চীনকে রাজনৈতিক স্বাধীনতা বাড়ানোর আহ্বান ক্যামেরনের
চীনে রাজনৈতিক স্বাধীনতা বাড়ানোর জন্য দেশটির কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন। জি-২০ ভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে এক হয়ে কাজ করতেও চীনের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য বাড়ানোর লক্ষ্যে চীন সফরের শেষ দিনে গতকাল বুধবার পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ে বক্তব্য দেওয়ার সময় এসব আহ্বান জানান ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন।
ডেভিড ক্যামেরন বলেন, চীনের রাজনৈতিক স্বাধীনতা বা মানবাধিকার নিয়ে কিছু বলা তাঁর উদ্দেশ্য নয়। কিন্তু রাজনৈতিক স্বাধীনতা ও আইনের শাসন একটি দেশের স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির পথ উন্মুক্ত করে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গীরা জানান, ক্যামেরনের এই বক্তব্যের উদ্দেশ্য চীনের সমালোচনা করা নয়, বরং খোলামেলা কথা বলা।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আইনের শাসন ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা আমাদের সরকার ও দেশকে শক্তিশালী করেছে।’ তিনি বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় চীনের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অনেকটা প্রসারিত হয়েছে। ফলে চীন যেমন লাভবান হয়েছে, তেমনি বিশ্ব অর্থনীতিতে এর ছোঁয়া লেগেছে। এখন চীন জি-২০ ভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করলে বিশ্বের অর্থনীতি স্থিতিশীলতার দিকে এগিয়ে যাবে।
বিশ্বের জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ইস্যু নিয়ে কাজ করতে চীনের প্রতি আহ্বান জানান ডেভিড ক্যামেরন। তিনি বলেন, চীন আগে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যু থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করেছে। কিন্তু এখন সব দিক থেকে দেশটি যে অবস্থানে পৌঁছেছে, তাতে এটা বাস্তবসম্মত নয়।
গত মাসে চীনের কারাবন্দী ভিন্নমতাবলম্বী নেতা লিউ সিয়াওবো শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পর ডেভিড ক্যামেরনই প্রথম পশ্চিমা নেতা, যিনি চীন সফর করলেন। ক্যামেরন চীন ছাড়ার আগে দেশটির প্রেসিডেন্ট হু জিনতাওয়ের সঙ্গে বৈঠক করার কথা। ওই বৈঠকে তিনি নোবেলজয়ী সিয়াওবোর প্রসঙ্গ তুলবেন বলে জানা গেছে। সিয়াওবোকে পুরস্কার দেওয়ায় নোবেল কমিটির সমালোচনা করে চীন। দেশটি একে ‘অপরাধীকে সাহস দেওয়ার’ সঙ্গে তুলনা করেছে। গত মঙ্গলবার চীনের প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাওয়ের সঙ্গে বৈঠক করেন ক্যামেরন। পরে তিনি চীনের মহাপ্রাচীর পরিদর্শন করেন।
ডেভিড ক্যামেরন বলেন, চীনের রাজনৈতিক স্বাধীনতা বা মানবাধিকার নিয়ে কিছু বলা তাঁর উদ্দেশ্য নয়। কিন্তু রাজনৈতিক স্বাধীনতা ও আইনের শাসন একটি দেশের স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির পথ উন্মুক্ত করে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গীরা জানান, ক্যামেরনের এই বক্তব্যের উদ্দেশ্য চীনের সমালোচনা করা নয়, বরং খোলামেলা কথা বলা।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আইনের শাসন ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা আমাদের সরকার ও দেশকে শক্তিশালী করেছে।’ তিনি বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় চীনের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অনেকটা প্রসারিত হয়েছে। ফলে চীন যেমন লাভবান হয়েছে, তেমনি বিশ্ব অর্থনীতিতে এর ছোঁয়া লেগেছে। এখন চীন জি-২০ ভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করলে বিশ্বের অর্থনীতি স্থিতিশীলতার দিকে এগিয়ে যাবে।
বিশ্বের জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ইস্যু নিয়ে কাজ করতে চীনের প্রতি আহ্বান জানান ডেভিড ক্যামেরন। তিনি বলেন, চীন আগে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যু থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করেছে। কিন্তু এখন সব দিক থেকে দেশটি যে অবস্থানে পৌঁছেছে, তাতে এটা বাস্তবসম্মত নয়।
গত মাসে চীনের কারাবন্দী ভিন্নমতাবলম্বী নেতা লিউ সিয়াওবো শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পর ডেভিড ক্যামেরনই প্রথম পশ্চিমা নেতা, যিনি চীন সফর করলেন। ক্যামেরন চীন ছাড়ার আগে দেশটির প্রেসিডেন্ট হু জিনতাওয়ের সঙ্গে বৈঠক করার কথা। ওই বৈঠকে তিনি নোবেলজয়ী সিয়াওবোর প্রসঙ্গ তুলবেন বলে জানা গেছে। সিয়াওবোকে পুরস্কার দেওয়ায় নোবেল কমিটির সমালোচনা করে চীন। দেশটি একে ‘অপরাধীকে সাহস দেওয়ার’ সঙ্গে তুলনা করেছে। গত মঙ্গলবার চীনের প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাওয়ের সঙ্গে বৈঠক করেন ক্যামেরন। পরে তিনি চীনের মহাপ্রাচীর পরিদর্শন করেন।
No comments