চীনে আবারও বিষাক্ত মেলামিনযুক্ত দুধ!
চীনে আবারও উচ্চমাত্রার বিষাক্ত মেলামিনযুক্ত দুগ্ধজাত সামগ্রীর খোঁজ পেয়েছে কর্তৃপক্ষ। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম গতকাল সোমবার এ কথা জানিয়েছে।
চায়না ডেইলি পত্রিকা জানায়, ৫০ মোড়ক তরল দুধ খুঁজে বের করার জন্য স্থানীয় সব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে নির্দেশ দিয়েছে হুবেই প্রদেশের জিয়াংফাং শহর কর্তৃপক্ষ। তবে প্রতিটি মোড়কে কী পরিমাণ দুধ আছে তা জানা যায়নি।
পরীক্ষা করে দেখা গেছে, ওই তরল দুধ উৎপাদনের সময়ই তাতে উচ্চমাত্রার মেলামিন মেশানো হয়েছে।
সাধারণত প্লাস্টিকজাতীয় পণ্য তৈরিতে মেলামিন ব্যবহার করা হয়। কিন্তু ২০০৮ সালে চীনে দুগ্ধজাত পণ্যে মেলামিন মেশানোর বিষয়টি ধরা পড়ে। ওই সময় মেলামিনযুক্ত গুঁড়ো দুধ পান করে দেশটিতে ছয় শিশুর মৃত্যু হয় এবং অসুস্থ হয়ে পড়েছিল প্রায় তিন লাখ শিশু।
দুগ্ধজাত পণ্যে প্রোটিনের মাত্রা বেশি করে দেখানোর জন্য এতে মেলামিন মেশান অসাধু ব্যবসায়ীরা। কিন্তু এই মেলামিন শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
২০০৮ সালে বিষয়টি ধরা পড়ার পর চীন সরকার জানিয়েছিল, বিষাক্ত মেলামিনযুক্ত সব গুঁড়ো দুধ নষ্ট করে ফেলা হয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও মেলামিন মিশ্রিত পণ্য ধরা পড়ছে। গত জুলাই মাসে এ রকম ২৫ হাজার টন গুঁড়ো দুধ আটক করেছিল চীনা কর্তৃপক্ষ।
চায়না ডেইলি পত্রিকা জানায়, ৫০ মোড়ক তরল দুধ খুঁজে বের করার জন্য স্থানীয় সব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে নির্দেশ দিয়েছে হুবেই প্রদেশের জিয়াংফাং শহর কর্তৃপক্ষ। তবে প্রতিটি মোড়কে কী পরিমাণ দুধ আছে তা জানা যায়নি।
পরীক্ষা করে দেখা গেছে, ওই তরল দুধ উৎপাদনের সময়ই তাতে উচ্চমাত্রার মেলামিন মেশানো হয়েছে।
সাধারণত প্লাস্টিকজাতীয় পণ্য তৈরিতে মেলামিন ব্যবহার করা হয়। কিন্তু ২০০৮ সালে চীনে দুগ্ধজাত পণ্যে মেলামিন মেশানোর বিষয়টি ধরা পড়ে। ওই সময় মেলামিনযুক্ত গুঁড়ো দুধ পান করে দেশটিতে ছয় শিশুর মৃত্যু হয় এবং অসুস্থ হয়ে পড়েছিল প্রায় তিন লাখ শিশু।
দুগ্ধজাত পণ্যে প্রোটিনের মাত্রা বেশি করে দেখানোর জন্য এতে মেলামিন মেশান অসাধু ব্যবসায়ীরা। কিন্তু এই মেলামিন শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
২০০৮ সালে বিষয়টি ধরা পড়ার পর চীন সরকার জানিয়েছিল, বিষাক্ত মেলামিনযুক্ত সব গুঁড়ো দুধ নষ্ট করে ফেলা হয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও মেলামিন মিশ্রিত পণ্য ধরা পড়ছে। গত জুলাই মাসে এ রকম ২৫ হাজার টন গুঁড়ো দুধ আটক করেছিল চীনা কর্তৃপক্ষ।
No comments