আড়ালে থাকা দৃশ্যের ছবি তুলবে নতুন ক্যামেরা!
কোণের আড়ালে দৃষ্টির বাইরে থাকা অংশেরও ছবি তুলতে পারে, এমন একটি ক্যামেরা উদ্ভাবন করেছেন মার্কিন বিজ্ঞানীরা। গবেষণার জন্য তৈরি মডেল ক্যামেরাটি সামনের দৃশ্যকে আলোকিত করে তুলতে তীব্র কিন্তু অতি সংক্ষিপ্ত লেজার আলোর ঝলকানি ব্যবহার করে।
ক্যামেরাটি এর চারপাশ থেকে প্রতিফলিত হওয়া ক্ষুদ্র মাত্রার আলো সংগ্রহ করে পরিপার্শ্বের একটি সাদামাটা চিত্র তৈরি করে। এর মধ্যে থাকে দেয়াল বা দরজার আড়ালে থাকা কোণের অন্য পাশের বস্তু বা দৃশ্যও।
ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির গবেষকেরা এটি উদ্ভাবন করেছেন। তাঁরা মনে করছেন, অনুসন্ধান ও উদ্ধার তৎপরতায় এবং রোবটের চোখে দৃষ্টি দিতে এটি কাজে লাগতে পারে।
এমআইটির মিডিয়া ল্যাবের ‘ক্যামেরা কালচার’ গ্রুপের প্রধান ও গবেষক দলের প্রধান অধ্যাপক রমেশ রাস্কার বলেন, ‘এটা হচ্ছে এক্স-রে ব্যবহার ছাড়াই এক্স-রে দৃষ্টিশক্তি অর্জন করার মতো।’ তিনি বলেন, তিন বছর আগে অনেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তাঁকে বলেছিলেন, এটা করা অসম্ভব।
একটি ঘরের সমান আকারের ক্যামেরাটির মূল বিষয় হচ্ছে একটি ফেমটোসেকেন্ড লেজার (উচ্চক্ষমতার আলোর উৎস), যা অতি ক্ষুদ্র আলোর বিচ্ছুরণ করতে পারে। ওই আলোর ছটার স্থায়িত্ব মাত্র ০ দশমিক ০০০০০০০০০০০০০০১ সেকেন্ড। পারমাণবিক মাত্রায় প্রতিক্রিয়ার মাপজোক করতে রসায়নবিদেরা এই আলোর উৎসটি ব্যবহার করে থাকেন। সামরিক অনুসন্ধানী বিমানও কিছুটা এ ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করে। ক্যামেরা থেকে বিচ্ছুরিত আলো চারপাশে ঘুরতে ও প্রতিফলিত হতে থাকে। ঘটনাস্থলে কোনো কোণ থাকলে তা এড়িয়ে অন্যদিকেও কিছু আলো যাবে। সব আলোই আবার প্রতিফলিত হয়ে ক্যামেরার সেন্সরে ফিরে আসবে। এ থেকেই ক্যামেরাটি সংগ্রহ করবে লেন্সের আড়ালে থাকা বস্তুর কাঠামো। এ প্রক্রিয়ায় আলোর বিচ্ছুরণের সময় খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
গবেষকেরা বলেছেন, এ বিষয়ে এখনো বেশ কিছু গবেষণার প্রয়োজন আছে। আর এটিকে বহনযোগ্য আকারে আনতে সময় লাগবে। তাঁরা এ প্রযুক্তি দিয়ে অগ্রসর ধরনের এনডোস্কোপ তৈরির কথা ভাবছেন।
ক্যামেরাটি এর চারপাশ থেকে প্রতিফলিত হওয়া ক্ষুদ্র মাত্রার আলো সংগ্রহ করে পরিপার্শ্বের একটি সাদামাটা চিত্র তৈরি করে। এর মধ্যে থাকে দেয়াল বা দরজার আড়ালে থাকা কোণের অন্য পাশের বস্তু বা দৃশ্যও।
ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির গবেষকেরা এটি উদ্ভাবন করেছেন। তাঁরা মনে করছেন, অনুসন্ধান ও উদ্ধার তৎপরতায় এবং রোবটের চোখে দৃষ্টি দিতে এটি কাজে লাগতে পারে।
এমআইটির মিডিয়া ল্যাবের ‘ক্যামেরা কালচার’ গ্রুপের প্রধান ও গবেষক দলের প্রধান অধ্যাপক রমেশ রাস্কার বলেন, ‘এটা হচ্ছে এক্স-রে ব্যবহার ছাড়াই এক্স-রে দৃষ্টিশক্তি অর্জন করার মতো।’ তিনি বলেন, তিন বছর আগে অনেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তাঁকে বলেছিলেন, এটা করা অসম্ভব।
একটি ঘরের সমান আকারের ক্যামেরাটির মূল বিষয় হচ্ছে একটি ফেমটোসেকেন্ড লেজার (উচ্চক্ষমতার আলোর উৎস), যা অতি ক্ষুদ্র আলোর বিচ্ছুরণ করতে পারে। ওই আলোর ছটার স্থায়িত্ব মাত্র ০ দশমিক ০০০০০০০০০০০০০০১ সেকেন্ড। পারমাণবিক মাত্রায় প্রতিক্রিয়ার মাপজোক করতে রসায়নবিদেরা এই আলোর উৎসটি ব্যবহার করে থাকেন। সামরিক অনুসন্ধানী বিমানও কিছুটা এ ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করে। ক্যামেরা থেকে বিচ্ছুরিত আলো চারপাশে ঘুরতে ও প্রতিফলিত হতে থাকে। ঘটনাস্থলে কোনো কোণ থাকলে তা এড়িয়ে অন্যদিকেও কিছু আলো যাবে। সব আলোই আবার প্রতিফলিত হয়ে ক্যামেরার সেন্সরে ফিরে আসবে। এ থেকেই ক্যামেরাটি সংগ্রহ করবে লেন্সের আড়ালে থাকা বস্তুর কাঠামো। এ প্রক্রিয়ায় আলোর বিচ্ছুরণের সময় খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
গবেষকেরা বলেছেন, এ বিষয়ে এখনো বেশ কিছু গবেষণার প্রয়োজন আছে। আর এটিকে বহনযোগ্য আকারে আনতে সময় লাগবে। তাঁরা এ প্রযুক্তি দিয়ে অগ্রসর ধরনের এনডোস্কোপ তৈরির কথা ভাবছেন।
No comments