের সংখ্যা বাড়ানো যায়।
এ ছাড়া সরকার এরই মধ্যে ন্যাশনাল টাইগার রিকভারি প্রোগ্রাম গ্রহণ, ওয়াইল্ড লাইফ ট্রাস্ট অব বাংলাদেশের সহায়তায় ২০০৯-২০১৭ সালের জন্য বাঘ সংরক্ষণ কর্মপরিকল্পনা নেওয়া, বাঘ-মানুষ সংঘাত নিরসনে গণসচেতনা বৃদ্ধির পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট আইন ও নীতিমালা সংশোধন এবং পাইলট প্রকল্প গ্রহণ, বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রটোকল স্বাক্ষরের উদ্যোগ গ্রহণ, লোকালয়ে চলে আসা বাঘকে বনে অবমুক্ত করতে বন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দক্ষতা ও প্রশিক্ষণ বৃদ্ধি ইত্যাদি পদক্ষেপ নিয়েছে।
অন্যদিকে বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় ১৯ কোটি পাঁচ লাখ, ছয় কোটি ৫৬ লাখ এবং ৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা ব্যয়ে সুন্দরবনের ব্যবস্থাপনা, যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়ন ও পুনর্বাসন খাতে তিনটি পৃথক প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ এগিয়ে চলছে। প্রথম প্রকল্পটি এ বছর এবং বাকি দুটি প্রকল্প দুই বছরের মধ্যে বাস্তবায়িত হবে।
======================
প্রকৃতি- 'সুন্দরবন ঘেঁষে রেললাইন!' by পার্থ সারথি দাস  খবর- কোরীয় সীমান্তে ব্যাপক গোলাবিনিময়ে নিহত ২  শিল্প-অর্থনীতি 'চামড়াশিল্প শিগগিরই সরছে না' by আলী আসিফ  ফিচার- ‘র‌্যাগিং : পৌষ মাস না সর্বনাশ?' by সমুদ্র সৈকত  ভর্তি এবার লটারিতে! by হাবিবুর রহমান তারেক ও তমাল আবদুল কাইয়ুম  আলোচনা- 'পেট্রোবাংলার ভূমিকা এবং কিছু প্রশ্ন' by ড. এম শামসুল আলম  আন্তর্জাতিক- 'যুক্তরাষ্ট্রের ইরাকনীতি ইরানকে বিজয়ী করছে' by ফয়সাল আমিন ইস্ত্রাবাদি  আলোচনা- 'ইভ টিজিং : দায়ী কে?' by ফখরে আলম  কল্প গল্প- '...আজব খাওয়া, ভোজ কয় যাহারে!' by আলী আলী হাবিব  রাজনৈতিক আলোচনা- ''উচিত কথায় ননদ বেজার, গরম ভাতে ভাতে বিলাই (বিড়াল)' by আবদুল গাফ্‌ফার চৌধুরী  প্রকৃতি- 'জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃক্ষশত্রু' by মেহেদী উল্লাহ  ইতিহাস- 'ইতিহাসে মওলানা ভাসানীর আসন' by সৈয়দ আবুল মকসুদ  ইতিহাস- 'টিকে থাকুক ‘টেগর লজ’' by আশীষ-উর-রহমান  আলোচনা- 'কর্মশক্তি ও টাকার অপচয়!' by রোজিনা ইসলাম  রাজনৈতিক আলোচনা- 'আশির দশকে রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন' by আবুল কাসেম ফজলুল হক  আলোচনা- 'বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্ব আকাশচুম্বী' by ড. নিয়াজ আহম্মেদ  ইতিহাস- 'প্রত্যন্ত জনপদে ইতিহাস-সঙ্গী হয়ে' by সাযযাদ কাদির


কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ বিপ্লব রহমান


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.