তারার আলো মেঘ খেয়ে ফেলছে
ধুলোর মেঘ খেয়ে ফেলছে নক্ষত্রের আলো |
ছবিতে দেখা যাচ্ছে উদ্দেশ্যহীনভাবে ভেসে বেড়ানো গ্যাস ও ধুলোর মেঘকে ধীরে ধীরে ধ্বংস করে দিচ্ছে নক্ষত্রের আলো। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসার হাবল টেলিস্কোপের সাহায্যে অপূর্ব সুন্দর এই চিত্রটি ধারণ করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার ছবিটি প্রকাশ করে নাসা।
ছবিতে বাঁয়ে ওপরের অংশে দেখা যাচ্ছে প্লেইয়াডেস নক্ষত্রপুঞ্জের সদস্য মেরোপে নামের নক্ষত্রটির অংশবিশেষ। তুলনামূলক নিচে ও ডানের বস্তুটি হচ্ছে গ্যাস ও ধুলোর মেঘ।
গত এক লাখ বছরের মধ্যে গ্যাস ও ধুলোর এই মেঘ সম্ভবত নক্ষত্রটির খুব কাছাকাছি চলে যায়। বিজ্ঞানীদের হিসাবে মেঘ ও মেরোপের
মধ্যকার দূরত্ব পৃথিবী ও সূর্যের দূরত্বের চেয়েমাত্র সাড়ে তিন হাজার গুণ বেশি। এত কাছাকাছি চলে আসায় মেঘের ওপর মেরোপের আলোর নাটকীয় প্রভাব পড়ে। এর মাধ্যমে তারাটির মেঘটিকে ধীরে ধীরে ‘খেয়ে ফেলা’ নিশ্চিত হয়।
এ ক্ষেত্রে যা ঘটেছে তা হলো, মেঘের ধুলোর কণাগুলো মেরোপের আলোর চাপে স্তরীভূত হয়ে পড়ে এবং মেরোপমুখী হয়ে পড়ে। এই মেঘে তারাটির সবচেয়ে কাছাকাছি থাকা ধুলোকণাগুলো সবচেয়ে কম ক্ষতিগ্রস্ত এবং আকারে সবচেয়ে বড়। এই মেঘের স্বাভাবিক পরিণতি হচ্ছে শক্তিশালী নক্ষত্র রশ্মির প্রভাবে ধ্বংস হয়ে যাওয়া।
ছবিতে বাঁয়ে ওপরের অংশে দেখা যাচ্ছে প্লেইয়াডেস নক্ষত্রপুঞ্জের সদস্য মেরোপে নামের নক্ষত্রটির অংশবিশেষ। তুলনামূলক নিচে ও ডানের বস্তুটি হচ্ছে গ্যাস ও ধুলোর মেঘ।
গত এক লাখ বছরের মধ্যে গ্যাস ও ধুলোর এই মেঘ সম্ভবত নক্ষত্রটির খুব কাছাকাছি চলে যায়। বিজ্ঞানীদের হিসাবে মেঘ ও মেরোপের
মধ্যকার দূরত্ব পৃথিবী ও সূর্যের দূরত্বের চেয়েমাত্র সাড়ে তিন হাজার গুণ বেশি। এত কাছাকাছি চলে আসায় মেঘের ওপর মেরোপের আলোর নাটকীয় প্রভাব পড়ে। এর মাধ্যমে তারাটির মেঘটিকে ধীরে ধীরে ‘খেয়ে ফেলা’ নিশ্চিত হয়।
এ ক্ষেত্রে যা ঘটেছে তা হলো, মেঘের ধুলোর কণাগুলো মেরোপের আলোর চাপে স্তরীভূত হয়ে পড়ে এবং মেরোপমুখী হয়ে পড়ে। এই মেঘে তারাটির সবচেয়ে কাছাকাছি থাকা ধুলোকণাগুলো সবচেয়ে কম ক্ষতিগ্রস্ত এবং আকারে সবচেয়ে বড়। এই মেঘের স্বাভাবিক পরিণতি হচ্ছে শক্তিশালী নক্ষত্র রশ্মির প্রভাবে ধ্বংস হয়ে যাওয়া।
No comments