কুম্বলে-শ্রীনাথদের অন্য বিপ্লব
অনিল কুম্বলে, জাভাগাল শ্রীনাথ, ভেঙ্কটেশ প্রসাদ—নাম তিনটি পাশাপাশি থাকলে কী মনে হয়? নব্বই দশকের ভারতীয় বোলিং আক্রমণ! না, এবার পাশাপাশি এই তিনটি নামের অর্থ অন্যরকম—কর্ণাটক রাজ্য ক্রিকেট সংস্থার (কেএসসিএ) প্রধান তিন কর্মকর্তা!
কেএসসিএর নির্বাচনে শ্রীকান্তদত্ত নরসিংরাজা ওয়াড়িয়ারকে ৪৩ ভোটে হারিয়ে পরশু সভাপতি পদে জিতে গেছেন সাবেক চ্যাম্পিয়ন স্পিনার অনিল কুম্বলে। একই নির্বাচনে জিতে গেছেন কুম্বলেরই সাবেক দুই সতীর্থ পেসার, সচিব পদে জাভাগাল শ্রীনাথ ও সহসভাপতি পদে ভেঙ্কটেশ প্রসাদ।
কুম্বলে-শ্রীনাথ-প্রসাদের সঙ্গে এই পরিষদ থেকেই বিশ্বকাপজয়ী সাবেক ক্রিকেটার রজার বিনিও জিতেছেন সহসভাপতি পদে। এই পরিষদের কাছে হেরে গেছে মহীশুরের রাজপরিবারের ওয়াড়িয়ারের পরিষদ।
ভারতীয় ক্রিকেটে এর আগে একসঙ্গে এতজন সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার কোনো নির্বাচনেই অংশ নেননি; জয়ের প্রশ্ন তো আরও পরে। এবার শীর্ষ পদগুলোয় সাবেক ক্রিকেটাররা তো আছেনই, সঙ্গে কর্ণাটকের বর্তমান খেলোয়াড়দেরও সমর্থন নাকি এই পরিষদের দিকে। বলা হচ্ছে, কুম্বলেদের সতীর্থ রাহুল দ্রাবিড়েরও নির্বাচন করার ইচ্ছা ছিল; কিন্তু খেলা চালিয়ে যাওয়ায় সেটা সম্ভব হয়নি। তবে খুব দ্রুত নাকি সংস্থার কর্মকর্তা হিসেবে দেখা যাবে দ্রাবিড়কে। কুম্বলে-শ্রীনাথদের এই জয়টাকে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দেখছে ক্রিকেটারদের বিজয় হিসেবে। গোটা বিশ্বের ক্রিকেট প্রশাসনেই এটি যেন এক নতুন যুগের সূচনা।
কুম্বলে-শ্রীনাথদের তাই সামলাতে হবে প্রত্যাশার চাপ। সেটা মেটাতে তারা প্রস্তুত। ভারতের সাবেক অধিনায়ক কুম্বলে বলছেন, ক্রিকেটারদের সত্যিকারের প্রতিনিধিত্বপূর্ণ সংগঠন গড়ে তাঁরা ভারতে পরিচিত হতে চান ‘আদর্শ ক্রিকেট সংস্থা’ রূপে। নবনির্বাচিত সচিব ও আন্তর্জাতিক ম্যাচ রেফারি শ্রীনাথ বলছেন, ‘আমরা সবাইকে বোঝাতে পেরেছি যে যখন আমাদের মধ্যে বিভক্তি দেখা দেয় আমরা কোনো দলেই থাকি না। আমরা একটা কথা জোর দিয়ে বলেছি, আমরা ক্রিকেটের পক্ষে।’
অনিল কুম্বলে সংস্থার কাজটাকেও দেখছেন ক্রিকেট দল পরিচালনার মতো করে। তিনি বলছেন, শুরু থেকেই তাঁরা দল হিসেবে কাজ করতে চান, ‘খেলোয়াড়েরা ভালো পারফর্ম না করলে, সবাই বাদ দিতে বলে। সভাপতি হিসেবে আমিও যদি শুধু চেয়ারে বসে থাকি, তাহলে নিশ্চয়ই কোনো কাজ হবে না। আমরা একটা দল হিসেবে কাজ করতে চাই। আমার বিশ্বাস, আমাদের পারফরম্যান্স দেখানোর জন্য তিন বছর যথেষ্ট সময়।
