প্লুটোনিয়াম উৎপাদনে সক্ষম চুল্লি নির্মাণ করছে উ. কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া তার ইয়ংবায়ুন স্থাপনার কাছে নতুন একটি পরমাণু চুল্লি তৈরি করছে। এই চুল্লিতে পরমাণু অস্ত্র তৈরিতে ব্যবহার করা যায় এমন প্লুটোনিয়াম উৎপাদন করা যাবে।
ইনস্টিটিউট ফর সায়েন্স অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি (আইএসআই) নামের একটি মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান গত বৃহস্পতিবার এ কথা জানিয়েছে।
স্যাটেলাইট থেকে ধারণ করা ছবির ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানটির সভাপতি ডেভিড অলব্রাইট জানান, উত্তর কোরিয়া যদি পরমাণু অস্ত্র তৈরির কাজে ব্যবহূত প্লুটোনিয়াম উৎপাদন করতে চায়, তাহলে দেশটি এখান থেকেই তা উৎপাদন করতে পারবে।
হালকা পানির চুল্লি ছাড়াও (এলডব্লিউ) নিম্ন শক্তির ইউরেনিয়াম ব্যবহার করেও দেশটি এখান থেকে অনায়াসে প্লুটোনিয়াম তৈরি করতে পারবে। এই প্লুটোনিয়াম দিয়ে ছয় থেকে আটটি পরমাণু বোমা তৈরি করা যাবে।
সম্প্রতি ইয়ংবায়ুন স্থাপনা ঘুরে আসা দুজন মার্কিন গবেষকের সহযোগিতায় ডিজিটাল গ্লোব নামের একটি স্যাটেলাইট প্রতিষ্ঠান নির্মাণাধীন ওই চুল্লির ছবি তোলে।
প্রায় এক দশক ধরে উত্তর কোরিয়ার পামাণু কর্মসূচি আবর্তিত হয়েছে এই ইয়ংবায়ুন স্থাপনাকে ঘিরে।
পরমাণু কর্মসূচি থেকে সরে আসার বিষয়টি প্রমাণ করার জন্য ২০০৮ সালে উত্তর কোরিয়া আকস্মিকভাবে ইয়ংবায়ুন পরমাণুচুুল্লিটি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেয়। চুল্লিটি ধ্বংস করার দৃশ্য তখন পশ্চিমা টেলিভিশনে গুরুত্বের সঙ্গে সম্প্রচার করা হয়। আর নতুন এই চুল্লি নির্মাণ করা হচ্ছে ঠিক এই এলাকাতেই।
আইএসআই মনে করছে, এই চুল্লি সচল রাখতে বছরে কয়েক টন ইউরেনিয়াম লাগতে পারে।
এদিকে প্রতিবেশী দক্ষিণ কোরিয়া বলেছে, তারা নতুন চুল্লি নির্মাণের বিষয়টি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। উত্তর কোরিয়া নতুন করে কোনো পরমাণু বোমার বিস্ফোরণ ঘটাতে যাচ্ছে কি না, সেটিও তারা খেয়াল করছে।
ইনস্টিটিউট ফর সায়েন্স অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি (আইএসআই) নামের একটি মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান গত বৃহস্পতিবার এ কথা জানিয়েছে।
স্যাটেলাইট থেকে ধারণ করা ছবির ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানটির সভাপতি ডেভিড অলব্রাইট জানান, উত্তর কোরিয়া যদি পরমাণু অস্ত্র তৈরির কাজে ব্যবহূত প্লুটোনিয়াম উৎপাদন করতে চায়, তাহলে দেশটি এখান থেকেই তা উৎপাদন করতে পারবে।
হালকা পানির চুল্লি ছাড়াও (এলডব্লিউ) নিম্ন শক্তির ইউরেনিয়াম ব্যবহার করেও দেশটি এখান থেকে অনায়াসে প্লুটোনিয়াম তৈরি করতে পারবে। এই প্লুটোনিয়াম দিয়ে ছয় থেকে আটটি পরমাণু বোমা তৈরি করা যাবে।
সম্প্রতি ইয়ংবায়ুন স্থাপনা ঘুরে আসা দুজন মার্কিন গবেষকের সহযোগিতায় ডিজিটাল গ্লোব নামের একটি স্যাটেলাইট প্রতিষ্ঠান নির্মাণাধীন ওই চুল্লির ছবি তোলে।
প্রায় এক দশক ধরে উত্তর কোরিয়ার পামাণু কর্মসূচি আবর্তিত হয়েছে এই ইয়ংবায়ুন স্থাপনাকে ঘিরে।
পরমাণু কর্মসূচি থেকে সরে আসার বিষয়টি প্রমাণ করার জন্য ২০০৮ সালে উত্তর কোরিয়া আকস্মিকভাবে ইয়ংবায়ুন পরমাণুচুুল্লিটি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেয়। চুল্লিটি ধ্বংস করার দৃশ্য তখন পশ্চিমা টেলিভিশনে গুরুত্বের সঙ্গে সম্প্রচার করা হয়। আর নতুন এই চুল্লি নির্মাণ করা হচ্ছে ঠিক এই এলাকাতেই।
আইএসআই মনে করছে, এই চুল্লি সচল রাখতে বছরে কয়েক টন ইউরেনিয়াম লাগতে পারে।
এদিকে প্রতিবেশী দক্ষিণ কোরিয়া বলেছে, তারা নতুন চুল্লি নির্মাণের বিষয়টি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। উত্তর কোরিয়া নতুন করে কোনো পরমাণু বোমার বিস্ফোরণ ঘটাতে যাচ্ছে কি না, সেটিও তারা খেয়াল করছে।
No comments