অন্ধত্ব নিরাময়ে যুক্তরাষ্ট্র মানব ভ্রূণ স্টেম সেল ব্যবহার শুরু করছে
অন্ধত্ব নিরাময়ে পরীক্ষামূলকভাবে মানব ‘ভ্রূণ স্টেম সেল’ (ইএস সেল) ব্যবহার শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের একটি কোম্পানি এ ঘোষণা দেয়। কোম্পানি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মানবদেহে প্রক্রিয়াটি কীভাবে কাজ করে, তা পরীক্ষা করে দেখার জন্যই এই উদ্যোগ নিয়েছে তারা।
মাত্র ১২ জন রোগীর ওপর এই পদ্ধতির পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করা হবে। দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়ার সাধারণ অসুখে ভোগা এসব রোগীর চিকিৎসায় মানব ইএস সেল থেকে নেওয়া চোখের অক্ষিপটের কোষ ব্যবহার করা হচ্ছে।
মার্কিন কোম্পানি অ্যাডভান্স সেল টেকনোলজি (এসিটি) এই পরীক্ষা করছে। কোম্পানির প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বব ল্যানজা বলেন, এর আগে ইঁদুরের ওপর এই পরীক্ষা চালানো হয়েছে। এতে দেখা গেছে, কোনো ধরনের টিউমার বা কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি না করে দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া রোগটি প্রতিরোধ করতে পারে এই চিকিৎসাপদ্ধতি।
বব ল্যানজা আরও বলেন, প্রাণীর ক্ষেত্রে এই কোষ খুব ভালো কাজ দেখিয়েছে। মানবদেহে যদি পদ্ধতিটি একইভাবে কাজ করে, তা হলে এটি হবে একটি বড় সাফল্য। এই পদ্ধতি পরিচালনা ও পরীক্ষার কাজে অর্থায়ন করছে এসিটি। অবশ্য এ ধরনের পরীক্ষা চালানোর আগে কোম্পানিকে যুক্তরাষ্ট্রের এ-সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় সংস্থা ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হয়েছে।
জারকন গ্রুপ নামের আরেকটি মার্কিন কোম্পানিও গত মাসে একই ধরনের পদ্ধতির পরীক্ষা শুরু করে। সেটি ছিল মানবদেহে স্টেম সেল ব্যবহার করে রোগ প্রতিরোধ করার প্রথম পরীক্ষা। তারা স্পাইনাল কর্ড বা মেরুরজ্জুর আঘাত সারাতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করে।
বিজ্ঞনীরা বলছেন, ক্যানসার ও অন্যান্য রোগের চিকিৎসায় ইএস সেলের ব্যবহার যুগান্তকারী সাফল্য বয়ে আনতে পারে। কিন্তু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো এ ধরনের চিকিৎসাপদ্ধতির বিরোধিতা করছে। তারা বলছে, ইএস সেলের গবেষণা বিতর্কিত। কারণ এ ধরনের কোষ আহরণ করতে গেলে মানবভ্রূণ ধ্বংস হয়।
মাত্র ১২ জন রোগীর ওপর এই পদ্ধতির পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করা হবে। দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়ার সাধারণ অসুখে ভোগা এসব রোগীর চিকিৎসায় মানব ইএস সেল থেকে নেওয়া চোখের অক্ষিপটের কোষ ব্যবহার করা হচ্ছে।
মার্কিন কোম্পানি অ্যাডভান্স সেল টেকনোলজি (এসিটি) এই পরীক্ষা করছে। কোম্পানির প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বব ল্যানজা বলেন, এর আগে ইঁদুরের ওপর এই পরীক্ষা চালানো হয়েছে। এতে দেখা গেছে, কোনো ধরনের টিউমার বা কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি না করে দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া রোগটি প্রতিরোধ করতে পারে এই চিকিৎসাপদ্ধতি।
বব ল্যানজা আরও বলেন, প্রাণীর ক্ষেত্রে এই কোষ খুব ভালো কাজ দেখিয়েছে। মানবদেহে যদি পদ্ধতিটি একইভাবে কাজ করে, তা হলে এটি হবে একটি বড় সাফল্য। এই পদ্ধতি পরিচালনা ও পরীক্ষার কাজে অর্থায়ন করছে এসিটি। অবশ্য এ ধরনের পরীক্ষা চালানোর আগে কোম্পানিকে যুক্তরাষ্ট্রের এ-সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় সংস্থা ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হয়েছে।
জারকন গ্রুপ নামের আরেকটি মার্কিন কোম্পানিও গত মাসে একই ধরনের পদ্ধতির পরীক্ষা শুরু করে। সেটি ছিল মানবদেহে স্টেম সেল ব্যবহার করে রোগ প্রতিরোধ করার প্রথম পরীক্ষা। তারা স্পাইনাল কর্ড বা মেরুরজ্জুর আঘাত সারাতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করে।
বিজ্ঞনীরা বলছেন, ক্যানসার ও অন্যান্য রোগের চিকিৎসায় ইএস সেলের ব্যবহার যুগান্তকারী সাফল্য বয়ে আনতে পারে। কিন্তু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো এ ধরনের চিকিৎসাপদ্ধতির বিরোধিতা করছে। তারা বলছে, ইএস সেলের গবেষণা বিতর্কিত। কারণ এ ধরনের কোষ আহরণ করতে গেলে মানবভ্রূণ ধ্বংস হয়।
No comments