কেএসসিএর নির্বাচনে শ্রীকান্তদত্ত নরসিংরাজা ওয়াড়িয়ারকে ৪৩ ভোটে হারিয়ে পরশু সভাপতি পদে জিতে গেছেন সাবেক চ্যাম্পিয়ন স্পিনার অনিল কুম্বলে। একই নির্বাচনে জিতে গেছেন কুম্বলেরই সাবেক দুই সতীর্থ পেসার, সচিব পদে জাভাগাল শ্রীনাথ ও সহসভাপতি পদে ভেঙ্কটেশ প্রসাদ।
কুম্বলে-শ্রীনাথ-প্রসাদের সঙ্গে এই পরিষদ থেকেই বিশ্বকাপজয়ী সাবেক ক্রিকেটার রজার বিনিও জিতেছেন সহসভাপতি পদে। এই পরিষদের কাছে হেরে গেছে মহীশুরের রাজপরিবারের ওয়াড়িয়ারের পরিষদ।
ভারতীয় ক্রিকেটে এর আগে একসঙ্গে এতজন সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার কোনো নির্বাচনেই অংশ নেননি; জয়ের প্রশ্ন তো আরও পরে। এবার শীর্ষ পদগুলোয় সাবেক ক্রিকেটাররা তো আছেনই, সঙ্গে কর্ণাটকের বর্তমান খেলোয়াড়দেরও সমর্থন নাকি এই পরিষদের দিকে। বলা হচ্ছে, কুম্বলেদের সতীর্থ রাহুল দ্রাবিড়েরও নির্বাচন করার ইচ্ছা ছিল; কিন্তু খেলা চালিয়ে যাওয়ায় সেটা সম্ভব হয়নি। তবে খুব দ্রুত নাকি সংস্থার কর্মকর্তা হিসেবে দেখা যাবে দ্রাবিড়কে। কুম্বলে-শ্রীনাথদের এই জয়টাকে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দেখছে ক্রিকেটারদের বিজয় হিসেবে। গোটা বিশ্বের ক্রিকেট প্রশাসনেই এটি যেন এক নতুন যুগের সূচনা।
কুম্বলে-শ্রীনাথদের তাই সামলাতে হবে প্রত্যাশার চাপ। সেটা মেটাতে তারা প্রস্তুত। ভারতের সাবেক অধিনায়ক কুম্বলে বলছেন, ক্রিকেটারদের সত্যিকারের প্রতিনিধিত্বপূর্ণ সংগঠন গড়ে তাঁরা ভারতে পরিচিত হতে চান ‘আদর্শ ক্রিকেট সংস্থা’ রূপে। নবনির্বাচিত সচিব ও আন্তর্জাতিক ম্যাচ রেফারি শ্রীনাথ বলছেন, ‘আমরা সবাইকে বোঝাতে পেরেছি যে যখন আমাদের মধ্যে বিভক্তি দেখা দেয় আমরা কোনো দলেই থাকি না। আমরা একটা কথা জোর দিয়ে বলেছি, আমরা ক্রিকেটের পক্ষে।’
অনিল কুম্বলে সংস্থার কাজটাকেও দেখছেন ক্রিকেট দল পরিচালনার মতো করে। তিনি বলছেন, শুরু থেকেই তাঁরা দল হিসেবে কাজ করতে চান, ‘খেলোয়াড়েরা ভালো পারফর্ম না করলে, সবাই বাদ দিতে বলে। সভাপতি হিসেবে আমিও যদি শুধু চেয়ারে বসে থাকি, তাহলে নিশ্চয়ই কোনো কাজ হবে না। আমরা একটা দল হিসেবে কাজ করতে চাই। আমার বিশ্বাস, আমাদের পারফরম্যান্স দেখানোর জন্য তিন বছর যথেষ্ট সময়।
No comments