পারলেন না টেন্ডুলকার
খেলা শুরুর মিনিট পাঁচেকের মধ্যে শেষ তৃতীয় দিনের সব আকর্ষণ! ম্যাচের গতিপথ পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল দ্বিতীয় দিন শেষেই। শচীন টেন্ডুলকারের ৫০তম টেস্ট সেঞ্চুরির দিকেই তাই তাকিয়ে ছিল পুরো ভারত। ক্রিকেট-বিশ্বও কি নয়? আশায় গুড়ে বালি দিনের নবম আর টেন্ডুলকারের খেলা তৃতীয় বলেই। অ্যান্ডি ম্যাকাইকে প্রথম টেস্ট শিকারের স্মৃতি আজীবন রোমন্থন করার সুযোগ দিয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরলেন লিটল মাস্টার।
টেন্ডুলকার না পারলেও ঠিকই পেরেছেন রাহুল দ্রাবিড়। তবে ৩১তম সেঞ্চুরির আনন্দের সঙ্গে দিন শেষে তাঁর সঙ্গী ষষ্ঠ ডাবল সেঞ্চুরিটা মাঠে ফেলে আসার আক্ষেপ। ৫৭৩ মিনিট মুখ গুজে উইকেটে কাটিয়ে দেওয়ার পর হঠাৎ কী মনে করে যেন ছয় মারার ইচ্ছে জাগল ‘দ্য ওয়ালের’। লংঅন সীমানায় ধরা পড়লেন ২০০ থেকে ৯ রান দূরে। আক্ষেপ কিছু না থেকে পারেই না মহেন্দ্র সিং ধোনিরও। সাত ইনিংস পর পাওয়া ফিফটিটাকে মাত্র দুই রানের জন্য নিয়ে যেতে পারেননি তিন অঙ্কে। দিনের খেলায় যা হওয়ার কথা ছিল হয়েছে তাই। ৩৭৩ রানের লিড পাওয়া ভারত শেষ বিকেলে তুলে নিয়েছে টিম ম্যাকিন্টশকে। কিন্তু টেন্ডুলকার-দ্রাবিড়-ধোনির সৌজন্যে এমন দিনেও ভারতের সঙ্গী হয়েছে কিছু অপূর্ণতা।
যেমন ফর্মে আছেন, ৪৯ সেঞ্চুরি নিয়ে সিরিজ শুরু করা টেন্ডুলকারের ‘৫০’ হওয়া নিয়ে সন্দেহ ছিল না কারও। প্রশ্ন ছিল স্রেফ কখন হচ্ছে। আগের দুই টেস্টে বিস্ময়করভাবে ফিফটিও পাননি। ৫৭ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন শেষ করার পর মনে হচ্ছিল এই টেস্টে প্রতীক্ষার অবসান হচ্ছে। কাল নিজের খেলা প্রথম বলে ব্যাটের কানা ছুঁয়ে সীমানার বাইরে যায় বল। এক বল পরে আবার ব্যাটের কানা, এবার উইকেটকিপারের হাতে। ২০০৮ সালে অজন্তা মেন্ডিসের সেই আবির্ভাব সিরিজের পর এই প্রথম একটি সিরিজ সম্ভবত সেঞ্চুরিবিহীন যাচ্ছে টেন্ডুলকারের।
ফর্মের জন্য লড়তে থাকা দ্রাবিড়ের জন্য এই সিরিজটা ছিল এসিড টেস্ট। প্রথম টেস্টে সেঞ্চুরির পর এই ইনিংস, ক্যারিয়ারের গোধূলিলগ্নে জয়ী হলেন আরেকটি লড়াইয়ে। পুরো ইনিংসটাই ছিল দ্রাবিড়ের সেই চিরপরিচিত চোয়ালবদ্ধ প্রতিজ্ঞার প্রতিচ্ছবি, ১০০ ছুঁয়েছেন ২৫৬ বলে। টেন্ডুলকার, লক্ষ্মণ ও রায়নাকে দ্রুত হারানোর পর ষষ্ঠ উইকেটে ধোনির সঙ্গে গড়েছেন ১৯৩ রানের জুটি। আক্রমণ আর রক্ষণের মধ্যে সমন্বয় করতে গিয়ে মাঝে নিজেকে হারিয়ে ফেলা ধোনি কাল আবার নিজেকে ফিরে পেয়েছেন সহজাত আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে।
