কোপাতেই ‘শুরু’ দেখছেন মেসি
লিওনেল মেসির ট্রফি-কেসটা খালি থাকার কথা নয়। পুরস্কার তো আর ক্যারিয়ারে কম জেতেননি। চারটি লা লিগা, চ্যাম্পিয়নস লিগ দুটি, ক্লাব বিশ্বকাপ, কোপা ডেল রে, স্প্যানিশ সুপার কাপ, সুপার কোপা ডি স্পানা—কী জেতেননি আর্জেন্টিনার ছোট্ট জাদুকর!
এ তো গেল দলগত অর্জনের তালিকা। ব্যক্তিগত অর্জনও কি কম? সব পুরস্কারের মধ্যমণি হয়ে বেশি আলো ছড়াচ্ছে নিশ্চয়ই দুটি পুরস্কার—ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড় আর ইউরোপ-সেরার স্বীকৃতির স্মারক। এত এত পুরস্কার, এমন ঝলমলে আলো...তবু যেন ট্রফি-কেসটা অপূর্ণই। মেসির ট্রফি-কেসে আর্জেন্টিনার জাতীয় দলের হয়ে জেতা কোনো পুরস্কার যে নেই!
আর্জেন্টিনার আকাশি-সাদা জার্সি গায়ে যে দুটি ট্রফি জিতেছেন, দুটোই বয়সভিত্তিক দলের হয়ে। একটি ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ, অন্যটি অলিম্পিক সোনা। সিনিয়র দলের হয়ে মেসি কিছুই জেতেননি।
ট্রফি-কেসের এই অপূর্ণতা একদমই ভালো লাগছে না বার্সা তারকার। এদিক দিয়ে ম্লান ট্রফি-কেসটাকে তিনি ভরিয়ে তুলতে চান উজ্জ্বল আলোয়। সামনেই কোপা আমেরিকা। নিজের ট্রফি-কেসটাকে পূর্ণতা দিতে এই উপলক্ষটাই বেছে নিয়েছেন বার্সেলোনা প্লে-মেকার।
‘আমি জাতীয় দলের হয়ে কিছু জিততে চাই। এই কোপা আমেরিকাই এর একটা সুযোগ’—ইএসপিএন রেডিওকে বলেছেন মেসি। এই কোপা আমেরিকাকেই মেসির বড় সুযোগ মনে করার কারণও আছে। আগামী বছরে লাতিন ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইটা হচ্ছে যে তাঁর নিজের দেশেই।
কোপা আমেরিকা জয়ে আর্জেন্টিনার বড় বাধা হতে পারে ব্রাজিল। বিশ্বকাপের পর নতুন কোচের অধীনে নতুন করে সাজা ব্রাজিলকে দেখে নেওয়ার একটা সুযোগ সার্জিও বাতিস্তার আর্জেন্টিনা এ মাসেই পেয়ে যাচ্ছে। তবে ‘চিরশত্রু’দের বিপক্ষে ১৭ নভেম্বরের এই ম্যাচ নিয়ে মেসির রোমাঞ্চ বলতে রোনালদিনহোর মুখোমুখি হওয়া, ‘আমি জানি, তার এই ফেরাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। তার বিপক্ষে আবার খেলতে পারাটা হবে দারুণ। আর আমাদের জন্য ব্রাজিলকে হারানোটাও হবে দুর্দান্ত ব্যাপার।
ব্রাজিলের ম্যাচের ১১ দিন পর লিগের সবচেয়ে বড় ম্যাচটি খেলবে বার্সেলোনা। রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে ২৮ নভেম্বরের সেই ‘এল ক্লাসিকো’ নিয়েও এখন থেকেই কথা বলতে হচ্ছে মেসিকে। এবার তো রিয়াল মাদ্রিদ মৌসুমের শুরু থেকেই দুর্দান্ত খেলছে। বার্সেলোনা মাঝেমধ্যেই হারিয়ে ফেলছে তাদের ছন্দ। রিয়াল মাদ্রিদকে কি ভয় পাচ্ছেন মেসি?