টেন্ডুলকার না পারলেও ঠিকই পেরেছেন রাহুল দ্রাবিড়। তবে ৩১তম সেঞ্চুরির আনন্দের সঙ্গে দিন শেষে তাঁর সঙ্গী ষষ্ঠ ডাবল সেঞ্চুরিটা মাঠে ফেলে আসার আক্ষেপ। ৫৭৩ মিনিট মুখ গুজে উইকেটে কাটিয়ে দেওয়ার পর হঠাৎ কী মনে করে যেন ছয় মারার ইচ্ছে জাগল ‘দ্য ওয়ালের’। লংঅন সীমানায় ধরা পড়লেন ২০০ থেকে ৯ রান দূরে। আক্ষেপ কিছু না থেকে পারেই না মহেন্দ্র সিং ধোনিরও। সাত ইনিংস পর পাওয়া ফিফটিটাকে মাত্র দুই রানের জন্য নিয়ে যেতে পারেননি তিন অঙ্কে। দিনের খেলায় যা হওয়ার কথা ছিল হয়েছে তাই। ৩৭৩ রানের লিড পাওয়া ভারত শেষ বিকেলে তুলে নিয়েছে টিম ম্যাকিন্টশকে। কিন্তু টেন্ডুলকার-দ্রাবিড়-ধোনির সৌজন্যে এমন দিনেও ভারতের সঙ্গী হয়েছে কিছু অপূর্ণতা।
যেমন ফর্মে আছেন, ৪৯ সেঞ্চুরি নিয়ে সিরিজ শুরু করা টেন্ডুলকারের ‘৫০’ হওয়া নিয়ে সন্দেহ ছিল না কারও। প্রশ্ন ছিল স্রেফ কখন হচ্ছে। আগের দুই টেস্টে বিস্ময়করভাবে ফিফটিও পাননি। ৫৭ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন শেষ করার পর মনে হচ্ছিল এই টেস্টে প্রতীক্ষার অবসান হচ্ছে। কাল নিজের খেলা প্রথম বলে ব্যাটের কানা ছুঁয়ে সীমানার বাইরে যায় বল। এক বল পরে আবার ব্যাটের কানা, এবার উইকেটকিপারের হাতে। ২০০৮ সালে অজন্তা মেন্ডিসের সেই আবির্ভাব সিরিজের পর এই প্রথম একটি সিরিজ সম্ভবত সেঞ্চুরিবিহীন যাচ্ছে টেন্ডুলকারের।
ফর্মের জন্য লড়তে থাকা দ্রাবিড়ের জন্য এই সিরিজটা ছিল এসিড টেস্ট। প্রথম টেস্টে সেঞ্চুরির পর এই ইনিংস, ক্যারিয়ারের গোধূলিলগ্নে জয়ী হলেন আরেকটি লড়াইয়ে। পুরো ইনিংসটাই ছিল দ্রাবিড়ের সেই চিরপরিচিত চোয়ালবদ্ধ প্রতিজ্ঞার প্রতিচ্ছবি, ১০০ ছুঁয়েছেন ২৫৬ বলে। টেন্ডুলকার, লক্ষ্মণ ও রায়নাকে দ্রুত হারানোর পর ষষ্ঠ উইকেটে ধোনির সঙ্গে গড়েছেন ১৯৩ রানের জুটি। আক্রমণ আর রক্ষণের মধ্যে সমন্বয় করতে গিয়ে মাঝে নিজেকে হারিয়ে ফেলা ধোনি কাল আবার নিজেকে ফিরে পেয়েছেন সহজাত আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে।
No comments