‘ভয়? আমি ভয় পাব মাদ্রিদকে! প্রতিবার যেমন তাদের সমীহ করি, এবারও তাই করছি। গত মৌসুমের মতোই স্পর্শকাতর একটি ম্যাচ হবে এবারও’—ভয় না করলেও একটা সমীহ যে আছে, সেটা স্বীকার করে নিয়েছেন মেসি। এরপরই জানিয়েছেন এল ক্লাসিকো জয়ের তীব্র জিগীষার কথা, ‘আমি জিততে চাই। বার্সেলোনার হয়ে অনেক কিছু জিতেছি। কিন্তু আমি সব সময়ই আরও চাই।’
এ তো গেল দলগত অর্জনের তালিকা। ব্যক্তিগত অর্জনও কি কম? সব পুরস্কারের মধ্যমণি হয়ে বেশি আলো ছড়াচ্ছে নিশ্চয়ই দুটি পুরস্কার—ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড় আর ইউরোপ-সেরার স্বীকৃতির স্মারক। এত এত পুরস্কার, এমন ঝলমলে আলো...তবু যেন ট্রফি-কেসটা অপূর্ণই। মেসির ট্রফি-কেসে আর্জেন্টিনার জাতীয় দলের হয়ে জেতা কোনো পুরস্কার যে নেই!
আর্জেন্টিনার আকাশি-সাদা জার্সি গায়ে যে দুটি ট্রফি জিতেছেন, দুটোই বয়সভিত্তিক দলের হয়ে। একটি ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ, অন্যটি অলিম্পিক সোনা। সিনিয়র দলের হয়ে মেসি কিছুই জেতেননি।
ট্রফি-কেসের এই অপূর্ণতা একদমই ভালো লাগছে না বার্সা তারকার। এদিক দিয়ে ম্লান ট্রফি-কেসটাকে তিনি ভরিয়ে তুলতে চান উজ্জ্বল আলোয়। সামনেই কোপা আমেরিকা। নিজের ট্রফি-কেসটাকে পূর্ণতা দিতে এই উপলক্ষটাই বেছে নিয়েছেন বার্সেলোনা প্লে-মেকার।
‘আমি জাতীয় দলের হয়ে কিছু জিততে চাই। এই কোপা আমেরিকাই এর একটা সুযোগ’—ইএসপিএন রেডিওকে বলেছেন মেসি। এই কোপা আমেরিকাকেই মেসির বড় সুযোগ মনে করার কারণও আছে। আগামী বছরে লাতিন ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইটা হচ্ছে যে তাঁর নিজের দেশেই।
কোপা আমেরিকা জয়ে আর্জেন্টিনার বড় বাধা হতে পারে ব্রাজিল। বিশ্বকাপের পর নতুন কোচের অধীনে নতুন করে সাজা ব্রাজিলকে দেখে নেওয়ার একটা সুযোগ সার্জিও বাতিস্তার আর্জেন্টিনা এ মাসেই পেয়ে যাচ্ছে। তবে ‘চিরশত্রু’দের বিপক্ষে ১৭ নভেম্বরের এই ম্যাচ নিয়ে মেসির রোমাঞ্চ বলতে রোনালদিনহোর মুখোমুখি হওয়া, ‘আমি জানি, তার এই ফেরাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। তার বিপক্ষে আবার খেলতে পারাটা হবে দারুণ। আর আমাদের জন্য ব্রাজিলকে হারানোটাও হবে দুর্দান্ত ব্যাপার।
ব্রাজিলের ম্যাচের ১১ দিন পর লিগের সবচেয়ে বড় ম্যাচটি খেলবে বার্সেলোনা। রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে ২৮ নভেম্বরের সেই ‘এল ক্লাসিকো’ নিয়েও এখন থেকেই কথা বলতে হচ্ছে মেসিকে। এবার তো রিয়াল মাদ্রিদ মৌসুমের শুরু থেকেই দুর্দান্ত খেলছে। বার্সেলোনা মাঝেমধ্যেই হারিয়ে ফেলছে তাদের ছন্দ। রিয়াল মাদ্রিদকে কি ভয় পাচ্ছেন মেসি?
‘ভয়? আমি ভয় পাব মাদ্রিদকে! প্রতিবার যেমন তাদের সমীহ করি, এবারও তাই করছি। গত মৌসুমের মতোই স্পর্শকাতর একটি ম্যাচ হবে এবারও’—ভয় না করলেও একটা সমীহ যে আছে, সেটা স্বীকার করে নিয়েছেন মেসি। এরপরই জানিয়েছেন এল ক্লাসিকো জয়ের তীব্র জিগীষার কথা, ‘আমি জিততে চাই। বার্সেলোনার হয়ে অনেক কিছু জিতেছি। কিন্তু আমি সব সময়ই আরও চাই।’
No comments